শেয়ার/ ফাটকা প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসায় দিনটি মোটামুটি। ... বিশদ
হাসিতে সুস্থ ব্যক্তি, সুস্থ সম্পর্ক: হাসলে শরীরে কর্টিসলের মাত্রা বাড়তে পারে না। কর্টিসল হল চাপের হরমোন। তাই হাসলে অনেক দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি কমে। হাসলে শরীরেও সৃষ্টি হয় সুখানুভূতি। ভালো ঘুম হয়। যাঁরা সহজে হাসতে পারেন, তাঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্কগুলোও সহজ প্রকৃতির হয়। সামাজিক সম্পর্ক নিয়েও জটিলতায় কম পড়েন তাঁরা। তাই হাসির খোরাক খুঁজতে নিজেকে প্রশ্ন করুন তো, শেষ কবে প্রাণ খুলে হেসেছেন আপনি? সুস্থ, সুন্দর জীবনের জন্য প্রতিনিয়তই প্রাণখুলে হাসা জরুরি। নইলে ভেতরে-ভেতরে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকবেন, যার প্রভাব দেখা দেবে বহু বছর পর। ব্যায়ামের মতো এটিও একটি চর্চার বিষয়। জীবন আপনাকে হাসতে দিচ্ছে না? আপনি হাসির কাছে ছুটে যান। জীবনের উচ্ছ্বাস আপনাকে ছুঁয়ে যাবেই যাবে। বন্ধুদের আড্ডা, মজার গল্পের বই, সুকুমার রায়ের ছড়া, টেলিভিশন বা ইউটিউবের কমেডি শো—নানা কিছুই হতে পারে আপনার হাসির উৎস। এমন যেকোনও কাজে সম্পৃক্ত হন, যাতে আপনি হাসতে পারেন। সৃষ্টিকূলের জন্য কিছু করুন। অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটান, ক্ষুধার্ত জীবকে খাবার দিন, তৃষ্ণার্ত জীবকে জল দিন, আশ্রয়হীন প্রাণকে আশ্রয় দিন। হাসিমুখে, কোমলভাবে মানুষের সঙ্গে কথা বলুন। এমন সব কাজ করলে আপনি মন খুলে হাসতে পারবেন।