উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
শুক্রবার দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নিয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। উইকেট কেমন আচরণ করবে, সেটা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন ধোনি। অধিনায়কের আস্থার প্রতি মর্যাদা রেখে সিএসকে’র বোলাররা রীতিমতো দিল্লির ব্যাটসম্যানদের নাভিঃশ্বাস বের করে দিয়েছিলেন। দিল্লিকে ১৪৭ রানেই আটকে রেখেছিল চেন্নাই। যার নেপথ্যে স্পিনারদের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ইমরান তাহির, হরভজন সিং দারুণ বল করেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে চেন্নাই সুপার কিংস এক ওভার বাকি থাকতেই মাত্র ৪ উইকেট হারিয়ে জয়ের কড়ি জোগাড় করে নেয়। ম্যাচ শেষে ধোনি বলেন, ‘ক্রমাগত উইকেট পড়ায় দিল্লিকে ১৪৭ রানে আটকে রাখা সম্ভব হয়েছিল। পুরো কৃতিত্ব বোলারদেরই দিতে হবে। অধিনায়ক হিসাবে কী চাইছি, সেটা দলের প্রত্যেক সদস্য জানত। সেই মতো বোলাররা নিজেদের সেরাটা মেলে ধরেছে। প্রচুর পরিশ্রমের ফসলও পেয়েছে ওরা। আমরা এই মরশুমে যে সাফল্য অর্জন করেছি, তার অনেকটাই বোলারদের পরিশ্রমের ফল। জয়ের পথটা ওপেনিং জুটি আরও সহজ করে দিয়েছে। ফাফ ডু’প্লেসি ও শেন ওয়াটসন দারুণ ব্যাট করেছে। ওরা আস্কিং রেট ছয়ের নীচে নামিয়ে আনায় তুলে মারার মতো ঝুঁকি নিতে পেরেছিলাম।’