Bartaman Patrika
 

শীতের কামড় থেকে ফসল
বাঁচাতে শেডনেটে পানচাষ 

শেডনেটে পানচাষের মূল সুবিধা বলতে বছর বছর বরজের কাঠামো বদলের প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া ঝড়-বৃষ্টির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসলের ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকটাই কম থাকে। শেডনেটের ভিতর সঠিকভাবে আলো ও বাতাস চলাচল করতে পারে, যা পানের বৃদ্ধির পক্ষে সহায়ক।
ড. সমরেন্দ্রনাথ খাঁড়া

ব্রতীন দাস: প্রথাগত পদ্ধতি ছেড়ে এবার শেডনেটে পানচাষে জোর দিচ্ছে উদ্যানপালন দপ্তর। আধুনিক এই প্রযুক্তির ব্যবহারে একদিকে যেমন পানের গুনগত মান ভালো হবে, সংখ্যায় বেশি মিলবে পাতা, তেমনই রোগপোকার হাত থেকে রক্ষা পাবে বরজ। এমনটাই বলছেন উদ্যানপালন আধিকারিকরা। কৃষিভিত্তিক ক্লাস্টারের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ব্যবসায় গুরুত্ব দিচ্ছে রাজ্য। এজন্য জেলায় জেলায় কৃষি ও উদ্যানপালন আধিকারিকদের প্রকল্প তৈরি করতেও বলা হয়েছে। মিলবে সরকারি অনুদান। সেক্ষেত্রে শেডনেটে পানচাষ কৃষকদের মুখে হাসি ফোটাতে পারে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।
এমনিতে বাঁশ, পাটকাঠি দিয়ে পানের বরজের কাঠামো তৈরি করে থাকেন চাষিরা। এতে সমস্যা হল, ফি বছর ওই কাঠামো মেরামতে একটা বড় টাকা খরচ হয়ে যায়। তাছাড়া রোগপোকার দাপটও থাকে বেশি। কড়া শীতে বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের মালদহ ও দক্ষিণ দিনাজপুরে যেখানে একটা বিশাল এলাকাজুড়ে পান চাষ হয়, সেখানে ঠান্ডার প্রকোপে ফসলের উৎপাদন মারাত্মকভাবে কমে যায়। ছোট ও হলুদ হয়ে ঝরে পড়ে পাতা। স্বাভাবিকভাবে পানচাষিরা ক্ষতির মুখে পড়েন। শেডনেটে চাষ করলে এসব ঝক্কি কাটিয়ে ওঠা যাবে বলে জানাচ্ছেন উদ্যানপালন বিশেষজ্ঞরা। একইসঙ্গে বিদেশে পানের রপ্তানি বাড়াতে জৈব প্রযুক্তিতে পান চাষের এলাকা বৃদ্ধির দিকে নজর দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে পানের বরজে বেশি মাত্রায় ব্যবহার করতে বলা হচ্ছে ভার্মিকম্পোস্ট।
শেডনেট কী?
এটি পলিথিনের তৈরি নেট বা জাল। সূর্যের আলো আংশিক আটকে ছায়া তৈরি হয়। শুধু তাই নয়, কুয়াশা, শিলাবৃষ্টি, ঠান্ডা, গরম, শিশির প্রভৃতি থেকে ফসলকে রক্ষা করা যায়। শেডনেটে পূর্ব-পশ্চিম দিকে চারটি জানলা রাখতে হয়। কংক্রিটের খুঁটির উপর শেডনেট তৈরি করা যেতে পারে। তাতে শক্তপোক্ত হয়। তবে কৃষক চাইলে বাঁশের কাঠামোর উপরেও শেডনেট করতে পারেন। এতে অবশ্য তুলনামূলক কম দিন টেঁকসই হয়। শেডনেট তৈরির জন্য সরকারি অনুদান পাওয়ারও সুযোগ রয়েছে। যাঁরা প্রথমেই বেশি খরচ করে শেডনেট করতে চাইছেন না, তাঁদের জন্য উদ্যানপালন দপ্তরের পক্ষ থেকে শেডনেট রোল দেওয়া হচ্ছে। তাতেও অনেকটা সুফল মিলবে।
দক্ষিণ দিনাজপুরের উপ উদ্যানপালন অধিকর্তা ড. সমরেন্দ্রনাথ খাঁড়া জানিয়েছেন, শেডনেটে পানচাষের মূল সুবিধা বলতে বছর বছর বরজের কাঠামো বদলের প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া ঝড়-বৃষ্টির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসলের ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকটাই কম থাকে। শেডনেটের ভিতর সঠিকভাবে আলো ও বাতাস চলাচল করতে পারে, যা পানের বৃদ্ধির পক্ষে সহায়ক। মাইক্রো ইরিগেশন বা ক্ষুদ্র সেচের মাধ্যমে উৎকৃষ্ট মানের পাতা পাওয়া যায়। পানের পাতা আকারে বড়, উজ্জ্বল রং হওয়ায় বাজারে দামও পাওয়া যায় ভালো। সবচেয়ে বড় কথা, রোগপোকার উপদ্রব অনেক কম হয়। ফলে প্রাথমিকভাবে খরচ একটু বেশি পড়লেও তাঁরা চাষিদের শেডনেটে পানচাষের পরামর্শ দিচ্ছেন।
সারা বছরই পানের লতা লাগানো যায়। তবে বর্ষার সময় চাষ শুরু করতে পারলে ভালো। শেডনেটে ৫০ সেমি দূরত্বের সারিতে ২৫ সেমি অন্তর পানের লতা লাগানোর সুপারিশ করছেন উদ্যানপালন আধিকারিকরা। এতে মোটামুটিভাবে ২০০ বর্গমিটার এলাকায় দেড় হাজারের মতো পানের লতা লাগানো যেতে পারে। তাঁদের দাবি, শেডনেটের ভিতর দিয়ে সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে ২৫ শতাংশ। কিন্তু কুয়াশা ঢুকতে পারে না। এতে ছত্রাকের সমস্যা কমে যায়। যার কারণে হেমচিতি রোগ হয় না। মুর্শিদাবাদে প্রায় এক হাজার হেক্টর জমিতে পানের বরজ রয়েছে। আগে চাষিরা বেশিরভাগই প্রথাগত পদ্ধতিতে চাষ করতেন। কিন্তু প্রতি বছর বরজের কাঠামো মেরামতের খরচ জোগাতে গিয়ে তাঁরা চোখে দেখতে পারতেন না লাভ। অবশেষে উদ্যানপালন দপ্তরের পরামর্শে প্রথমে কয়েকজন চাষি শেডনেটে পান চাষ শুরু করেন। সরকারি অনুদান পেয়েছেন তাঁরা। উদ্যানপালন দপ্তরের পক্ষ থেকে তাঁদের কারিগরি সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষ করলে এক বিঘা জমি থেকে সারা বছরে গড়ে প্রায় ৭ লক্ষ ৬৪ হাজার পান পাতা পাওয়া যায়। তা বিক্রি করে আয় হয় ২ লক্ষ ১৬ হাজার টাকার মতো। কিন্তু শেডনেটে চাষ করলে পান পাতার সংখ্যা বাড়ে। বিক্রি করে আয় হয় প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা। শীতে তাপমাত্রার হেরফেরে হেমচিতি রোগ দেখা দিতে পারে পান বরজে। একবার যদি এই রোগ বরজে থাবা বসায়, তা হলে মুখ থুবড়ে পড়েন চাষি। হেমচিতি রোগে পান পাতায় কালো ছোপ দেখা যায়। এর পর পাতা হলুদ হয়ে ঝরে পড়ে। এই রোগ থেকে রেহাই পেতে উদ্যানপালন আধিকারিকরা চাষিদের শেডনেটে পানচাষের পরামর্শ দিচ্ছেন। একইসঙ্গে তাঁদের সুপারিশ, কোনও বরজে হেমচিতি রোগ ঠেকাতে বর্ষার পর ট্রাইকোডার্মা ভিরিডি ও সিউডোমোনাস মাটিতে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় দেওয়া যেতে পারে। এছাড়া প্রতি লিটার জলের সঙ্গে ৫ গ্রাম মাত্রায় মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে গাছে। এর ১৫ দিন পর স্প্রে করতে হবে অনুখাদ্য মিশ্রণ গ্রেড ২। প্রতি লিটার জলে দেড় গ্রাম মাত্রায়। দেড় মাসের মাথায় স্প্রে করতে হবে থায়োফিলেট মিথাইল। এটির মাত্রাও এক লিটার জলে দেড় গ্রাম। খুব ঠান্ডা পড়লে ফাইটোনাল প্রতি দশ লিটারে ৩ মিলিগ্রাম দিয়ে পান পাতায় স্রেরা করলে হেমচিতি রোগ কিছুটা হলেও আটকানো সম্ভব।  

25th  November, 2020
আচমকা তাপমাত্রা কমায় গম ও
আলু চাষির কপালে চিন্তার ভাঁজ

জানুয়ারির গরমে মুর্শিদাবাদ জেলার গম চাষিদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। আলু চাষিদেরও চিন্তা বেড়েছে। কৃষিদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদ জেলার লালবাগ, জিয়াগঞ্জ, আজিমগঞ্জ, ডোমকল, জলঙ্গি, নওদা, রানিনগর সহ বিভিন্ন এলাকায় গম চাষ হয়। বিশদ

13th  January, 2021
ছত্রাকঘটিত রোগের জন্য শুকিয়ে যাচ্ছে আলুগাছ

গত বেশ কয়েক মাস ধরেই বাজারে আলুর দাম চড়া। তাই একটু বেশি লাভের আশায় আমন ধান তুলেই জলদি আলুর চারা লাগিয়েছিলেন বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর ও সোনামুখীর চাষিরা। বিশদ

10th  December, 2020
শীতে টবেই ফলবে লাল টুকটুকে স্ট্রবেরি

লাল টুকটুকে স্ট্রবেরি। দেখতে যেমন সুন্দর। খেতেও তেমনই সুস্বাদু। বাড়ির সামনে এক চিলতে উঠোন থাকলে অনায়াসেই নিজে হাতে সেই স্ট্রবেরি ফলাতে পারেন আপনিও। এই শীতে ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে টবেও ফলবে নজরকাড়া এই সুমিষ্ট ফল।  বিশদ

09th  December, 2020
শীত পড়তেই জমে উঠেছে 
পূর্বস্থলীর নলেন গুড়ের বাজার

শীত পড়তেই জমে উঠেছে পূর্বস্থলী-২ ব্লকের পাটুলি স্টেশনবাজার সংলগ্ন নলেন গুড়ের পাইকারি বাজার। এখানকার নলেন গুড় যাচ্ছে কলকাতা, হাওড়া, দুর্গাপুর, আসানসোল, চুঁচুড়া সহ বিভিন্ন এলাকায়। রেলের কাটোয়া-হাওড়া শাখায় পাটুলি রেলস্টেশনের পাশেই এই পাইকারি বাজারে ১৫টি আড়ত রয়েছে। সন্ধ্যা হলেই ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড়ে জমজমাট হয়ে ওঠে এই বাজার। বিশদ

09th  December, 2020
মাছের ভালো ফলন পেতে 
দরকার সঠিক মাত্রায় সার

যে কোনও  মাছচাষে সঠিক পরিমাণে উন্নততর সার ব্যবহারের মাধ্যমে মাছের ভালো গঠন ও সঠিক সময়ে ভালো উৎপাদন মিলতে পারে। এ ব্যাপারে মৎস্য আধিকারিকরা বলছেন, গোবরসারে নাইট্রোজেনের পরিমাণ কম, তাই বেশি লাগে। মাছচাষে এই সার দরকার বিঘা প্রতি প্রতি মাসে ১০০-৩০০ কেজির মতো। বিশদ

09th  December, 2020
বোরো ও রবিশস্য চাষের প্রস্তুতি
শুরু, জল নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা

জেলায় আমন ধান ঘরে তোলার কাজ চলছে। এরই মধ্যে বোরো ও রবিশস্য চাষের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। বোরো চাষের জন্য বীজতলা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। জেলার গলসির বিভিন্ন এলাকায় বোরোর বীজতলা তৈরির জন্য জমিতে চাষ দেওয়া শুরু হয়েছে। বোরো চাষের জন্য প্রস্তুতি তুঙ্গে। তবে, বোরো চাষের জন্য জল মিলবে কি না, তা নিয়ে ধোঁয়াশায় রয়েছেন গলসির চাষিরা। জল নিয়ে কিছুটা চিন্তিত তাঁরা। বিশদ

09th  December, 2020
পুরুলিয়ায় ৫০ হাজার হেক্টর জমিতে বিকল্প চাষে উদ্যোগী জেলা কৃষিদপ্তর

রুখাশুখা জেলা পুরুলিয়া। জলের অভাবে এই জেলায় সব জমিতে ধান চাষ হয় না। তাই জেলায় ব্যাপক হারে বিকল্প চাষ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশদ

30th  November, 2020
শীত পড়লেও চাহিদা নেই
মরশুমি ফুলের চারার 

সংবাদদাতা: শীত পড়লেও এখনও পর্যন্ত মরশুমি ফুলের চারার চাহিদা নেই। এতেই কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে পূর্বস্থলীর চাষিদের। এছাড়া ট্রেনের কামরায় ফুল বিক্রেতাদের উঠতে না দেওয়ায় ভিন রাজ্যেও যেতে পারছেন না বিক্রেতারা। ফলে নার্সারি থেকেও তাঁরা চারা কিনছেন না। চাষিদের দাবি, এই মরশুমেও প্রচুর টাকা খরচ করে ফুলের চারা তৈরি হয়েছিল। এখন শীতের শুরুতেই মাঠে ফুলের চারা ভালো বাড়ে। 
বিশদ

25th  November, 2020
এবার বাড়তি সতর্কতার
সঙ্গে গম চাষের পরামর্শ 

শীর্ষেন্দু দেবনাথ, কৃষ্ণনগর: নিষেধাজ্ঞা উঠলেও এবারও বাড়তি সতর্কতার সঙ্গে গম চাষ করার পরামর্শ দিচ্ছে নদীয়া জেলার কৃষিদপ্তর। জেলা কৃষিদপ্তর সূত্রের খবর, নির্দিষ্ট কিছু জাতের বীজ সংগ্রহ করার ব্যাপারে চাষিদের ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বলা হয়েছে, শোধন করেই বীজ বুনতে হবে। 
বিশদ

25th  November, 2020
আমন উঠছে, বিক্রির চিন্তায় চাষিরা 

সংবাদদাতা, লালবাগ: ফলন আশানুরূপ হয়েছে। যেদিকে তাকানো যায় চোখে পড়ে মাঠ ভর্তি সোনালি ধান। তা সত্ত্বেও দুশ্চিন্তায় রয়েছেন নবগ্রাম ব্লকের ধান চাষিরা। করোনা মহামারীর জেরে ব্লকের অধিকাংশ চাষির বোরো ধান এখনও বিক্রি হয়নি। ঘরে বস্তাবন্দি হয়ে পড়ে রয়েছে। 
বিশদ

25th  November, 2020
গ্ল্যাডিওলাস ফুল চাষে আগ্রহ
বাড়ছে দক্ষিণ দিনাজপুরের চাষিদের

শীতকালে রজনীগন্ধা ফুলের চাষ তো দক্ষিণ দিনাজপুরে আগে থেকেই জনপ্রিয়। সেইসঙ্গে এখন পাল্লা দিয়ে জনপ্রিয়তা বাড়ছে গ্ল্যাডিওলাস ফুলের চাষেরও। জেলার অনেক জায়গাতেই অন্যান্য সব্জির সঙ্গেই এই ফুল চাষ করছেন অনেকে। ধান, গম, পাট সহ অন্যান্য অর্থকরী ফসলের মতোই গ্ল্যাডিওলাস ফুল চাষেও লাভের মুখ দেখছেন এখানকার চাষিরা। বিশদ

11th  November, 2020
সারাবছরই চাহিদা থাকে বাজারে,
লাভজনক ফ্রেঞ্চ বিন চাষ 

ফ্রেঞ্চ বিন অত্যন্ত লাভজনক একটি চাষ। এই বিনের চাষ করলে কৃষকরা অন্যান্য ফসলের থেকে অনেকটাই বেশি লাভ পাবেন, এমনটাই জানিয়েছেন কৃষি আধিকারিকরা। তাঁরা বলেছেন, বাজারে বিনের চাহিদা সারা বছর ধরেই থাকে এবং দামও ভালোই পাওয়া যায়। বিশদ

11th  November, 2020
চাষে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহ পূর্ব মেদিনীপুরে
কীটনাশকের প্রয়োগ বন্ধ করতে 
বিনামূল্যে মিলছে সোলার ট্র্যাপ 

ফসলে শত্রুপোকা দমনে এবং পরিবেশবান্ধব আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহিত করতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় চাষিদের বিনামূল্যে ‘সোলার ট্র্যাপ’ যন্ত্র দিচ্ছে রাজ্য সরকার। ধান, সব্জি ও ফুলচাষে ব্যাপকহারে কীটনাশকের ব্যবহার রুখতে এই প্রথম আতমা প্রকল্পের মাধ্যমে চাষিদের হাতে পোকামাকড় ধরার নয়া যন্ত্র তুলে দিল কৃষিদপ্তর। বিশদ

11th  November, 2020
জীবাণুসার প্রয়োগে বাড়বে ফলন
কৃষকদের ঘরে উঠবে বাড়তি লাভ

ভালো ফলন পেতে জমিতে জীবাণুসার প্রয়োগ জরুরি। বলছেন কৃষি আধিকারিকরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, সঠিক সময়ে ও সুপারিশকৃত মাত্রায় জীবাণুসার প্রয়োগে ১০-১৫ শতাংশ ফলন বৃদ্ধি করা সম্ভব।  বিশদ

11th  November, 2020

Pages: 12345

একনজরে
আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

মাঠের মাঝে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। প্রখর রোদে মাটি ফেটে গিয়েছে। বেলা যত গড়াচ্ছে সূর্যের তেজ ততই বাড়ছে। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই মণিরা বিবি, প্রমীলা রায়, কবিতা রায়দের। ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

10:49:17 PM