গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
অবস্থার অবনতি হলে ওই ব্যক্তিকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরিত করে দেওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন বুধবার তাঁর মৃত্যু হয়। জানা গিয়েছে মৃতের নাম পার্থ দাস ঠাকুর (৩৪)। তাঁর বাড়ি শান্তিনিকেতন থানার সুরুল গ্রামের উত্তরপাড়ায়। তিনি ইলেকট্রিকের কাজ করতেন। তবে কিভাবে তার শরীরে একাধিক ক্ষত হয়েছে তা স্পষ্ট নয়। ইতিমধ্যেই সেই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে বোলপুর থানার পুলিস। মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার দোল উপলক্ষ্যে ওই ব্যক্তি শ্রীনিকেতনের সৃজনীতে সাইকেল রাখার অস্থাায়ী স্ট্যান্ড করেছিলেন। রাতে ওই সাইকেল স্ট্যান্ডেই ছিলেন। তাই বাড়ি ফিরে যাননি। পরে মঙ্গলবার সকালে তাঁকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাঁর মুখ সহ শরীরের বেশ কয়েকটি জায়গা পুড়ে গিয়েছিল। এছাড়াও তাঁর হাত ভাঙ্গা ছিল। পরনের জামা কাপড়ও ছেঁড়া অবস্থায় ছিল। তাই কেউ বা কারা তাকে মারধর করেছে এমন আশঙ্কা করছেন পরিবারের সদস্যরা। অন্যদিকে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েও তার এমন অবস্থা হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। সবমিলিয়ে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সুরুল এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।