যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
অভিষেক বলেন, বাংলা বিরোধীদের উৎখাত করার দায় দায়িত্ব আমাদের নিজের কাঁধে তুলে দিতে হবে। এরপরই তিনি বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ও পুরসভার চেয়ারম্যানের নাম করে বলেন, এই রামপুরহাট থেকে এবার যেন এই লোকসভার সবচেয়ে বেশি লিড হয়, সেটা আপানাদের সুনিশ্চিত করতে হবে। পরে বিধায়ক ও চেয়ারম্যান দু’জনই বলেন, ‘দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তা আমরা পালন করব।’
এদিন সকাল থেকে বৃষ্টি হলেও জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কর্মী, সমর্থকরা জনসভায় হাজির হন। মুরারই, হাসন, রামপুরহাট-১, রামপুরহাট-২ সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে কর্মীরা ভিড় করেন। মহিলাদের ভিড়ে থিক থিক করে গোটা মাঠ। জেলার নেতারা ভাষণ দিতে শুরু করেন। তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়ও বক্তব্য রাখেন। তারপরই বিধায়ক আশিসবাবু ঘোষণা করেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে অভিষেক জনসভায় যোগ দিতে পারছেন না। তাঁর ঘোষণায় কর্মীরা হতাশ হয়ে যান। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই অভিষেক ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন।
অভিষেক এদিন একাধিক ইস্যুতে বিজেপিকে বিঁধতে থাকেন। তিনি বলেন, ওরা জিতলে গ্যাসের দাম এবার ২০০০ টাকা হবে। চা পাতা এখন ১১০ টাকা থেকে বেড়ে ২৮০ টাকা হয়েছে। ডিম ৩ টাকা থেকে ৭ টাকা হয়েছে। সর্ষের তেল কেজি প্রতি ৫৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬০টাকা। তাই বিজেপিকে পরাস্ত করাতে হবে।
এদিন বীরভূমবাসীর কাছে অভিষেক বলেন, উত্তরবঙ্গের মানুষ বিজেপির মাথা ভেঙেছে। পরের দফায় ঘাড় ভেঙেছে। তাই এবার বীরভূমের মানুষ যেন ওদের কোমর ভেঙে দেয়। সশরীরে না এলেও ভার্চুয়ালি এত বড় জনসভা জেলায় এই প্রথম হল বলে দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের।