Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

আজও রহস্য: রেস কোর্সের অশরীরী
সমুদ্র বসু

ভূত মানুন আর না মানুন, ভূত-প্রেত নিয়ে আগ্রহ কিন্তু সবার। আমাদের আশপাশের গ্রাম, শহর, মফস্‌সল থেকে শুরু করে খোদ কলকাতা শহরে এমন অনেক জায়গা রয়েছে, যেখানে ব্যাখ্যার অতীত বিভিন্ন ঘটনা আজও ঘটে। সেই তালিকায় আছে কলকাতা রেস কোর্সেরও নাম। তবে এই অশরীরী মানুষ নন। এই কাহিনি এক ঘোড়াকে ঘিরে। আর সেই ইতিহাস জানতে বহু যুগ পিছিয়ে 
যেতে হবে।
মানব সভ্যতার ইতিহাসে ঘোড়ার অবদান উল্লেখযোগ্য। ঘোড়ার খুরের শব্দ সভ্যতার চাকা ঘুরিয়ে দিয়েছিল। সাম্রাজ্য বিস্তার থেকে সেনাবাহিনীর শক্তিবৃদ্ধি— ঘোড়া ছিল সভ্যতার অগ্রগতির অন্যতম স্তম্ভ। মানুষের প্রয়োজনীয়তার নিত্যসঙ্গী। তার ব্যতিক্রম নয় ভারতবর্ষও। একসময়ে ভারতবর্ষে ঘোড়ার আমদানি করা হতো পারস্য থেকে। বিজয়নগর সাম্রাজ্যে ঘোড়া আসত পর্তুগাল থেকে। সুলতানি ও মুঘল আমলে সাম্রাজ্যের নীতি নির্ধারণের মূল হাতিয়ার ছিল ঘোড়া। পুরাণ, মহাকাব্য থেকে ইতিহাস, এমনকী বর্তমানেও ঘোড়ার উপস্থিতি সর্বত্র।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধের পাশাপাশি বিনোদনের মাধ্যম হয়ে উঠল ঘোড়া। শুরু হল ঘোড়ার দৌড় বা হর্স রেস। যার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন রাজা মহারাজারা। ১৭৭৭ নাগাদ মাদ্রাজে প্রথম অনুষ্ঠিত হল ঘোড়ার দৌড়। ব্রিটিশদের দৌলতে এই ঘোড়ার দৌড়ের প্রতিযোগিতা সুসংবদ্ধ রূপ পায়। ক্রমে ‘হর্স রেস’ ঘিরে শুরু হল বাণিজ্যিক জুয়া। ধীরে ধীরে গড়ে উঠতে শুরু করল রেস ট্র্যাক। প্রতিষ্ঠা হল ‘বোম্বাই টার্ফ ক্লাবের’।
ব্রিটিশ আধিপত্য বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে ইংরেজ সেনাদের বেস ক্যাম্পগুলোতে অবসর বিনোদনের জন্য আয়োজিত হতে শুরু করল হর্স রেস। ফলে ব্রিটিশদের দৌলতে হর্স রেস একটা অন্য মাত্রা পায়। আর ঘোড়দৌড়ের সঙ্গে জুয়া অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।
কলকাতার কাছে প্রথম ঘোড়দৌড়ের আয়োজন হয় ১৭৬৯ সালের ১৬ জানুয়ারি। উদ্যোক্তা ছিল ব্রিটিশ ক্যাভারলি। প্রথমদিকে মূলত চারটি ঘোড়া নিয়ে রেস চালু হয়। ক্রমে কলকাতায় ঘোড়দৌড় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কিন্তু ১৭৯৮ সালে পশুপ্রেমী গভর্নর লর্ড ওয়েলেসলি হর্স রেস বন্ধ করে দেন। যদিও ১৮০৩ সালে গড়ে ওঠে ‘বেঙ্গল জকি ক্লাব’। ১৮০৯ সালে কলকাতা ময়দানে এই ক্লাব স্থানান্তরিত হয়। এরপর ১৮২০ সালে ‘কলকাতা রেস কোর্স’ প্রতিষ্ঠিত হয়। বেঙ্গল জকি ক্লাবের সঙ্গে ইংল্যান্ডের জকি ক্লাবের এই সময় একটা যোগাযোগ তৈরি হয়। উভয়ের উদ্যোগে ১৮৪৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি স্থাপিত হয় ক্যালকাটা টার্ফ ক্লাব। যা বর্তমানে পরিচিত  রয়্যাল ক্যালকাটা টার্ফ ক্লাব নামে। ১৯১২ সালের ৪ জানুয়ারি রাজা পঞ্চম জর্জ ও রানি মেরি আসেন কলকাতার রেস কোর্সে। সেই থেকে ক্যালকাটা টার্ফ ক্লাবের সঙ্গে ‘রয়্যাল’ শব্দটি যোগ করা হয়। যা বিশ্বের ঘোড়দৌড়ের ইতিহাসে হয়ে ওঠে এক সুপরিচিত নাম। ১৯৩০ সাল থেকে ক্যালকাটা ডার্বি হয়ে ওঠে বিশ্বের সবচেয়ে রাজকীয় ও ধনী ডার্বি। সাধারণত ১ জানুয়ারি শীতকালীন ডার্বি হয়।
১৯৬১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কলকাতার রেসের মাঠে এলেন ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। আর সঙ্গে এলেন স্বামী প্রিন্স ফিলিপ। তারপর থেকে রানিকে সম্মান জানাতে শুরু হয় ২৮০০ মিটার দৌড়ের ‘কুইন্স কাপ’। যা  শীতকালীন সব থেকে বেশি দূরত্বের দৌড়। আজও পুরনো প্রথা মেনে ব্রিটেনের রাজপরিবারের কাছ থেকে সেই কাপ আসে। রেসের ফলাফলও তাদের দপ্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। 
কলকাতা রেস কোর্সের সঙ্গে জড়িয়ে অনেক ইতিহাস। এসেছেন অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিত্বও। আছে রেসের অনেক নিয়ম। রয়েছে ভাইসরয় কাপ, ভিক্টোরিয়া কাপ, এয়ার ফোর্স কাপ ইত্যাদি প্রতিযোগিতাও। এছাড়াও আছে ১১০০ মিটার, ১২০০ মিটার, ১৪০০ মিটার কিংবা ১৬০০ মিটারের দৌড়। ঘোড়া আর তার জকির উপর বাজি ধরেন রেস-প্রেমীরা।
তবে এই গল্প জর্জ উইলিয়ামস আর পার্লের। ১৯৩০ সালের মাঝামাঝি সময়ে এই টার্ফ ক্লাবের সদস্য ছিলেন পাঁচটি সাদা ঘোড়ার মালিক জর্জ উইলিয়ামস। সাহেবের সবচেয়ে প্রিয় ঘোড়া ছিল পার্ল। প্রতিটা ঘোড়দৌড় জেতার জন্য পার্ল পরিচিত ছিল ‘কুইন অব ট্র্যাকস’ নামে। ঘোড়া এবং ঘোড়ার মালিক ছিল একে অপরের পরিপূরক। তবে, বয়স বাড়ার সঙ্গে পার্লের ক্ষমতা ও শক্তি কমতে থাকে। একবার বার্ষিক কলকাতা ডার্বিতে হেরে যায় পার্ল। ফলে সেই রেসে প্রচুর টাকা খোয়াতে হয় উইলিয়ামসকে। পরের দিন টালিগঞ্জ রেললাইনের ধারে পার্লের গুলিবিদ্ধ দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। শোনা যায়, উইলিয়ামস সাহেব নাকি রাগের মাথায় তাঁর প্রিয় ঘোড়া পার্লকে খুন করেন। কিন্তু সেই ঘোড়া আজও রেস কোর্সের মায়া কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এখনও নাকি রাতের টার্ফ ক্লাবে একটা সাদা ঘোড়াকে মাঝে মধ্যে দৌড়তে দেখা যায়। হয়তো বা ‘কুইন অফ ট্র্যাকসে’র অশরীরী আত্মা এখনও সেই পরাজয় মানতে পারেনি! রেস কোর্সের মাঠে অনেকেই নাকি শনিবার রাতে চাঁদের আলোয় একটি সাদা ঘোড়াকে ঘুরতে দেখেছেন। তাঁদের দাবি, জর্জ উইলিয়ামসকেও নাকি তাঁর প্রিয় পার্লের সঙ্গে দেখা যায় এই রেস কোর্সে।
পার্ল আর উইলিয়ামসের এই অশরীরী কাণ্ডকারখানা অবশ্যই মানতে চান না যুক্তিবাদীরা। তবে, এই ঘোড়া ও ঘোড়ার মালিক আজও কলকাতার রেসের মাঠে মিথ হয়ে রয়েছে। 
29th  December, 2024
অস্তরাগ
সঞ্জয় রায়

অস্তগামী সূর্যের রক্তিম আভা নদীর জলে গলে গলে যাচ্ছে। বসন্ত বাতাসে চরাচর জুড়ে গোধূলির অদ্ভুত বর্ণচ্ছটায় প্রকৃতি যেন মায়াময়। চিত্রপটে স্যিলুট হয়ে বসে আছে দু’টি নরনারী। জীবনের প্রান্তদেশে পৌঁছে দু’টি মন পরস্পর খুঁজে পেয়েছে তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের অদ্ভুত মিল। বিশদ

অতীতের আয়না: সাহেবি বড়দিন ও নিউ ইয়ার
অমিতাভ পুরকায়স্থ

কাজকর্ম শিকেয় তুলে পাঁচ দিন ধরে বাঙালির দুর্গোৎসব পালন যাঁরা বাঁকা চোখে দেখেন, তাঁদের আঠারো শতকের কলকাতা থেকে ঘুরিয়ে আনতে পারলে বেশ হতো। সে সময় শহরের সাহেব-মেমদের বড়দিন উপলক্ষ্যে খানা-পিনা-নাচ-গান ও কেনাকাটার হুল্লোড়ের মরশুম চলত দিন দশেক। বিশদ

গুপ্ত রাজধানী: ইন্ডিয়া গেট
সমৃদ্ধ দত্ত

গরিব ও মধ্যবিত্তদের কাছে সেই আর্থিক শক্তি কোথায়! রবিবার অথবা ছুটির দিন কিংবা ন্যাশনাল হলিডে হলেই কোনও বৃহৎ শপিং মল অথবা মাল্টিপ্লেক্সে যাবে! অনেকক্ষণ মেনুকার্ড দেখার পর শেষ পর্যন্ত বরাবরের মতোই ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন অর্ডার করার বিলাসিতাও যাদের থাকে না, তারা যাবে কোথায়? বিশদ

কেউ দেখেনি
প্রদীপ আচার্য

নিরাপদর নিরাপদে থাকার সুখ উবে গেল। গ্রামের নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশে থাকার একটা আলাদা সুখ আছে। সেই সুখের মুখে আজ ঝামা ঘষে দিল একটা জানোয়ার। সবাই সাপের ভয় দেখিয়েছে। বিশদ

29th  December, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হোলি ট্রিনিটি চার্চ
সমৃদ্ধ দত্ত

দিল্লি মানেই ইতিহাসের গল্প। এর আনাচকানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক স্থাপত্য। এরমধ্যে বেশ কয়েকটির খোঁজ এখন আর রাখেন না পর্যটকরা। ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে গোপনেই পড়ে রয়েছে সেইসব স্থাপত্য। তারই খোঁজে গুপ্ত রাজধানী। বিশদ

29th  December, 2024
চোর  মিনার

গম্বুজ। সমাধি। শহিদ স্তম্ভ। এসবই তো ইতিহাসের চিহ্ন হিসেবে সর্বত্রই  দেখা যায়।  কখনও মসৃণ বহিরঙ্গ। কখনও চিত্রাঙ্কন। আবার কোনও সময় ভাস্কর্যের নমুনা থাকে বহির্গাত্রে। কিন্তু এই মিনারের স্তম্ভগাত্রে এত গর্ত কেন? মাটি থেকে সোজা উঠে গিয়েছে আকাশের দিকে। বিশদ

22nd  December, 2024
কলকাতা এক পরীর দেশ

আসলে আমরা খেয়াল না করলেও আমাদের চারপাশের হাওয়ায় এখনও দিব্যি নিঃশ্বাস নেয় আঠেরো-উনিশ শতকের কলকাতা। আর সেই পুরনো কলকাতার স্মৃতিকে ধরে রাখার অন্যতম প্রতীক হল— পরী।
  বিশদ

15th  December, 2024
লাল মন্দির

সমৃদ্ধ দত্ত
মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লালকেল্লা ও লাল মন্দির। একটি জগৎ বিখ্যাত। অন্যটি স্বল্প খ্যাত। লাল মন্দিরের উচ্চতা তো কম নয়। লালকেল্লার সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে চাঁদনি চকের দিকে তাকালেই চোখে পড়ার কথা। অথবা সেভাবে পর্যটকদের দৃষ্টিগোচরই হয় না।
বিশদ

15th  December, 2024
ডাক দিয়েছে কোন সকালে
বিজলি চক্রবর্তী

হরি হে তুমি আমার সকল হবে কবে...।’ গলা ছেড়ে গানটা গাইতে গাইতে বিশ্বরূপ রান্নাঘরের দরজায় এসে দাঁড়াল। হাতের কাজ বন্ধ করে নবনীতা বিশ্বরূপের মুখোমুখি হল। বিশ্বরূপ গান বন্ধ করল না। নবনীতার চোখের মুগ্ধতা তাকে উৎসাহিত করে। বিশ্বরূপের গানের ভক্ত নেহাত কম নয়। বিশদ

15th  December, 2024
আদরের পিউ
কৌশানী মিত্র

অনির্বাণের কাল নাইট ছিল। সারারাত দুর্দান্ত পরিশ্রম গিয়েছে। জুনিয়র রেসিডেন্ট হিসেবে এই অদ্ভুত একটা আধা গ্রাম-আধা শহর মতো জায়গাটায় এসে থাকতে শুরু করেছে ও। এখানে আসার পর থেকেই সকাল-দুপুর-রাত কেমন গুলিয়ে যায় অনির্বাণের। বিশদ

08th  December, 2024
প্রতিশোধ
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

মাত্র ছ’মাসেই যে ফল পেয়ে যাবে ভাবতে পারেনি জয়তী! প্রদীপ্ত কি নিজেও ভাবতে পেরেছিল বাষট্টি থেকে চুরানব্বই হবে! বেশ লম্বা বলে বাইরের লোকরা পার্থক্যটা অতটা ধরতে না পারলেও জয়তী জানে পুরনো প্যান্টগুলো আর কোমর পর্যন্ত উঠতে চাইছে না। বিশদ

01st  December, 2024
বনের মানুষ

—মাস্টার, আজ ডিম বাদ দে, হামাদিগের ছেলে-মেয়েগুলান কেউ খাবেকনি রে!
—কেন?
—হামার সঙতে আসে ওই শর্বরী টুডুটা আছে না? উয়ার ছেলেটোর গায়ে ‘মায়ের দয়া’ বের হইচে। উয়ার লিগে হামাদের পাড়ার সবার মাছ-মাংস-ডিম খাওয়াটো বারণ আছে।
বিশদ

17th  November, 2024
কিছু কিছু সত্য
অংশুমান কর

বড়মা যখন খবরটা দিল তখন সুকমল শেভ করছিল। সকালটা তার খুবই তাড়াহুড়োয় কাটে। তখন এক মিনিটও মহার্ঘ। এক মিনিটের জন্যও এক-দু’দিন ও ট্রেন মিস করেছে। বাসে করে স্কুলে পৌঁছে দেখেছে প্রেয়ার শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রার্থনা শুরু হওয়ার পরে স্কুলে পৌঁছতে ওর খুব লজ্জা লাগে।
বিশদ

10th  November, 2024
দোলনা
সুমন মহান্তি

সরকারি হাসপাতালের এমারজেন্সি ওয়ার্ডের সামনে অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়াতেই মহীন ক্ষীণগলায় বললেন, ‘অপারেশনটা যেন তাড়াতাড়ি করে। ডাক্তারকে তাড়া দিবি।’ বিশদ

03rd  November, 2024
একনজরে
ঘাটাল শহরে কতগুলি টোটো চলে তার পরিসংখ্যান  জোগাড় করতে  শুরু করছে ঘাটাল পুরসভা। তারা ক্যাম্প করে টোটো চালকদের থেকে নথিও সংগ্রহ করতে শুরু করেছে। চেয়ারম্যান তুহিনকান্তি বেরা বলেন, ‘জেলাশাসকের নির্দেশেই আমরা পুর এলাকায় কতগুলি টোটো চলে তার পরিসংখ্যান জোগাড় করতে ...

৯৮ বলে ৪০, স্ট্রাইকরেট ৪০.৮১। এরপর ৩৩ বলে ৬১, স্ট্রাইকরেট ১৮৪.৮৪। সিডনি টেস্টে দুটোই ঋষভ পন্থের ইনিংস। সুনীল গাভাসকরের থেকে ‘নির্বোধ’ তকমা ও ড্রেসিং-রুমে কোচ ...

শনিবার ব্রেইল পদ্ধতির আবিষ্কারক লুই ব্রেইলের ২১৫তম জন্মদিন। সারা বিশ্বে এই দিনটি আন্তর্জাতিক ব্রেইল দিবস হিসেবে পালন হয়। এদিন উলুবেড়িয়ার জগৎপুরের আনন্দ ভবন ডেফ এন্ড ব্লাইন্ড স্কুলে দিনটি পালন হয়। ...

মহারাষ্ট্রের ভিওয়ান্ডিতে ধর্মগুরু ধীরেন্দ্র শাস্ত্রির সৎসঙ্গে বিশৃঙ্খলা। প্রচণ্ড ভিড়ে ঠেলাঠেলির জেরে পদপিষ্ট হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হল। শনিবার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বাগেশ্বর ধামের পীঠাধিশ্বর ধীরেন্দ্র শাস্ত্রি বলেন, তিনি ভক্তদের ‘বিভূতি’ প্রদান করবেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে উন্নতি। ব্যবসায় গতি বৃদ্ধি। ব্যবসা ক্ষেত্রে লগ্নিবৃদ্ধির প্রচেষ্টায় সাফল্য। সন্তান বিষয়ে কোনও সুখবর পেতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৯২: মুঘল সম্রাট শাহজাহানের জন্ম
১৬৯১: ইউরোপে সর্বপ্রথম কাগুজে মুদ্রা ছাপানো হয়
১৯১৯: জার্মান ওয়াকার্স পার্টি (পরে যা নাৎসি পার্টি নামে খ্যাত হয়)-র জন্ম
১৯৪০: এফ এম রেডিও-র প্রদর্শন হয় ফেডারেল কমিউনিকেশনস কমিশনে
১৮৬৭: জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ীতে জোড়াসাঁকো থিয়েটার এর উদ্বোধন করা হয়
১৯০২ - গওহর জানের কণ্ঠের গান দিয়ে কলকাতায় প্রথম গ্রামোফোন কোম্পানি রেকর্ড করা শুরু করে
১৯২২: কাজী নজরুল ইসলাম-এর বিখ্যাত বিদ্রোহী কবিতা প্রকাশিত হয়
১৯২৮: প্রাক্তন পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোর জন্ম
১৯৩৪: কলকাতার ইডেন গার্ডেনে ভারত-ইংল্যান্ড প্রথম টেস্ট ক্রিকেট শুরু হয়
১৯৩৪: কলকাতায় ভয়াবহ হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা বাঁধে
১৯৪১: ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদির জন্ম
১৯৫২: পতৌদির অষ্টম নবাব ও ভারতীয় ক্রিকেটার ইফতিখার আলি খান পতৌদির মৃত্যু
১৯৬৮: সাবেক চেকোশ্লোভাকিয়ায় ক্ষমতায় আসেন আলেকজান্ডার দুবচেক, ‘প্রাগ বসন্ত’র সূচনা হয়
১৯৭১: প্রথম ওয়ানডে ক্রিকেট ম্যাচ মেলবোর্নে অনুষ্ঠিত। এতে অংশ গ্রহণ করে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড।
১৯৭৩: অভিনেতা উদয় চোপড়ার জন্ম
১৯৮৬: অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের জন্ম
২০১৩: বাংলা চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অভিনেতা হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৯৩ টাকা ৮৬.৬৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৭২ টাকা ১০৮.৪৪ টাকা
ইউরো ৮৬.৮১ টাকা ৯০.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২১ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ৫ জানুয়ারি ২০২৫। ষষ্ঠী ৩৪/৪৫ রাত্রি ৮/১৬। পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্র ৩৪/৫০ রাত্রি ৮/১৮। সূর্যোদয় ৬/২১/৫৮, সূর্যাস্ত ৫/২/২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/৪ গতে ২/৫৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪২ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৮ গতে ১/৫৫ মধ্যে পুনঃ ২/৪৮ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৮ গতে ৪/২০ মধ্যে। বারবেলা ১০/২১ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২১ গতে ৩/২ মধ্যে।
২০ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ৫ জানুয়ারি ২০২৫। ষষ্ঠী রাত্রি ৮/৫৬। পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্র রাত্রি ৯/২৯। সূর্যোদয় ৬/২৪, সূর্যাস্ত ৫/২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ২/৫৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪২ গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ১/৫৫ মধ্যে ও ২/৪৯ গতে ৬/২৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/১৯ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৩ গতে ১/৩ মধ্যেো। কালরাত্রি ১/২৩ গতে ৩/৪ মধ্যে। 
৪ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আদিবাসী মেলার উদ্বোধন করলেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী চরণ মাঝি

11:05:01 PM

রবিবার রাতে ভারী তুষারপাতের সাক্ষী জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগর

10:15:00 PM

আইএসএল: পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে ০ – ১ গোলে জয়ী কেরল

09:38:00 PM

ইজরায়েলের বিমান হানায় গাজায় মৃত ৯

09:23:00 PM

আইএসএল: পাঞ্জাব ০ – কেরল ১ (৭৪ মিনিট)

09:06:00 PM

ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের ‘সেবাশ্রয়’-এর চতুর্থ দিন
ডায়মন্ড হারবারে শুরু হয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘সেবাশ্রয়’। আজ, রবিবার ছিল ...বিশদ

08:47:00 PM