বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নিমতলার বাসিন্দা এক ব্যক্তির বাড়ি রান্নাঘর থেকে ওই আগুন ছড়ায়। স্থানীয়রাই স্যালো মেশিলের জল দিয়ে আগুন আয়ত্তে আনার চেষ্টা করে। দমকলের দু’টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এলেও ততক্ষণে সবকিছু ছাই হয়ে গিয়েছিল বলে অভিযোগ।
ওই অগ্নিকাণ্ডে নগদ টাকা থেকে মজুত ধান, পাট সহ সর্বস্ব পুড়ে গিয়েছে একাধিক পরিবার খোলা আকাশের নীচে এসে দাঁড়িয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি, প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যদিও হতাহতের কোনও ঘটনা ঘটেনি। ইতিমধ্যেই প্রশাসন ও পঞ্চায়েতের তরফে দুর্গতদের ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। চাঁচলের মহকুমা শাদক সব্যসাচী রায় বলেন, দুর্গতদের ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য কী সহযোগিতা করা যায় তা দেখা হবে। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রেজাউল খান বলেন, অগ্নিকাণ্ডে ১০টি পরিবার নিঃস্ব হয়ে গিয়েছে। দমকল দেরি করছিল দেখে আমিই দমকল অফিসে যাই। তারপর তাদের সঙ্গে করে নিয়ে আসি। দুর্গত পরিবারের সদস্য জমির আলি বলেন, তিন কিলোমিটার রাস্তা ১০ মিনিটে পেরিয়ে যাওয়া যায়। দমকল প্রায় ৪০ মিনিট পরে এল। ততক্ষণে সব শেষ হয়ে গিয়েছে। দমকল কর্তারা এনিয়ে মন্তব্য করতে চাননি। তবে ঘটনাস্থলে আসা এক অফিসার বলেন, ফোন পাওয়ার পরেই আমরা রওনা হয়েছি। দেরির অভিযোগ ভিত্তিহীন।