বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মেফেয়ার রোডের ওই বহুতলের সাততলায় থাকতেন অভিজিৎবাবু। তিনি দীর্ঘদিন এই আবাসনে রয়েছেন। বয়সের কারণে খুব একটা বাইরে বেরতেন না। ফ্ল্যাট লাগোয়া বারান্দায় প্রতিদিন সকালে হাঁটতেন। ওই আবাসনের বাসিন্দারা পুলিসকে জানিয়েছেন, এদিন সকালে প্রাতঃভ্রমণের জন্য তাঁরা বাইরের গেটে দিকে গিয়েছিলেন। এই সময় কিছু একটা পড়ার শব্দ শুনতে পান। সঙ্গে সঙ্গেই আবাসনের ভিতরে ঢুকে তাঁরা দেখেন অভিজিৎবাবু নীচে পড়ে রয়েছেন। মাথা দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তাঁরা পুলিসে খবর দেন। কড়েয়া থানার অফিসাররা এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
তদন্তে নেমে পুলিস জেনেছে, এদিন ফ্ল্যাটের লাগোয়া বারান্দায় ওই বৃদ্ধ হাঁটছিলেন। হাঁটতে হাঁটতেই তিনি বারান্দার একেবারে কোণে চলে আসেন। বয়স হওয়ার কারণে পায়ের সমস্যায় ভুগছিলেন। দেহের ভারসাম্য বজায় রাখতে না পেরে তিনি নীচে পড়ে যান। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে চিকিৎসকরা পুলিসকে জানিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে পুলিস এটি দুর্ঘটনা মনে করলেও তিনি আত্মহত্যা করেছেন কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।