শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
অন্যদিকে রামগোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েতেও প্রায় ৬৫টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ৩০০টি পানের বরজও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে এই এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দারা তড়িঘড়ি কোনওরকমের তাঁদের ঘরবাড়ি মেরামত করেছেন। সবচেয়ে সমস্যার মধ্যে রয়েছেন রবীন্দ্র গ্রাম পঞ্চায়েতের বহু বাসিন্দা। এম মধ্যেই মঙ্গলবার সকাল থেকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার বিষয়ে এলাকাবাসীকে সতর্ক করতে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। এ বিষয়ে রবীন্দ্র গ্রাম পঞ্চায়েতের হালিশহরের বাসিন্দা ফুলেশ্বরী মণ্ডল বলেন, বুধবারের ঝড়ে পুরো বাড়ি ভেঙে পড়েছে। বর্তমানে দেবরের বাড়িতে রয়েছি। এই বাড়িরও পরিস্থিতি খুব ভালো নয়। সোমবার ঝড় বৃষ্টির সময় রাতে ঘুমোতে পারিনি। এরপর মঙ্গল আর বুধবারও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকবে। ভাবছি সন্ধ্যেবেলায় খাওয়া সেরে প্রতিবেশীর পাকা বাড়িতে গিয়ে রাত কাটাবো।
তবে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে মাইকিং হওয়ার পরই এলাকার বাসিন্দারা চালের অ্যাজবেস্টর ও টালি মোটা দড়ি দিয়ে বাঁধার কাজ শুরু দেন। মঙ্গলবার সকালেও সুন্দরবনের উপকূলীয় অঞ্চলগুলিতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুর্যোগ নিয়ে মাইকিং করে এলাকাবাসীকে সতর্ক করা হয়। সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে। পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে কড়া পুলিসি নিরাপত্তা রয়েছে। গঙ্গাসাগর ও বকখালিতে পর্যটকদের সমুদ্রে নামতে দেওয়া হয়নি।