ভোটের ব্যস্ততায় সোনা কেনার কথা অনেকেই কার্যত ভুলে গিয়েছিলেন। কেউ কেউ আবার ইচ্ছা থাকলেও যানবাহনের অভাবে দূর থেকে ইংলিশবাজার শহরের পছন্দের দোকানে পৌঁছতে পারেননি। ফলে গত একমাস ধরে ব্যবসা মার খেয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।
যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
সংবাদদাতা, মানিকচক: মুম্বইয়ে কাজ করতে গিয়ে নিখোঁজ মানিকচকের পরিযায়ী শ্রমিক ফাগু মহালদার। বিগত তিনদিন ধরে বছর চব্বিশের ওই যুবকের সঙ্গে তাঁর পরিবারের সদস্যরা যোগাযোগ করতে পারছেন না। পরিবারের দাবি, মুম্বইয়ে কাজ করার সময় দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ফাগুর। এবং তাঁর দেহ লোপাট করে ঘটনাটি ধামাচাপার দেওয়ার চেষ্টা করছে ঠিকাদার। বৃহস্পতিবার মানিকচক থানার দ্বারস্থ হয়েছে নিখোঁজ পরিযায়ী শ্রমিকের পরিবার। মানিকচক থানার এক আধিকারিক বলেন, নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবার অভিযোগ করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মানিকচক ব্লকের নুরপুর অঞ্চলের হাজারিপাড়ার বাসিন্দা ফাগু মহালদার। পরিবারে বিধবা মা, দাদা ও বৌদি রয়েছেন। দাদা পিন্টু এলাকায় দিনমজুরি করে সংসার চালান। একমাস আগে মুম্বইয়ের আন্ধেরিতে রাজমিস্ত্রির কাজে যান ফাগু।
তিন দিন ধরে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ নেই ফাগুর। তাঁর পরিবারের দাবি, কিছুদিন আগে কাজ করার সময় দুর্ঘটনায় জখম হন ফাগু। তাঁর এক সহকর্মী সেই দুর্ঘটনার খবর ফাগুর পরিবারে জানান। এতে ক্ষুব্ধ ঠিকাদার ফাগুর সহকর্মীর মোবাইল কেড়ে নেয়। ফাগুর দাদা বলেন, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে ফোন করলে জানায় ফাগু সেখানে কাজ ছেড়ে অন্যত্র চলে গিয়েছে। এমনকী ভাইয়ের দুর্ঘটনার কথাও অস্বীকার করে ঠিকাদার। শেষ পর্যন্ত ভাইয়ের খোঁজ পেতে মানিকচক থানায় অভিযোগ দায়ের করে ফাগুর পরিবার।
নিখোঁজ শ্রমিকের দাদা বলেন, ভাইয়ের সঙ্গে গত শনিবার আমাদের শেষ কথা হয়েছিল। তারপর থেকে তার আর কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের অনুমান দুর্ঘটনায় ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে এবং দেহ লোপাট করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে ঠিকাদার।
মানিকচক ব্লকের নুরপুর অঞ্চলের হাজারিপাড়ার বাসিন্দা ফাগু মহালদার। পরিবারে বিধবা মা, দাদা ও বৌদি রয়েছেন। দাদা পিন্টু এলাকায় দিনমজুরি করে সংসার চালান। একমাস আগে মুম্বইয়ের আন্ধেরিতে রাজমিস্ত্রির কাজে যান ফাগু।
তিন দিন ধরে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ নেই ফাগুর। তাঁর পরিবারের দাবি, কিছুদিন আগে কাজ করার সময় দুর্ঘটনায় জখম হন ফাগু। তাঁর এক সহকর্মী সেই দুর্ঘটনার খবর ফাগুর পরিবারে জানান। এতে ক্ষুব্ধ ঠিকাদার ফাগুর সহকর্মীর মোবাইল কেড়ে নেয়। ফাগুর দাদা বলেন, সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে ফোন করলে জানায় ফাগু সেখানে কাজ ছেড়ে অন্যত্র চলে গিয়েছে। এমনকী ভাইয়ের দুর্ঘটনার কথাও অস্বীকার করে ঠিকাদার। শেষ পর্যন্ত ভাইয়ের খোঁজ পেতে মানিকচক থানায় অভিযোগ দায়ের করে ফাগুর পরিবার।
নিখোঁজ শ্রমিকের দাদা বলেন, ভাইয়ের সঙ্গে গত শনিবার আমাদের শেষ কথা হয়েছিল। তারপর থেকে তার আর কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের অনুমান দুর্ঘটনায় ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে এবং দেহ লোপাট করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে ঠিকাদার।
