উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
ম্যাচের শুরুটা অবশ্য মন্দ হয়নি রিয়াল মাদ্রিদের। সপ্তম মিনিটে করিম বেনজেমার পাস ধরে দুরন্ত ইনসাইড ডজে মার্কারকে ধরাশায়ী করেন ব্রাহিম ডিয়াজ। তারপর বিপক্ষ গোলরক্ষকের দু’পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে জড়ান তিনি (১-০)। এরপর ইসকো ও বেনজেমা, দু’জনেই সহজ সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন। তবে সমতা ফেরাতে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি তাদের। মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই মেরিনো হার মানান থিবাউট কোর্তোয়াকে (১-১)। বিরতির মিনিট সাতেক আগে গোলমুখী শট হাত দিয়ে রোখেন ভালেজো। রেফারি সঙ্গত কারণেই রিয়াল সোসিদাদেক পক্ষে পেনাল্টির নির্দেশ দেন। পাশাপাশি মার্চিং অর্ডার পান ভালেজো। কিন্তু উইলিয়ান হোসের স্পটকিক রুখে দেন কোর্তোয়া। ৫৭ মিনিটে হোসেবার লক্ষ্যভেদ লিড এনে দেয় তাদের (২-১)। মিনিট দশেক পরে রিয়াল মাদ্রিদের কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন অ্যান্ডার (৩-১)।
আগামী মরশুমে দল ঢেলে সাজাতে চান জিদান। গ্যারেথ বেলকে ছেড়ে দেওয়ার ইঙ্গিত তিনি রবিবার দিয়েছেন।