উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
শনি ও রবিবার এমনিতেই কাজের দিনের তুলনায় কম সংখ্যক বাস চলে। এদিন সকাল থেকেই রাস্তায় বাসের সংখ্যা কমে যায় আরও। পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় সন্ধ্যার পর। সেই সময়ে বৃষ্টির মধ্যে দীর্ঘক্ষণ বাসের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে যাত্রীদের। বাস মালিকদের বক্তব্য, সকাল থেকেই অঝোরে বৃষ্টি হওয়ায় রাস্তায় লোকজন কম বেরিয়েছিলেন। তাই, যাত্রী সংখ্যা কম থাকায় বাসের সংখ্যাও কমে যায়। জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আবহাওয়া খারাপের জন্য রাস্তায় লোকজন কম ছিল। তাই বাসও কম চলেছে। একই কথা শুনিয়েছেন বাস মালিকদের অন্যান্য সংগঠন ও ট্যাক্সি সংগঠনগুলির নেতারা।
এদিকে, আবহাওয়া খারাপ থাকায় সন্ধ্যায় কলকাতা বিমানবন্দর থেকে উড়ান পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিমানবন্দরে পৌঁছে যাওয়া যাত্রীদের ফেরাতে অতিরিক্ত বাস চালায় রাজ্য। এর জন্য ১৫টি বাস দেওয়া হয়। পরে আরও বাস চালানো হয়।
পূর্ব রেল জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ নিয়ে সর্বত্রই কর্মী-অফিসাররা সতর্ক রয়েছেন। ঝড়ের গতি-প্রকৃতি এবং ট্রেন চলাচলের উপরে তীক্ষ্ণ নজরদারি চালানো হচ্ছে। পরিস্থিতির মোকাবিলায় হাওড়া এবং শিয়ালদহ বিভাগের নানা জায়গায় টাওয়ার ওয়াগন রাখা হয়েছিল। একইভাবে প্রস্তুতি নিয়েছিল দক্ষিণ-পূর্ব রেলও। তাদের সদর দপ্তরে বিশেষ কন্ট্রোল রুম চালু সহ ট্রেন চলাচলের সঙ্গে যুক্ত প্রতিটি বিভাগকে সতর্ক করা হয়েছে। টানা বৃষ্টি এবং ঝড়ের জন্য এদিন পাঁশকুড়া-দীঘা এবং হাওড়া-পাঁশকুড়া-দীঘা রুটের দু’টি লোকাল ট্রেন বাতিল করা হয়। এই রুটের ফিরতি ট্রেনগুলি আজ বাতিল থাকবে বলে দক্ষিণ-পূর্ব রেল জানিয়েছে।