ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
এদিকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই) তাদের একটি রিপোর্টে বলছে, শুধু বর্ষা নয়, শীতের মরশুম থেকে চাষ হওয়া রবিশস্যের উৎপাদনও এবার ভালো হবে বলে আশা করা যায়। তাদের বক্তব্য, এপ্রিল মাসে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দক্ষিণ, পূর্ব এবং মধ্য ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকায়। কিন্তু ২০২২ সালে মার্চেই দাবদাহ ক্ষতি করেছিল রবিশস্যের। এবছর এপ্রিলে তাপমাত্রা বাড়লেও, ততক্ষণে গম, রেপসিড, ছোলা বা সরষের মতো ফসল তোলার কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। সেক্ষেত্রে শস্যের জোগান ভালো।
অন্যদিকে, দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সবচেয়ে বড় ১৫০টি জলাধারের জল ইতিমধ্যেই তার ধারণ ক্ষমতা থেকে ৩১ শতাংশ কমে গিয়েছে বলে দাবি করেছে আরবিআই। গতবার এই সময়ে জলাধারগুলিতে যে জল ছিল, এবার তা আরও ১৭ শতাংশ কম। তাদের বক্তব্য, এবার স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বর্ষা হলে জলাধারগুলি দ্রুত পূর্ণ হবে। শস্য উৎপাদনে তা সদর্থক ভূমিকা নেবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূল্যবৃদ্ধি যেভাবে থাবা বসিয়েছে, তার অনেকটাই দখল করে রেখেছে খাদ্যপণ্য। চাষাবাদ ভালো হলে তাতে লাগাম দেওয়া সম্ভব হবে।