গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরি, বল্লভপুর, গোয়ালপাড়া সহ একাধিক এলাকায় বনদপ্তরের জমি দখলের অভিযোগ নতুন নয়। শুধুমাত্র বনদপ্তর নয়, সেচবিভাগ এমনকী সরকারি খাসজমি দখল করে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে হোটেল ও রিসর্ট। ইতিমধ্যেই গোয়ালপাড়া কোপাই নদীর পাড় সংলগ্ন এলাকায় মাপজোক শুরু করেছে বনদপ্তর। এলাকা চিহ্নিতকরণ সম্পন্ন হলেই সেই সমস্ত জায়গাগুলিতে খুঁটি বসিয়ে সীমানা নির্দিষ্ট করা হবে। যার ফলে নতুন করে জমি দখল আটকানো যাবে বলে মনে করছে বনদপ্তর। বনজঙ্গলে ঘেরা সোনাঝুরি খোয়াই এলাকা পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়। সেই কারণেই এখানে তৈরি হয়েছে প্রচুর হোটেল, রিসর্ট। পাশাপাশি আরও বেশকিছু হোটেল তৈরি হচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জঙ্গল কেটে রিসর্ট নির্মাণের অভিযোগ ওঠে। তা নিয়ে বারবার সরব হয়েছেন পরিবেশপ্রেমীরা। কিন্তু তারপরও রমরমিয়ে চলছে এই ব্যবসা। চিহ্নিতকরণের পর বনদপ্তর তাদের জমি দখল করে থাকা একাধিক রিসর্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।
বোলপুরের রেঞ্জার প্রদীপ হালদার বলেন, নতুন করে আমাদের জমি কোনওভাবে যাতে দখল না হয় তার জন্য এই পদক্ষেপ। সৌন্দর্যায়ন ও পরিবেশের কথা মাথায় রেখে খুঁটি দিয়ে সীমানা চিহ্নিত করা হবে।