শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
শ্রীরামপুরের বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন ডোমজুড়ের মাকড়দহ ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচারে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি পদযাত্রা করেন। পথচলতি মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। শ্রীরামপুরে এদিন দিনভর প্রচার করেছেন বিজেপি প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু। একাধিক পথসভা ও জনসংযোগ যাত্রায় সাজানো ছিল তাঁর প্রচারসূচি। প্রচার শেষে রঘুনাথপুর মণ্ডলপাড়ায় একটি কালীপুজোর অনুষ্ঠানে যান। মাঝে তিনি বাঙ্গিহাটি ঘোষপাড়ার শিবমন্দিরে পুজো দেন। প্রতিদিনের মতো এদিনও ছিল ‘চায়ে পে চর্চা’। বস্তুত সেই কর্মসূচি দিয়েই এদিনের প্রচার পর্ব শুরু হয়েছিল। জয়শ্রী মিলের ৪ নম্বর গেটে মঙ্গলবার ভোরে ওই ‘চায়ে পে চর্চা’ হয়েছে। এদিকে, মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে ইছানগরী মোড় থেকে মহামিছিল করেন দীপ্সিতা ধর। সকালে ডোমজুড়ের দুর্গাপুর-অভয়নগর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতে মিছিল করেই জনসংযোগ সারেন তরুণী নেত্রী। এদিন সরাসরি প্রচারে ছিলেন না তৃণমূলের হুগলির তারকা প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা প্রচার করেছেন। এদিন প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থল ও চুঁচুড়ার খেলার মাঠে হেলিপ্যাড করা নিয়ে আপত্তি তোলেন তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার। আগামী ১২ মে চুঁচুড়ায় ১ নম্বর খেলার মাঠে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। ২ নম্বর মাঠে করা হবে হেলিপ্যাড। এনিয়ে জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্তা তথা বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সভার জন্য অনেক কষ্ট করে বানানো খেলার মাঠ নষ্ট হয়ে যাবে, এটা হতাশার। তাই চাইছি, অন্যত্র হেলিপ্যাড বানানো হোক। আর তিন নম্বর মাঠে সভা করুক বিজেপি। এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে হুগলির বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, পাগলের প্রলাপ বকছেন তৃণমূল বিধায়ক। উনি তো সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করে নিলেই পারেন। এদিন সিঙ্গুর বিধানসভার বারুইপাড়া শিবতলা থেকে নসিবপুর পর্যন্ত বর্ণময় শোভাযাত্রা সহ প্রচার করেন লকেট। সিঙ্গুরের গোপালনগর ও নাদা এলাকায় প্রচার করেন সিপিএমের হুগলি লোকসভা আসনের প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ।