আজ অর্থাগম ক্ষেত্রটি মধুর। কাজ করেও সাফল্যের অভাব। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় উন্নতি। ... বিশদ
উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ প্রকাশিত জেলাভিত্তিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার উচ্চ মাধ্যমিকে এই জেলা থেকে ৬৪ হাজার ৮৪০ জন নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। পরীক্ষায় বসেছিলেন ৬৪ হাজার ১০৯ জন। তাঁদের মধ্যে উত্তীর্ণ ৫৯ হাজার ৫৪১ জন ছাত্র-ছাত্রী ( ৯২.৮৭ শতাংশ)। অন্যান্য জেলার মত এখানেও ছাত্রীদের পাশের হার ছাত্রদের তুলনায় বেশি।
এই জেলা থেকে মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছেন নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সৌম্যদীপ সাহা (দ্বিতীয়), নিলয় চট্টোপাধ্যায় (ষষ্ঠ), অদ্বিতীয় বন্দ্যোপাধ্যায় ও অর্ক সাহা (নবম), সোহম মুখোপাধ্যায় ও শুভজিৎ ঘোষ (দশম) এবং সরিষা রামকৃষ্ণ মিশনের বিতান আহমেদ (নবম)। গত বছর উচ্চমাধ্যমিকে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ন’জন ছাত্র মেধা তালিকায় এসেছিলেন। দ্বিতীয় স্থানাধিকারী সৌম্যদীপ বলেছেন, ‘র্যাঙ্ক হবে আশা করেছিলাম। কিন্তু দ্বিতীয় স্থান পাব ভাবিনি। তাই যখন আমার নাম ঘোষণা হল, বাবা-মা কেঁদে ফেলেছিলেন।’ আগামী দিনে উচ্চশিক্ষা করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছে এই পড়ুয়া। যুগ্মভাবে ষষ্ঠ স্থান পাওয়া নিলয়ও উচ্চশিক্ষা করতে চায়। চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছেন নবম স্থানাধিকারী অর্ক। আপাতত নিট পরীক্ষার ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি। অন্যদিকে চার বছর পর মেধা তালিকায় জায়গা পেল সরিষা রামকৃষ্ণ মিশন। এই স্কুল থেকে এবার রাজ্যে যুগ্মভাবে নবম স্থান অধিকার করেছেন বিতান। শিক্ষকরা জানান, বিতানের এই সাফল্যে আমরা সবাই খুুবই খুশি।