বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার খাদ্য আধিকারিক অমরেন্দ্র রায় বলেন, রাজ্য সরকারের সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয় করা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ উঠেছে। সেগুলি আমরা সমাধান করবার চেষ্টা করেছি। দক্ষিণ দিনাজপুরের তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক বিভাস চট্টোপাধ্যায় বলেন, ধান কেনা নিয়ে ছোট খাট কিছু সমস্যা হয়েছিল। প্রশাসনের তরফে সেগুলি মিটিয়ে নেওয়া হয়েছে। কৃষকরাও ধানের দাম পেয়ে খুশি।
দক্ষিণ দিনাজপুরের আরএসপি’র জেলা সম্পাদক বিশ্বনাথ চৌধুরী বলেন, খাদ্যদপ্তরের আধিকারিকদের যোগসাজসে প্রকৃত কৃষকদের বঞ্চিত করা হয়েছে। তাদের কাছে ধান না নিয়ে ফড়েদের কাছ থেকে ধান কেনা হয়েছে। আমাদের কৃষক সংগঠনের তরফে একাধিকবার এনিয়ে আন্দোলন করা হয়েছে। এবার লোকসভা নির্বাচনে এই ইস্যুকে আমরা কাজে লাগাতে চাইছি ।
বিজেপির জেলা সভাপতি শুভেন্দু সরকার বলেন, রাজ্য সরকার কৃষকদের স্বার্থে ধানের দাম বৃদ্ধি করেছে। তবে তা কৃষকদের কাছে পৌঁছয়নি। আদতে ফড়েদের সুবিধা করতে এই নিয়ম চালু করা হয়েছে। কৃষি প্রধান দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কৃষকদের এবছর যেভাবে হয়রান হতে হয়েছে ধান বিক্রি করতে গিয়ে তা জেলাবাসীর জানা আছে। কৃষকদের স্বার্থে আমরা এনিয়ে শাসক দলের বিরুদ্ধে কৃষকদের কাছে ভোট চাইব।
অভিযোগ, কৃষি প্রধান দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এবছর রাজ্য সরকারের ধান ক্রয়ে ব্যাপক হয়রান হতে হয়েছে কৃষকদের। আবেদনের পড়েও ধান বিক্রি করতে গিয়ে কৃষকদের নানা অজুহাত দেখিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। অন্য দিকে ফড়েদের কাছ থেকে লরি লরি ধান কেনা হয়। এনিয়ে একাধিক স্থানে আন্দোলন করতেও দেখা যায় কৃষকদের। রাজনৈতিক দলগুলিও আন্দোলনে নামে। এই ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে বিরোধী দল আর এস পি ও বিজেপি নির্বাচনের প্রচার করবে।