গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গবেষণা
কাল্পনিক গল্প। এই সিরিজের প্রচারে প্রথম থেকেই এই শব্দদ্বয় ব্যবহার করছেন নির্মাতারা। তা সত্ত্বেও এ ধরনের কাজে গবেষণার বড় ভূমিকা থাকে। এক্ষেত্রে গবেষণার ভূমিকা কী? জয়ের উত্তর, ‘ইউটিউবে একজনের ভিডিও দেখে আইডিয়াটা এসেছিল। সুপর্ণ ভর্মা (পরিচালক) একাধিক তথ্যচিত্র দেখেছিলেন এর উপর। ওঁকে প্রশ্ন করেছিলাম, এগুলি সত্যি কি না। উনি আমাকে অস্কারজয়ী একটা শর্টফিল্ম দেখালেন। সোমালিয়ার একজন পরিচালক তৈরি করেছিলেন। তারপরই সিদ্ধান্ত নিই সিরিজটা তৈরি করব।’
শ্যুটিং
জলজীবনকে কেন্দ্র করে সিরিজ। তাই পুরোটাই শ্যুটিংই হয়েছে জাহাজে। জয়ের কথায়, ‘মূলত দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্যুটিং। তবে আমরা অনেক লোকেশনে গিয়েছি। এমনকী, ইউক্রেনেও গিয়েছিলাম। জাহাজগুলির প্রচুর খরচ। তবুও যতটা সম্ভব রিয়েল লোকেশনে শ্যুট করা যায় চেষ্টা করেছি।’ উত্তাল সমুদ্রে শ্যুটিংয়ের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে জয় বললেন, ‘জাহাজ, নৌকাগুলি কখনওই স্থির থাকত না। তাতে অসুবিধা হতো। খামখেয়ালি আবহাওয়া তো ছিলই। দিনে একবার করে অন্তত ডলফিন, তিমি দেখতাম।’
বাবার পথেই
সত্যি ঘটনা। হংসল মেহেতার সিলেবাসের সিংহভাগ যেন এ দিয়ে পূর্ণ। ছেলেও কি বাবার পথেই হাঁটতে চলেছেন? জয়ের উত্তর, ‘যদি কোনও ব্যক্তি সম্পর্কে ভালো গল্প পাই, সে গল্প যদি সত্যি হয়, তাহলে কেন নয়? আমি যদি পাঁচটা চিত্রনাট্য পাই, অবশ্যই যেটা ভালো সেটাই তৈরি করব।’
ছেলের জন্য
ছেলেও বাবার মতো পরিচালক। হংসল ছেলেকে কী বার্তা দিলেন? ‘বাবা হিসেবে আমি গর্বিত। সবেমাত্র ওর জার্নি শুরু হল। এখনও অনেক কাজ বাকি’, জবাব গর্বিত পিতার।