আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বরাবাজার পঞ্চায়েত সমিতির মোট ২৮টি আসনের মধ্যে তৃণমূল পায় ১৪টি, বিজেপি ১৩টি এবং কংগ্রেস একটি আসন। কংগ্রেসের টিকিটে জয়ী রামজীবন মাহাতকে সভাপতি পদে প্রার্থী করে সমর্থন করে বিজেপি। পরবর্তী পর্যায়ে সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ঝামেলার অভিযোগে তৎকালীন জেলাশাসক অলকেশপ্রসাদ রায় সভাপতি ও সহ সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া স্থগিত করে দেন। জেলাশাসকের সেই নির্দেশের বিরুদ্ধেই আদালতে যান রামজীবনবাবু। সম্প্রতি হাইকোর্টে জয়ী হন রামজীবনবাবু।
রামজীবনবাবু বলেন, গত ৩ জুলাই হাইকোর্ট ২০১৮সালের ৫ সেপ্টেম্বরের বরাবাজার পঞ্চায়েত সমিতির প্রথম সভার রেজ্যুলিউশনকে বৈধ হিসেবে রায় দেয়। আদালতের ওই রায়ে সত্যের জয় হল। তৎকালীন জেলাশাসক ও প্রশাসন যেভাবে সত্য ঘটনাকে চাপা দিয়ে সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং সাজানো ঘটনা দিয়ে বরাবাজার পঞ্চায়েত সমিতিতে আমাদের রুখতে চেয়েছিল তা আদালতের রায়ে নসাৎ হয়েছে। ব্যালট ছিনতাই, সভা চলাকালীন ঝামেলা সহ যেসব অভিযোগ প্রশাসন করেছিল তা সবই মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। ঘটনার দিন লটারির মাধ্যমে আমি আইন মেনে সভাপতি নির্বাচিত হয়। আমাকে প্রিসাইডিং অফিসার শংসাপত্র তুলে দেন। রেজ্যুলিউশনও হয়ে যায়। তারপর সহ সভাপতির জন্য লটারি হওয়ার আগে আচমকা প্রশাসন স্থগিত করে দেন। এদিন থেকে অফিস যাওয়া শুরু করলাম। এরপর আইন মেনে সহ সভাপতির জন্য লটারি হবে। পরবর্তী সময়ে স্থায়ী সমিতি গঠন এবং কর্মাধ্যক্ষ নির্বাচন হবে।