ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
রামের কথায়, আমরা যা করি সব একসঙ্গে। এবার দুই ভাই মাধ্যমিক দিয়েছিলাম। একাদশে রামের ইচ্ছা বিজ্ঞান নিয়ে পড়ার। ভবিষ্যতে সে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়। অন্যদিকে, লক্ষ্মণ চায় কলা বিভাগে ভর্তি হতে। তার লক্ষ্য, শিক্ষকতা করা। তারা বলে, বাবা ভ্যান চালিয়ে খুব কষ্ট করে আমাদের লেখাপড়া শেখাচ্ছেন। আমরা প্রতিষ্ঠিত হয়ে পরিবারের মুখে হাসি ফোটাতে চাই।
এদিকে, কথায় আছে, মানসিক জোর থাকলে সমস্ত বাধাকে অতিক্রম করে লক্ষ্যে পৌঁছনো যায়। সেটাই প্রমাণ করে দেখাল উলুবেড়িয়া আশা ভবন সেন্টারের ছয় কিশোরী। তারা সকলেই বিশেষভাবে সক্ষম। নিজেদের শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে এই ছয় কিশোরী এবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করেছে। উলুবেড়িয়া করাতবেড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার পরীক্ষা দিয়েছিল সাবিত্রী কুমার, ইত্তেশমা খাতুন, প্রিয়াঙ্কা দাস, পায়েল প্রামাণিক, জাহিরা খাতুন ও বর্ষা। এই কিশোরীরা কেউ আট বছর, কেউ ১৫ বছর ধরে আশা ভবনে রয়েছে। বৃহস্পতিবার রেজাল্ট হাতে পাওয়ার পর আনন্দে মেতে ওঠে তারা।