ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বই তৃণমূলের পথের কাঁটা। পঞ্চায়েত প্রধান টুকটুকি শেখের বিরোধী গোষ্ঠী বলেই পরিচিত ভোলা চক্রবর্তী, আজহার লস্কররা। দলের লোকেরাই এই হামলায় জড়িত বলে অভিযোগ ওঠায় জেলা নেতৃত্ব তড়িঘড়ি অঞ্চল সভাপতি, সহ সভাপতি ও শেখ সাজিদ নামের এক নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে। পুলিস জানিয়েছে, ধৃতদের জেরা করে গুলিকাণ্ডের রহস্য ভেদের চেষ্টা চলছে। পুলিস সূত্রে খবর, হামলাকারীরা বাঁকড়ার বাসিন্দা নয়। তারা বাইরে থেকে এসেছিল। ডোমজুড়ের বিধায়ক তথা তৃণমূলের জেলা সদরের সভাপতি কল্যাণ ঘোষ বলেন, স্থানীয় মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতেই শেখ সাজিদ, ভোলা চক্রবর্তী ও আজহার লস্করকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গুলিকাণ্ডের তদন্ত করছে পুলিস। আমরা দলীয়স্তরে বিষয়টি তদন্ত করে দেখব। এটুকু বলতে পারি, অন্যায়কে দল বরদাস্ত করবে না। তবে এই ঘটনায় পারিবারিক বিবাদের যোগ থাকলেও থাকতে পারে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে তিন দুষ্কৃতী হাওড়ার বাঁকড়া ৩ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে ঢুকে প্রধান টুকটুকি শেখের খোঁজ করে। তাঁকে চিনতে না পেরে তারা এলোপাথাড়ি গুলি চালায়। গুলিতে প্রধানের অফিসের জানালার কাচ ভাঙে। তাঁর আত্মীয় সহ একাধিক জখম হন। সেই সময় প্রধান টুকটুকি শেখ নিজে রুখে দাঁড়ালে পঞ্চায়েত অফিসে উপস্থিত স্থানীয় লোকজন প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তাতেই এলাকা ছেড়ে পালায় তিন দুষ্কৃতী। এই ঘটনার পিছনে স্থানীয় তৃণমূল নেতা শেখ সাজিদের যোগ থাকার অভিযোগ ওঠে। যদিও সেখানে সাজিদ ছিলেন না। সামগ্রিক ঘটনা নিয়ে এলাকায় তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। এদিন সকাল থেকে পুলিসি পদক্ষেপ শুরু হয়।