Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

অনশন ও উপোস

‘অনশন’ এবং ‘উপোস’—শুনতে কাছাকাছি, কিন্তু জীবনের প্রয়োগে বহুদূরের এই শব্দদুটি। অনশন মানেই তার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে প্রতিবাদ, দাবি আদায়, সমালোচনা, কোনও ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য নীরবে সোচ্চার হওয়া। অন্যদিকে উপোসের সঙ্গে অধিকাংশ সময়ই জড়িয়ে থাকে ধর্মীয় আচার। ইদানীং ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং মেদ ঝরানোর জনপ্রিয় রাস্তা হয়ে উঠেছে। কখন অনশন ও উপোস হয়ে উঠতে পারে শরীর ও স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর? আবার উপোসের কোনও শারীরিক লাভ আছে কি? আলোচনা করলেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডাঃ সৌমিত্র ঘোষ।

অনশন কখন উদ্বেগের?
মোটামুটি তিনদিন অনশন করে অনেকে থাকতে পারেন। তবে এই সময়ের পরেই শরীরে নানা নেতিবাচক প্রভাব পড়তে থাকে।প্রথম ২-৩ দিনে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কমে যায়। পেশির জোর কমতে থাকে। শরীরে কোনও ক্ষত তৈরি হলে সারতে চায় না। ধীরে ধরে শরীরে জলশূন্যতা তৈরি হয়। ডায়ারিয়া দেখা দেয়। মাথা ঘোরে, হার্ট রেট কমে যায়। শরীর তার কাজ চালানোর জন্য শরীরের পেশি ও লিভারে জমে থাকা শর্করার উত্‍সগুলিকে ভাঙতে থাকে। ধীরে ধীরে জমে থাকা শর্করা শেষ হয়ে গেলে তখন শরীর কাজ চালানোর জন্য ফ্যাটি অ্যাসিডে হাত দেয়। ফ্যাটি অ্যাসিড ভাঙলে শরীরে তৈরি হয় কিটোন বডি। অল্প মাত্রায় কিটোনবডি শরীরের পক্ষে সহনীয়। তবে মাত্রা বেশি হয়ে গেলেই অ্যাসিডোসিস হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। ওদিকে ব্রেন তার কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য শুধুমাত্র গ্লুকোজই ব্যবহার করতে সক্ষম। বড়জোর খুব বিপদের সময় সামান্য মাত্রায় কিটোন ব্যবহার করতে পারে। ফলে অনশন বেশিদিন চালিয়ে গেলে গ্লুকোজের অভাবে ব্রেন কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। এছাড়া শরীরে নানা খনিজ ও ভিটামিন বি১-এর ঘাটতির ফলে স্নায়ুজনিত জটিলতা তৈরি হতে থাকে। 
একসময় অন্যান্য ফ্যাটের উত্‍সও যখন শেষ হয়ে যায় তখন শরীরের পেশিগুলি থেকে প্রোটিন ভাঙতে থাকে। এভাবে সারা শরীরের কাঠামোটাই ভয়ঙ্কররকমভাবে নড়বড়ে হয়ে যায়। এই ধরনের উপাদানের বিপাকক্রিয়ায় শরীরে ক্ষতিকর পদার্থের মাত্রা বাড়ে বিপজ্জনকভাবে। কিডনি এবং লিভারের কাজ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। ধীরে ধীরে শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলি অকেজো হতে থাকে। একসময় অর্গ্যান ফেলিওরের কারণে প্রাণহানিও ঘটে। 

উপোস কখন চিন্তার
বিএমআই ঠিকঠাক এবং অন্য কোনও অসুস্থতা না থাকলে নিয়ম মেনে উপোস করতে পারেন। তবে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির সমস্যা, হার্টের অসুখ নিয়ে উপোস করতে শুরু করলে যে কোনও সময় বিপদ ঘনিয়ে আসতে পারে। অনেক সময় শরীরে কিছু কিছু অসুখ লুকিয়ে থাকে। উপোস শুরু করলেই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। সুগার ফল করতে পারে যে কোনও সময়। অন্যান্য রোগগুলি মাথাচাড়া দিতে পারে। হঠাত্‍ করে প্রাণহানির আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

উপোসের সুফলও আছে
ওজন হ্রাস: ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং ওজন কমায়। আবার ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সও কমায়। ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। হার্টের স্বাস্থ্য: ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং কমাতে পারে ব্লাড প্রেশার, হার্ট রেট, রক্তে কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডস-এর মাত্রা। ফলে হার্টের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও কমে।
ব্রেন পাওয়ার: অন্য প্রাণীর উপর করা কিছু সমীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং স্নায়ুকোষের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কমায় অ্যালঝাইমার্স, পার্কিনসনস, স্ট্রোকের আশঙ্কাও। 
অটোফেজি প্রক্রিয়া: শরীরের কোষে অবিরাম কাজ চালিয়ে যায়। এর ফলে নানা ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ জমা হয় কোষে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করলে কোষ এই ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থকে শরীর থেকে বের করার সময় পায়। এই প্রক্রিয়াকে বলে অটোফেজি। 

কীভাবে করবেন 
ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং—এর নীতি দাঁড়িয়ে আছে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের নিয়মের উপর। এই হিসেবে খাদ্যগ্রহণের প্রকৃত সময় হল সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের মধ্যের সময়টুকু। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরে সময়টা বিশ্রামের। তখন খাদ্যগ্রহণ উচিত নয়। এই প্রক্রিয়ায় সারাদিন অভুক্ত থাকতে হয় না। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১২ বা ১৬ ঘণ্টা উপোস চলে। ১৬ ঘণ্টার হিসেব ধরা ১৬: ৮ এই অনুপাতে। অর্থাত্‍ সকাল ৯টা সময় একজন ব্যক্তি খাদ্যগ্রহণ করলে তিনি পরবর্তী খাবার খাবেন বিকেল ৫টায়। এক্ষেত্রে  দু’টি খাদ্যগ্রহণের রুটিনের মধ্যে মোট ৮ ঘণ্টার ব্যবধান থাকে। এরপর তিনি আর খাবার খাবেন না। খাদ্যগ্রহণ করবেন পরদিন সকাল ৯টায়।
উল্লেখ্য, ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং-এ ১৬:৮ নীতি অনেকে মেনে চলতে পারেন না। ১৪:১০ নীতিতেও ফাস্টিং করা যায়। এক্ষেত্রে ১০ ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খেয়ে বাকি ১৪ ঘণ্টা উপোস করতে হয়। ৭:১ অনুপাতে এক সপ্তাহের হিসেবেও ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করা যায়। এক্ষেত্রে সারা সপ্তাহের মধ্যে একদিন পুরোপুরি উপোস করা যায়। আবার পাঁচদিন স্বাভাবিক খাবার খেয়ে দু’দিন সম্পূর্ণ উপোস করেও থাকা যায়। আমাদের মা-ঠাকুমারা এভাবেই উপোস করতেন। তবে হ্যাঁ, নিয়ম মেনে  ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং না করলে বিপদ আছে। তাই বিশেষজ্ঞ চিকিত্‍সক বা পুষ্টিবিদ অথবা ডায়েটিশিয়ানের তত্ত্বাবধানেই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং চালাতে হবে। এছাড়া খাদ্যগ্রহণের সময় ক্যালোরির প্রতিও রাখতে হবে খেয়াল। অর্থাত্‍ সারাদিনে দু’বার খাবার খাওয়া হচ্ছে বলে একসঙ্গে অনেকখানি তেল মশলা দেওয়া খাবার খেয়ে ফেললে চলবে না। তাতে লাভ হবে না। পাশাপাশি করতে হবে এক্সারসাইজ।
লিখেছেন সুপ্রিয় নায়েক
17th  October, 2024
ঘরে ঘরে ভাইরাল ফিভার! সামলাবেন কীভাবে?

ঋতু বদলের সময় সর্দি-কাশি, জ্বর হওয়াটা স্বাভাবিক। কারণ আবহাওয়ার পরিবর্তনে শারীরবৃত্তীয় কার্যকলাপে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। যার ফলে শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা নড়বড়ে হয়ে যায়। পুজো মিটতেই এখন প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই এইধরনের সিজনাল ফ্লু-এর সমস্যা দেখা দিচ্ছে। বিশদ

জ্বরে কখন অ্যান্টিবায়োটিক কখন শুধুই প্যারাসিট্যামল

পরামর্শে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ জ্যোতির্ময় পাল। বিশদ

ভাইরাল ফিভারে আয়ুর্বেদিক দাওয়াই!

ভাইরাল জ্বরের সময় শুধুই নয়, প্রতিটি জ্বরের সময়ই আমাদের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। আয়ুর্বেদে  বেশ কিছু  সমাধান রয়েছে যা প্রাকৃতিকভাবে জ্বর নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও শরীরকে দ্রুত সুস্থ করতে সাহায্য করে যে জিনিস গুলি আমাদের হাতের সামনেই রয়েছে এই বিষয়েই আমার আজকের অবতারণা। বিশদ

পছন্দের রং-এ শান্ত মন!

সুন্দর পরিপাটি ঘর দেখলে কার না ভালো লাগে? কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কেন এমনটা হয়? আসলে যে কোনও সাজানো– গোছানো জিনিস মনকে প্রশান্ত রাখতে সাহায্য করে। বিশদ

হোমিওপ‌্যাথির গবেষণায় মউ স্বাক্ষর

গত কয়েক দশক ধরে মডার্ন মেডিসিনের অন্যতম বিকল্প হয়ে উঠছে হোমিওপ্যাথি। গবেষণা ও উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী হয়ে উঠছেন বহু তরুণ চিকিৎসক। সেকথা মাথায় রেখেই ডাঃ অঞ্জলি চ্যাটার্জি রিজিওনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর হোমিওপ্যাথিতে তৈরি হল কেমিস্ট্রি, ফার্মাকোলজি ও হিস্টোপ্যাথোলজির গবেষণাগার। বিশদ

ট্রোলে বিধ্বস্ত, সামলাবেন কীভাবে?

সামাজিক মাধ্যমে ট্রোল সংস্কৃতি নতুন নয়। তবে আজও তাকে সামলাতে পারেন না অনেকেই। ট্রোলের নানা ক্ষতিকর প্রভাব ও তার সঙ্গে যুঝতে পারার নিয়ম শেখাচ্ছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ দেবাঞ্জন পান। বিশদ

17th  October, 2024
শুঁটকি মাছে কি কোনও পুষ্টি আছে!

শুঁটকি মাছ। নাম শুনলেই নাক সিটকোন অনেকে। পাড়ায় কোনও বাড়িতে শুঁটকি মাছ রান্না হলে আশেপাশের বাড়িতেও সেই ঘ্রাণ ছড়িয়ে যায়। এই মাছের প্রিপারেশন  বাঙালদের মধ্যে বেশি প্রিয় হলেও বাঙাল-ঘটি সবার কাছেই দিন দিন এই মাছের ডিশের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। বিশদ

17th  October, 2024
প্রতিদিন এক গাঁট হলুদ খেলে শরীরে কী কী পরিবর্তন হতে থাকে?

এক গাঁট হলুদ কথাটি একটি বিভ্রান্তিকর। সেক্ষেত্রে আমরা ২ থেকে ৩ গ্রাম হলুদ খাওয়ার কথা বলতে পারি। হলুদ তা সে কাঁচাই হোক বা রান্নায় ব্যবহৃত গুঁড়ো হলুদ— দুইভাবেই হলুদ একজন ব্যক্তির সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে।
বিশদ

14th  October, 2024
কখন করাবেন রুট ক্যানাল এবং ডেন্টাল ফিলিং?

আমাদের যে দাঁত তার একেবারের উপরের স্তরে থাকে এনামেল। তার পরে ডেন্টিন। ডেন্টিনের ভিতরে থাকে পাল্প। পাল্প-এ থাকে স্নায়ুর শেষপ্রান্ত, রক্তজালিকা ইত্যাদি। দীর্ঘদিন ধরে দাঁতের ব্যবহার, খাওয়াদাওয়া ও ব্যাকটেরিয়া দ্বারা অ্যাসিড উত্পাীদনের কারণে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যায়।
বিশদ

14th  October, 2024
নৃশংস সাইকোপ্যাথদের চিকিৎসা করিয়ে আদৌ লাভ আছে?

পরামর্শে দুই বিশিষ্ট মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ কেদাররঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ডাঃ সুজিত সরখেল ও আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা। বিশদ

10th  October, 2024
১৫ বছর পর মুখ দিয়ে খেলেন গৃহবধূ!

ঢোঁক গিলতে ব্যথা। খাওয়ার চেষ্টা করলেই হচ্ছিল বমি। ফলে কিছুই খেতে পারতেন না জয়নগরের রেখা দেবী (নাম পরিবর্তিত)। ষাটোর্ধ্ব এই গৃহবধূর কাছে খাবার খাওয়া মানেই ছিল যন্ত্রণা। গত ১৫ বছর ধরে তাই টিউবের মাধ্যমে শরীরের ভিতরে পাঠানো হতো খাদ্য। বিশদ

10th  October, 2024
মনে ইতিবাচক অনুভূতি জাগায় হাসি।

সুকুমার রায়ের সেই রামগড়ুরের ছানাদের কথা নিশ্চয়ই আপনার মনে আছে, যাদের হাসতে মানা ছিল? বাস্তবে কোনও মানুষ হাসতে না পারার বাধ্যবাধকতায় বন্দি থাকেন না। কিন্তু কল্পিত সেই রামগড়ুরের ছানাদের এই হাসতে না পারার বৈশিষ্ট্যটি নিজের মধ্যে ধারণ করে ফেলেন কেউ কেউ। বিশদ

10th  October, 2024
খেরির পূজা পরিক্রমা

সম্প্রতি কলকাতা হেমাটোলজি এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার (খেরি) এবং এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয়েছিল বিশেষ পূজা পরিক্রমার। বিশদ

10th  October, 2024
শিলিগুড়িতে আয়ুষ মন্ত্রকের সাফল্য

শিলিগুড়ির ছোট পাথুরামজোটে ভারত সরকারের আয়ুষ মন্ত্রকের কেন্দ্রীয় হোমিওপ্যাথি গবেষণা কাউন্সিলের অধীনে, একটি প্রতিষ্ঠান রিজিওনাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর হোমিওপ্যাথি-এর ১০০ দিনের সাফল্য প্রদর্শনের জন্য আয়োজন করা হয়েছিল এক সাংবাদিক সম্মেলনের। বিশদ

10th  October, 2024
একনজরে
গুরপতওয়ান্ত সিং পান্নুনকে হত্যার চেষ্টার তদন্ত নিয়ে ভারতের উপর চাপ বজায় রাখল আমেরিকা। বুধবার ওয়াশিংটন জানিয়েছে, ভারতের তদন্ত যথাযথ ভাবে হচ্ছে এটা না দেখা পর্যন্ত তারা সন্তুষ্ট হবে না। ভারতের বিরুদ্ধে মার্কিন মুলুকে খালিস্তানি জঙ্গি পান্নুনকে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ করেছিল ...

শারদীয়া উৎসবে সর্বত্র বসেছিল অস্থায়ী দোকান। সকলে ভেবেছিলেন, পুজোর সময় সিঁথি সার্কাস ময়দান লাগোয়া বি টি রোডের ধারে যেমন বসে তেমনই হয়তো বসেছে দোকানগুলি। কিন্তু ...

প্রকৃতির সঙ্গে অসম লড়াইয়ে বারবার হার মেনেছে মানুষ! গঙ্গার ভাঙন মালদহের বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষকে যাযাবর করছে বছরের পর বছর। মাথার ছাদ খুইয়ে কার্যত নিঃস্ব হয়ে ...

প্রথম টেস্টে লোকেশ রাহুলের ব্যর্থতা নিয়ে ক্রিকেটপ্রেমীরা যতই সরব হোক না কেন, টিম ম্যানেজমেন্টের আস্থা তাঁর উপরই থাকছে। ভারতীয় দলের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর তা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার/ ফাটকা প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসায় দিনটি মোটামুটি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক পোলিও দিবস
১২৬০ - ফ্রান্সের রাজা নবম লুইসের উপস্থিতিতে চারট্রেসের গির্জা উৎসর্গ করা হয়। যেটি বর্তমানে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত
১৬০১: জ্যোতির্বিদ টাইকো ব্রাহের মৃত্যু হল প্রাগ শহরে
১৬০৫: মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গির আগ্রার সিংহাসনে বসেন
১৭৭৫: মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের জন্ম
১৮৫১:  কলকাতা ও ডায়মন্ড হারবারের মধ্যে সংযোগের মাধ্যমে ভারতে প্রথম বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ লাইন চালু
১৮৯৪: লেখক বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯০৩:  অভিনেতা, পরিচালক তথা নাট্যকার প্রমথেশ বড়ুয়ার জন্ম
১৯১৪: ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা ও আজাদ হিন্দ ফৌজের নারী সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী লক্ষ্মী সেহগলের জন্ম
১৯২৯: নিউ ইয়র্ক শেয়ার বাজারে শুরু হল মহামন্দা। দিনটি ‘ব্ল্যাক থার্সডে’ নামে বিখ্যাত
১৯৩৬: সাহিত্যিক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৩৮: কারখানায় শিশুশ্রমিক নিষিদ্ধ করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
১৯৫৪: স্বাধীনতা সংগ্রামী রফি আহমেদ কিদোয়াইয়ের মৃত্যু
১৯৮০: ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী  কৌশিকী চক্রবর্তীর জন্ম
১৯৮১: ভারতীয় অভিনেত্রী মল্লিকা শেরাওয়াতের জন্ম
১৯৮৪: ভারতে চালু হল মেট্রোরেল, কলকাতার এসপ্ল্যানেড থেকে ভবানীপুর (নেতাজী ভবন)
১৯৮৫: ইংরেজ ফুটবলার ওয়েন রুনির জন্ম
২০০৮: "ব্লাডি ফ্রাইডে", এদিন বিশ্ব অর্থনীতিতে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ধ্স নামে, শেয়ারবাজারের সূচক প্রায় ১০% পর্যন্ত নেমে যায়
২০১৩: সংগীত শিল্পী মান্না দে-র মৃত্যু
২০১৭: ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী  গিরিজা দেবীর মৃত্যু
২০২২: ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক ব্রিটেনের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৫ টাকা ৮৪.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৩৩ টাকা ১১১.১১ টাকা
ইউরো ৮৯.১৫ টাকা ৯২.৫৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৯,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৫,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৯,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৯,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ কার্তিক, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪। অষ্টমী ৪৫/৪৫ রাত্রি ১/৫৯। পুনর্বসু নক্ষত্র ১/২৮ দিবা ৬/১৬। সূর্যোদয় ৫/৪০/৪৬, সূর্যাস্ত ৫/১/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/১১ মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৪৬ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৪ গতে ৯/১৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৯ মধ্যে পুনঃ ৪/০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২১ গতে ১২/৫৬ মধ্যে।  
৭ কার্তিক, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪। সপ্তমী প্রাতঃ ৬/৬। পুনর্বসু নক্ষত্র দিবা ১১/৪০। সূর্যোদয় ৫/৪২, সূর্যাস্ত ৫/২। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৪২ মধ্যে। কালবেলা ২/১২ গতে ৫/২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২২ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
২০ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পুলিস গাড়ি ও অটোর সংঘর্ষ, জখম ২
গৌরান্ডি থেকে আসানসোল আসার পথে লালগঞ্জ মোড়ে পথ দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র ...বিশদ

10:45:00 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুলায় জঙ্গি হামলায় জখম কমপক্ষে ৫ জওয়ান

10:16:21 PM

ঘূর্ণিঝড় ডানা: পরিদর্শন সারছেন পুর প্রশাসক ও এসডিপিও
  হলদিয়া পুর এলাকায় নদী তীরবর্তী ওয়ার্ডে সন্ধে থেকে রাত পর্যন্ত ...বিশদ

09:52:00 PM

ঘূর্ণিঝড় ডানা: ত্রাণ শিবিরে শিশুদের নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন মহিলারা
ঘূর্ণিঝড় ডানা আছড়ে পড়ার আশঙ্কায় বৃহস্পতিবার রাতে হলদিয়ার বিভিন্ন ওয়ার্ড ...বিশদ

09:35:00 PM

নবান্নর কন্ট্রোল রুমে বিপর্যয় মোকাবিলা মন্ত্রী জাভেদ খান
নবান্নর কন্ট্রোল রুমে রয়েছেন বিপর্যয় মোকাবিলা মন্ত্রী জাভেদ খান। কন্ট্রোল ...বিশদ

08:55:00 PM

প্রথম ওডিআই (মহিলা): নিউজিল্যান্ডকে ৫৯ রানে হারাল ভারত

08:54:00 PM