কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
এর আগেও তৃণমূল ভবনে নিয়ম করে বসার ব্যাপারে মন্ত্রীদের দায়িত্ব বণ্টন করে দেওয়া হয়েছিল। সেই তালিকা অনুসারে কিছু নেতার নির্দিষ্ট দিনে ও সময়ে তৃণমূল ভবনে বসতেন। তবে খুব বেশিদিন তা স্থায়ী হয়নি। রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি এবং মহিলা নেত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ছাড়া কেউই নিয়মিত তৃণমূল ভবনমুখো হতেন না। দল ও দলের বাইরে নানা মানুষ ভবনে এসে তাঁদের অভাব-অভিযোগের জন্য নেতৃত্বের দ্বারস্থ হতেন। এবার সেই ঢিলেঢালা চালচলন আর বরদাস্ত করবেন না তৃণমূল নেত্রী। তাই রবিবার সহ সপ্তাহের সব দিনই সেখানে দপ্তর সামলানোর দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। যে কোনও ব্যক্তি প্রয়োজনে যাতে দলীয় নেতৃত্বের কাছে পৌঁছতে পারে, সেই উদ্দেশ্যেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগের তালিকায় মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ও ফিরহাদ হাকিমের নাম ছিল। ফিরহাদ হাকিম অবশ্য বর্তমানে কলকাতার মেয়র। এই তালিকায় তিনি এবং অরূপ বাদ থাকলেও মন্ত্রী সুজিত বসুর নাম যুক্ত হয়েছে। সোমবার রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, মঙ্গলবার সুজিত বসু, বুধবার শুভেন্দু অধিকারী, বৃহস্পতিবার সুব্রত মুখোপাধ্যায়, শুক্রবার শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, শনিবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রবিবার চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য দুপুর থেকে বসবেন তৃণমূল ভবনে। এর পাশাপাশি প্রত্যেক দিন সকালে পুর্ণেন্দু বসু এবং ইন্দ্রনীল সেনকেও নির্দিষ্ট সময়ের জন্য জনসংযোগের কাজে বসতে হবে দলের রাজ্য দপ্তরে।
এদিকে, আজ শুক্রবার দুপুরে তৃণমূল ভবনে হুগলি জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে নির্বাচনী পর্যালোচনায় বসবেন মুখ্যমন্ত্রী। দলের সর্বশেষ কোর কমিটির বৈঠকেই মমতা জানান, জেলাভিত্তিক বুথস্তর থেকে নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে আলোচনা করা হবে। সেই লক্ষ্যেই প্রথম সভা হতে চলেছে হুগলিকে নিয়ে।