শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
এদিন সকালে ভক্তদের পুজো দিতে দেওয়া হয়নি। তবে ঠাকুরকে দর্শন করার জন্য সকালে খুলে দেওয়া হয়েছিল মন্দিরের দরজা। দুপুর একটা নাগাদ শুরু হয় দর্শন। চলে রাত ন’টা পর্যন্ত। দুপুর দু’টোর পর শুরু হয় ভোগ বিতরণ। লক্ষাধিক মানুষ প্রসাদ গ্রহণ করেন। মন্দির ট্রাস্টির সাধারণ সম্পাদক তাপস ভট্টাচার্য বলেন, ‘অন্নকূট উপলক্ষ্যে সোমবার রাতে বড়মাকে স্নান করিয়ে নতুন বেনারসি পরিয়ে প্রায় ১০০ ভরি সোনা-রুপোর গয়নায় সুসজ্জিত করা হয়। চার হাজার কেজি পোলাও, আলুর দম, পাঁচ রকমের ভাজা, জলভরা সন্দেশ ইত্যাদি দেওয়া হয়। পরে তা বিলিয়ে দেওয়া হয় ভক্তদের মধ্যে।’ অতিরিক্ত ভিড়ের অনুমানে আগাম প্রস্তুতি নিয়েছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। গরমের হাত থেকে রক্ষা করতে মানুষদের জন্য অরবিন্দ রোডে ছাউনির ব্যবস্থা হয়েছিল। মন্দিরের ভিতর একাধিক কুলারের ব্যবস্থাও ছিল। রাস্তায় বসানো হয়েছিল এলইডি। ভিড় সামলাতে বেগ পেতে হয় পুলিস ও স্বেচ্ছাসেবকদের। একজন অসুস্থও হয়ে পড়েন।
মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রথম ঠাকুরের কষ্টিপাথরের মূর্তির সামনে একদিনের এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। এদিন মন্দিরে আসেন বারাকপুর লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক। বেলা ১১ টা নাগাদ অমাবস্যা তিথি শুরুর পর অন্নকূট শুরু হয়। শুরু হয় পুজোও। তারপর হয় হোম-যজ্ঞ। - নিজস্ব চিত্র