বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী তথা তৃণমূলের জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, আমরাই জিতব। ফলাফলের দিনই তা পরিষ্কার হয়ে যাবে। বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য তথা প্রাক্তন জেলা সভাপতি হেমচন্দ্র বর্মন বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা কথা বলা হচ্ছে। তবে আমরা বিভিন্ন এলাকা থেকে যে রিপোর্ট পাচ্ছি তাতে এবার বিজেপির জেতার সম্ভাবনা প্রবল রয়েছে।
ইতিমধ্যেই হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা রাজ্যের ২৫টি আসনের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে হাজির হয়েছেন। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে কোচবিহারে ১ লক্ষ ভোটে, আলিপুরদুয়ারে ১৫ হাজার ভোটে, জলপাইগুড়িতে ৭০ হাজার ভোটে, দার্জিলিংয়ে ৪০ হাজার ভোটে, রায়গঞ্জে ৫০ হাজার ভোটে, বালুরঘাটে ৫০ হাজার ভোটে, মালদহ উত্তরে ৫০ হাজার ভোটে বিজেপিকে হারিয়ে তৃণমূল জয়ী হবে। মালদহ দক্ষিণে তৃণমূল ২৫ হাজার ভোটে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসকে হারাবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে ২৩ মে সবুজ আবির নিয়ে তৈরি থাকুন বলেও কোচবিহার উত্তরের একজন তৃণমূল নেতার ফেসবুকের পাতায় উল্লেখ করা হয়েছে। নির্বাচনপর্বে জেলায় রাম ও বামের সখ্যতা নিয়েও নানা ধরনের তির্যক পোস্ট তৃণমূলের নেতা কর্মীরা করছেন। ভোটের সম্ভাব্য ফলাফলে তৃণমূলের অনুকুলে কোনও পোস্ট হলেই দলীয় সমর্থকরা নানা ধরনের মন্তব্য করে উল্লাস প্রকাশ করছেন। সম্প্রতি বিজেপি যুব মোর্চার এক নেতা দলীয় হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে একটি খতিয়ান পেশ করেছেন। সেই খতিয়ান অনুসারে দিনহাটায় ২০ হাজার ভোটে, নাটাবাড়িতে ৫ হাজার ভোটে, কোচবিহার উত্তরে বিজেপি ৩০ হাজার ভোটে, কোচবিহার দক্ষিণে দল ২০ হাজার ভোটে, মাথাভাঙাতে ২৫ হাজার ভোটে জিতছে। তবে শীতলকুচিতে ১০ হাজার ও সিতাইতে ৪০ হাজার ভোটে বিজেপি হারবে বলেও ওই পোস্টে দাবি করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে ভোট কাটাকুটির মাধ্যমে কোচবিহারে বিজেপি ৫০ হাজার ভোটে জিতবে বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে দুই শিবিরের তরজা তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করছেন সাধারণ বাসিন্দারা।