বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
শুভেন্দুবাবুর তরফে আইনজীবীর চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ময়না থানা এলাকায় শুক্রবার বিকেলে একটি নির্বাচনী জনসভা করেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী। ওই সভায় তিনি বলেন, শুভেন্দুবাবু তাঁর অনেক সমর্থককে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দেবেন। এই অবস্থায় বিজেপির বিরুদ্ধে তৃণমূলকে সমর্থন করলে তাদের সমর্থকরা রাজনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এই কথা বলার উদ্দেশ্য হল, শুভেন্দুবাবুর মর্যাদা নষ্ট করা এবং দলের প্রতি তাঁর আনুগত্যর ক্ষতিসাধন করা। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই বিবৃতি সংশোধন না করলে ক্ষতিপূরণ চেয়ে মানহানির মামলা করা হবে। দেওয়ানি ও ফৌজদারির মানহানির মামলা দায়ের করা হবে। শুভেন্দুবাবু আগেই ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর ওই বক্তব্যকে কড়া ভাষায় নস্যাৎ করে দিয়েছেন। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, রোদের তেজে ওনার মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। তাই উল্টোপাল্টা কথা বলছেন। ভোট গণনার পর ওনাদের নিজেদের লুকানোর জায়গা খুঁজতে হবে। বাকিদের কী হল, তা ভাবার সময় পাবেন না।
এদিকে, এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি সঞ্জয় মিশ্র জানিয়েছেন, এই সংক্রান্ত কোনও আইনি নোটিস এসেছে বলে তাঁর জানা নেই। ত্রিপুরা বিজেপির অন্যতম মুখপাত্র নবেন্দু ভট্টাচার্য জানান, বিষয়টি তিনি কিছু জানেন না। তাই এব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে পারছেন না।