যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
খট্টরের এহেন অহংয়ের জন্যই তাঁর বিরুদ্ধে সবথেকে বেশি সরব ছিলেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। একপ্রকার সেই ক্ষোভের আঁচেই ‘সরতে’ হয় তাঁকে। তাই এহেন আচমকা জনসংযোগের পরেও বিক্ষোভরত চাষিরা নিজেদের অবস্থানে অনড়। সর্বভারতীয় কৃষক নেতৃত্ব স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ‘হরিয়ানায় প্রত্যেক বিজেপি প্রার্থীকে কালো পতাকা দেখিয়ে তাঁদের প্রচারে অসহযোগিতা করা হবে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিজেপিকে ভোট না দেওয়ার আর্জিও জানাবেন কৃষকরা। এহেন পরিস্থিতিতে শিয়রে সমনই দেখছে গেরুয়া শিবির। বিজেপির শীর্ষ কেন্দ্রীয় সূত্রে জানানো হয়েছে, হরিয়ানায় দলের সাংগঠনিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে শীঘ্রই দলের পর্যবেক্ষক টিম পাঠাতে পারেন সভাপতি জে পি নাড্ডা। এমনকী, শুক্রবার তিনি নিজে যাচ্ছেন হরিয়ানায়। প্রচার কর্মসূচির ফাঁকে দলীয় সাংগঠনিক পরিস্থিতি নিয়ে কোর কমিটির সঙ্গে বৈঠকও করতে পারেন তিনি।
এদিন অবশ্য বিজেপিকে সবথেকে বেশি চিন্তায় ফেলেছেন জেজেপি নেতা দুষ্যন্ত চৌতালা। তিনি সাফ জানিয়েছেন, ‘যদি হরিয়ানায় আস্থা ভোটের পরিস্থিতি হয়, তাহলে কংগ্রেসকে সমর্থন করবে জেজেপি। বিজেপির পক্ষে কোনওটিই সহজ হবে না।’ তবে আস্থা ভোটের জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়েবসিং সাইনি। নির্বাচনী প্রচারের ফাঁকে এদিন তিনি জানিয়েছেন, ‘বিজেপির আশঙ্কার কোনও কারণ নেই। পর্যাপ্ত বিধায়ক দলের কাছে রয়েছে।’ হরিয়ানা বিধানসভার স্পিকার জিসি গুপ্তা বলেন, ‘আমার কাছে কোনওরকম আস্থা ভোটের খবর নেই। এরকম কোনও প্রস্তাব আসেনি।’