Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: কালকা মন্দির
সমৃদ্ধ দত্ত

চারদিকে এত লালের বন্যা কেন? লাল শালু। লাল উড়নি। জরি দেওয়া লাল কাপড়। লাল পাগড়ি। লাল দোপাট্টা। লাল ফুল। লাল সিঁদুর। এই নিরন্তর লাল বন্দনার পিছনে কি তাহলে রক্তের প্রতীকী ভূমিকা আছে? একটি তথ্যসূত্র সেরকমই বলছে। চতুর্দশ শতক পর্যন্ত সন্ধ্যা তো বটেই, দিনে দুপুরেও বহু রাস্তা অতিক্রম করা যেত না একটি বিশেষ আতঙ্কে। ঠগির আক্রমণ। একদিকে মিরাট, অন্যদিকে মথুরা, অথবা কুরুক্ষেত্র। এইসব প্রান্তে ব্যবসায়ী, পুণ্যার্থী কিংবা কাজের খোঁজে যাওয়া পথিকের যাতায়াত ছিল যথেষ্ট। আর তারাই ছিল টার্গেট।
অন্ধকার রাত কিংবা খাঁ খাঁ দুপুর। সর্বত্র পথ নেই। তেপান্তরের মতো মাঠ পেরতে হয়। চারদিকে আরাবল্লী পর্বতশ্রেণির টিলার সারি। বিত্তবান হলে ঘোড়ায় চড়ে যাতায়াতের সামর্থ্য আছে। নয়তো হাঁটাই ভরসা। হঠাৎ হঠাৎ গাছের সারি। ভ্রম হয় যেন জঙ্গল শুরু হল। আসলে জঙ্গল নয়। বিশ্রাম নেওয়া যেতে পারে যদি দুপুর হয়। রাখা আছে জলের জালা। এই ধু ধু প্রান্তরে এভাবে জালা ভর্তি জল কেন? কে রাখল? এ নিশ্চয়ই কোনও দয়ালু গ্রাম। সুতরাং থামা যেতেই পারে এসব বৃক্ষচ্ছায়ায়। 
সবেমাত্র কয়েক আঁজলা জল খাওয়া হয়েছে, আচমকা যেন দমবন্ধ হয়ে আসছে। জল নামছে না। মুখ আর গলার সংযোগস্থলের অভ্যন্তরে জল আটকে। কারণ গলায় পিছন থেকে কিছু চেপে বসছে। শক্ত হচ্ছে ফাঁস। খাদ্যনালীতে জল ভর্তি অবস্থায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। একসময় নিস্তেজ হয়ে মৃত্যু। হামলা করেছে ঠগিবাহিনী। উদ্দেশ্য পথিকের ধনলুণ্ঠন। এই ছিল চতুর্দশ শতক পর্যন্ত দিল্লির 
বহু অংশ। ঠগিদের কোনও ধর্মীয় গোঁড়ামি ছিল না বলে জানা যায়। ঐতিহাসিক তথ্য বলছে, এই ঠগিদের মধ্যে ছিল হিন্দু-মুসলিম দু’পক্ষই। আর সুন্দরবনের বনবিবি, দক্ষিণরায়ের মতোই একই দেবদেবীর আরাধনা করে ডাকাতিতে নামত ঠগিরা। দিল্লি নামক নগরের দক্ষিণে অবস্থিত একটি মন্দির ছিল সেই আরাধনাস্থল। কালকা মন্দির। যে আরাধ্যা দেবীকে বলা হয় কালকাজি। একদিকে বাঙালি পাড়া চিত্তরঞ্জন পার্ক। অন্যদিকে অভিজাত ইস্ট অব কৈলাস। তারই মধ্যবর্তী অংশে বিখ্যাত কালকাজি মন্দির।  মন্দিরের নামেই সংলগ্ন জনপদের নাম কালকাজি। 
ঠগিবাহিনী এই কালকাজি মন্দিরে পুজো দিয়ে, আরাধনা করে এবং নব্য সদস্যদের এখানেই শরীরের এক বিন্দু রক্ত উপহার দিয়ে শপথবাক্য পাঠ করানোর পর নামত পরবর্তী অভিযানে। প্রত্যেকের কাছে থাকত সেই আতঙ্কের লাল রুমাল। যা পেঁচিয়ে আক্রান্তকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হতো। সেই লাল রুমাল কালকা মাতার পায়ে স্পর্শ করানো হতো। ঠগিদের আক্রমণ ও হত্যা পদ্ধতি ছিল দেশজুড়ে নানাবিধ। বহু বছর পর ঊনবিংশ শতকে এসে উইলিয়ম হেনরি স্লিম্যান নামে এক ব্রিটিশ সেনা অফিসার ঠগিদের কীভাবে শায়েস্তা করেছিলেন, সে এক অন্য রুদ্ধশ্বাস গল্প। কিন্তু কয়েকশো বছর ধরে আতঙ্ক নগরীতে রাজত্ব করে ঠগিরা। দিল্লির ঠগিদের একবার বাগে এনেছিলেন শের শাহ সুরি। প্রায় ১ হাজার ২০০ ঠগিকে সেনাবাহিনীতে কাজ দিয়ে সাধারণ মানুষকে দুর্বিষহ এক যাত্রাপথ থেকে সুরাহা দিয়েছিলেন শের শাহ। ঠগিদের সেই আচার উপচার কিন্তু রয়ে গেল। অর্থাৎ কালকাজি মন্দিরে পুজো দিতে হবে রক্তবর্ণ উপকরণে। তাই লালের আরাধনায় চারপাশ রক্তিম হয়ে যায় বছরের দুই মরশুম। চৈত্রমেলা এবং শ্রাবণীমেলা। নবরাত্রি তো আছেই। আরাবল্লী পাহাড় শ্রেণির অন্তর্গত থাকা সূর্যকূট পর্বতের উপরে স্থাপিত কালকা দেবী। তাই তাঁর অন্য নাম সূর্যকূটা! 
খুব বেশি হলে ৫০ বছর আগের ঘটনা। বাংলা থেকে আসা বৈজল সন্ন্যাসীর পা কেটে বাদ দিতে হবে। পায়ের সংক্রমণ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, আর অন্য চিকিৎসার উপায় নেই। শেষ ভরসা বৈদ্যনাথধাম। অতএব বৈজল গেলেন দেওঘর। বাবা বৈদ্যনাথের কাছে ধর্না দিলেন। দিলেন হত্যে। দণ্ডী কাটলেন। আর বাবা বিশ্বনাথের মূর্তি তাঁকে স্বপ্ন দিয়ে বললেন, এই কাজ আমার সাধ্য নয়। পারবেন আদিশক্তি পার্বতী। যেতে হবে সেখানেই। কালকা মন্দিরে। 
কালকা মন্দির? সে কোথায়? সেকথা স্বপ্নাদেশে জানা গেল না। বৈজল সন্ন্যাসী গৃহস্থ মানুষ। তিনি সাধু নন। কিন্তু দেওঘর থেকে কালীঘাট এলেন। জানতে চাইলেন কোথায় কালকা মন্দির? কেউ বলতে পারছে না। তারাপীঠে পেলেন তন্ত্রসাধকের দেখা। তিনি বললেন, দিল্লি যেতে হবে। বৈজল দিল্লি এসে কালকা মন্দিরে তিনদিন ধরে ছ’বার দিলেন পুজো। আর সেই পচে যাওয়া, গ্যাংগ্রিন হয়ে যাওয়া পা নাকি সেরেও গেল! ফিরলেন না তিনি আর কলকাতা। থেকে গেলেন। সন্ন্যাস নিয়ে কালকাজির সেবা ও মহিমা প্রচার করলেন। নতুন নাম হল লালবাবা! আজও কালকাজি মন্দিরে লালবাবার মহিমা প্রাপ্তি এক বিশেষ চর্চা। কত পুরনো কালকা মন্দির? পুরোহিত অথবা বিশ্বাসীরা বলবেন অন্তত ৩ হাজার বছরের প্রাচীন। এই তো কাছেই কুরুক্ষেত্র। ওই তো অনতিদূরে ইন্দ্রপ্রস্থ নগরী। মহাভারতের যুদ্ধকালে কালকা দেবীর কাছে এসেছিলেন অর্জুন ও শ্রীকৃষ্ণ। বহু দেবদেবীর আশীর্বাদের পাশাপাশি তৃতীয় পাণ্ডব পেয়েছিলেন কালকা দেবীর বরাভয়।
আর ইতিহাস বলছে, মূল মন্দির আওরঙ্গজেব ধ্বংস করেছিলেন। ৮০ বছরের মধ্যে আবার ষোড়শ শতকে মারাঠা বাহিনী এসে পুনরায় কালকা মন্দির পুনর্নির্মাণ করে গিয়েছে। আজ সেই মন্দিরেই অধিষ্ঠিতা দেবী কালকা। দেবী পার্বতীর অন্যতম রূপ। অসুরদলনী। বছরের যেকোনও সময় কেন এই মন্দিরের অভ্যন্তর এত উষ্ণ? রহস্য। মহম্মদ ঘোরীর আক্রমণের সময় চৌহান রাজ্যের যখন পতন ঘটছে, তখন জহরব্রত করে আত্মহত্যা করেন চৌহান পত্নীরা! সেই পবিত্র আত্মবলিদানের আগুনের আঁচ কি এখনও নিভতে দেননি কালকা দেবী? 
06th  October, 2024
মেঘ ও বৃষ্টি
সোমজা দাস

সকালে ঘুম ভেঙেই মোবাইল ফোনটা হাতে টেনে নেওয়া অরণ্যর দীর্ঘদিনের অভ্যেস। সেভাবেই বিছানায় বসে থাকে কিছুক্ষণ। সোশ্যাল মিডিয়ার টাইমলাইন ঘাটে। মেসেজবক্স চেক করে। রূপসা রাগ করে। বলে, এটা নাকি একটা মানসিক সমস্যা।      বিশদ

06th  October, 2024
অতীতের আয়না: নতুন পোশাক ও জাদুকর কারিগর
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। নতুন জামাকাপড় কেনাও হয়ে গিয়েছে সকলের। কলকাতা গড়ে ওঠার দিনগুলিতে সুতানুটির তালুকদারি পেয়ে মহারাজ নবকৃষ্ণ নানা পেশার মানুষ এনে সেখানে বসালেন। কুমোরদের থাকার এবং কাজ করার আলাদা জায়গা হল। বিশদ

06th  October, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দাদি-পোতি মকবরা
সমৃদ্ধ দত্ত

এটা বেশ মজার তাই না দাদি? আমাদের কেউ চিনবে না! বিশদ

29th  September, 2024
সিমলার ভৌতিক টানেল
সমুদ্র বসু

অন্ধকার একটা টানেল। স্যাঁতস্যাঁতে শ্যাওলা ধরা দেওয়াল। টানেলের ভেতরে ঢোকার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় জল পড়ার আওয়াজ। সঙ্গে কিছু ‘অন্য’ আওয়াজও কানে আসে। না, এটা কোনও ভৌতিক সিনেমার প্লট নয়। খোদ ভারতের বুকেই রয়েছে এমন একটি ‘ভূতুড়ে’ টানেল। বিশদ

29th  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
একনজরে
শনিবার আইএসএলের প্রথম পর্বের মহারণে মাঠে নামছে মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গল। এই ম্যাচের ৭২ ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হল ফিরতি ডার্বির দিন। ১১ জানুয়ারি ফের মুখোমুখি হবে দুই প্রধান। শুধু ডার্বি নয়, বুধবার পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ করল এফএসডিএল। ...

উৎসবের মরশুম বলে কথা, সাদামাটা খাবার পাতে দিলে চলে না। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন পদের আয়োজন করতে হয়। কিন্তু তা করতে গিয়েই বিপাকে পড়ছেন ...

ময়নাগুড়িতে এ বছর কৃষ্ণনগরের লক্ষ্মী প্রতিমার চাহিদা সব থেকে বেশি। স্থানীয় শিল্পীদের তৈরি প্রতিমার থেকে কৃষ্ণনগরের ছাঁচের প্রতিমা বিক্রি করে দোকানিরাও খুশি। অপরদিকে, কৃষ্ণনগরের প্রতিমা ...

একটি ফার্মের ট্যাঙ্ক সাফাই করতে গিয়ে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হল পাঁচ শ্রমিকের। গুজরাতের কচ্ছ জেলায় মঙ্গলবার রাত একটা নাগাদ এই ঘটনা ঘটে। কচ্ছ (পূর্ব) জেলার পুলিস সুপার সাগর পারমার বলেন, কৃষিজাত পণ্যের ওই কারখানায় বুধবার ভোররাত ১টা নাগাদ ওই পাঁচ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক সম্পত্তির বেচাকেনায় অর্থাগম। ব্যয় বৃদ্ধির চাপ আসতে পারে। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ট্রমা দিবস
বিশ্ব সাইক্লিং দিবস
আন্তর্জাতিক দারিদ্র দূরীকরণ দিবস

১৬৩০: আমেরিকার বোস্টন শহর প্রতিষ্ঠিত হয়
১৭৭৪: সাধক বাউল লালন ফকিরের জন্ম
১৮৯০: সাধক বাউল লালন ফকিরের মৃত্যু
১৯০৩: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাইট ভ্রাতৃদ্বয় অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট সাফল্যের সঙ্গে উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ঘটান
১৯০৫: বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’ গানটি
১৯২৪: হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধীর অনশন
১৯৪০: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নেতৃত্বে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহ শুরু হয়
১৯৪৪: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯৪৭: রাজনীতিবিদ বৃন্দা কারাতের জন্ম
১৯৫৫: অভিনেত্রী স্মিতা পাতিলের জন্ম
১৯৬৫: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেটার অরবিন্দ ডি সিলভার জন্ম
১৯৭০: ক্রিকেটার অনিল কুম্বলের জন্ম 
১৯৭৯: নিউজিল্যাণ্ডের ক্রিকেটার মার্ক গিলেস্পির জন্ম
২০০৫: দেশে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি থেকে বাণিজ্যিক ভাবে কয়লা উত্তোলন শরু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৩ টাকা ৮৪.৯৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.০৬ টাকা ১১১.৮৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৯১ টাকা ৯৩.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
16th  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

৩১ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা ২৩/১৫, দিবা ৪/৫৬। রেবতী নক্ষত্র ২৬/৪৫ দিবা ৪/২০। সূর্যোদয় ৫/৩৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৫/৬/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৭ গতে ৯/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৮ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২২ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। 
৩০ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৫/১৯। রেবতী নক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/৩৭। সূর্যোদয় ৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ২/১৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৩ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
১৩ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইজরায়েলি সেনার হামলায় হত হামাস প্রধান ইয়াহা সিনওয়ার

12:45:16 AM

রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের
জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটা পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা ও ...বিশদ

12:09:02 AM

প্রয়াত অভিনেতা দেবরাজ রায়, শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

11:09:00 PM

বাবা সিদ্দিকিকে খুনের মামলা: অভিযুক্ত শিবকুমার গৌতম ও জীশান আখতারের বিরুদ্ধে লুক আউট সার্কুলার জারি করল মুম্বই পুলিস

10:30:12 PM

মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে হারিয়ে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা

10:19:00 PM

এনডিএ-র বৈঠক শেষে চণ্ডীগড় থেকে রওনা দিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি

09:58:00 PM