Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। কারণ এই নতুন বছরের প্রথম উৎসব নভরোজ থেকে শুরু হল মুঘল বাদশাহ পরিবারের সদস্যদের কারণে অকারণে নৌকাভ্রমণ। অতএব তৈরি থাকতে হবে। লালকেল্লার প্রতিটি পাঁচিল, দেওয়াল ও বহিরঙ্গে একই রং যেন পুনরাবৃত্তি করা না হয়। অতএব  প্রতি বছরই দেখা যায় রং বদলে গিয়েছে। নৌকার রংও বদলে যায়। বদলে যায় বাদশাহ শাহজাদা শাহজাদি বেগমসাহিবাদের পোশাকের রং। প্রতিটি নভরোজে এক-দু’মাস আগেই জ্যোতিষীরা বলে দেবে যে, এবারের নভরোজের কী রং। প্রতিটি বছর মানুষের জীবন তো সমান যায় না। কখনও সুখ, কখনও বেদনা, কখনও মিলন, কখনও বিচ্ছেদ, কখনও প্রাপ্তি, কখনও অপ্রাপ্তি, কখনও হাসি, কখনও কান্না। আর তাই জীবনের রঙের সঙ্গে বছরের রং বদলায়। অতএব হিন্দু ও মুসলিম উভয় জ্যোতিষীদেরই পরামর্শ নিয়েছেন শাহজাহান, দারা শিকোহ অথবা মুহম্মদ শাহ। ব্যতিক্রম ছিলেন অবশ্যই আওরঙ্গজেব। এসব অতিরিক্ত উৎসবপ্রিয়তা তাঁর ছিল না। আর তাই প্রজা থেকে পরিবার। সকলেই থেকেছে তটস্থ। তবে যেদিন থেকে এই লালকেল্লার প্রতিষ্ঠা হয়েছে, সবথেকে ভালো সময়টা কেটেছে প্রতিষ্ঠাতা ওই শাহজাহানের আমলেই। তারপর রীতিগুলি সবই ছিল। কিন্তু ক্রমেই যেন ফ্যাকাশে হয়েছে। মহম্মদ শাহ ও বাহাদুর শাহ জাফরের সময়কালে ছিল শেষতম উজ্জ্বলতা। অবশ্য, আর্থিক উজ্জ্বলতা কম ছিল। তবে ছিল আন্তরিক মিলনোৎসব হয়ে ওঠার এক চিত্র। লালকেল্লার কাহিনি তো সর্বজনবিদিত। কিন্তু একটি লালকেল্লার মধ্যেও যে একঝাঁক মনোমুগ্ধকর এবং ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ খণ্ডকাহিনি রয়েছে সেটাও সমান প্রণিধানযোগ্য। যেমন দেওয়ান-ই-খাস। দেওয়ান-ই-খাসের পাথর, তার কুশল শিল্পকার্য, দেওয়ালে খচিত চুনি, পান্না। নভরোজ এগিয়ে আসছে। তাই সাজানো হবে দেওয়ান-ই-খাস। অঙ্গুরীবাগ আর গুলাবী বাগকে যেন ঠিক নববধূর মতো দেখতে হয়। ফুল, রঙিন দোপাট্টা, চাঁদোয়া যেন ঘোমটা। যে শামিয়ানার নীচে নবাব, সামন্ত, উজির, সুবেদাররা এসে বসবেন, সেটায় যেন জ্বলজ্বল করে সোনা আর রুপো কেটে সরু সরু সুতোর মতো তৈরি নকশাদার ফিতে দেখতে পান। তাঁদের চোখে যেন এসে ঠিকরে যায় সেই সোনা-রুপোর আলোকময় দ্যুতি। যাতে সন্ধ্যা হওয়ার পর উৎসবের রাতে অন্ধকারে সকলেই মনে করে আকাশের তারকারাজি এত কাছে নেমে এসেছে কীভাবে? অর্থাৎ ওই শামিয়ানা হবে আকাশ। আর ওই সোনা রুপোর তারকাগুচ্ছ হবে আকাশের নক্ষত্র। 
দরবার তৈরি। আজ নভরোজ। জাঁহাপনা হাজির হবেন এবার। রুপোর একটি পালঙ্কে চেপে। যার নাম হাওয়াদার। আর সেই পালকির মধ্যে রয়েছে সিংহাসন। সেখানেই বসে আছেন সম্রাট। সেই সিংহাসন নামিয়ে আনা হবে মাটিতে। পা রাখবেন সম্রাট সবুজ মখমল গালিচায়। দিওয়ান-ই-খাসের ঠিক মধ্যবর্তী স্থানের কৌণিক মার্বেল পাথরের মঞ্চে রাখা আছে বৃহৎ সিংহাসন। যার নাম তখত-ই-তাউস। সম্রাট বসছেন সেখানে। শুরু হবে নভরোজের আচার। শাহজাদারা এসে বসবেন ডানদিকে, বাঁদিকে। শাহজাদিরা থাকবেন চিকের আড়ালে। এরপর দিওয়ান-ই-আমের দিকে অগ্রসর হয়ে বাদশাহ অপেক্ষা করবেন জয়ধ্বনির। সেখানে হাজির সাধারণ সেনার দল। কর্মীরা। দাসদাসী। ঘোড়া ও হাতিচালক। বিরাট বড় বড় জালা নিয়ে আসা হয়েছে। কী আছে এত বড় জালায়? জল? পানীয়? লাল ও সবুজ মখমল কাপড়ে মোড়া। এবং সেই জালার পাশে সারিবদ্ধ রেকাবি হাতে কেল্লার পরিচারকবৃন্দ। জালা অথবা বৃহদাকার সেই কলসি খুলে রেকাবিতে রাখা হচ্ছে অবিশ্বাস্য বস্তু। স্বর্ণমুদ্রা। কেন? বাদশাহ এবার এই স্বর্ণমুদ্রা আকাশের দিকে ছুড়বেন। আর কুড়িয়ে নেবে তাবৎ কর্মীর দল। কোনও বিশৃঙ্খলা ছাড়াই। কীভাবে? কারও কাছেই যেন একটির বেশি দু’টি মুদ্রা পাওয়া না যায়। বেরনোর আগে তাদের পরীক্ষা করা হতে পারে। পাওয়া গেলেই মুঘল দরবারের কাজ হারাতে হবে। এভাবেই ঈদ পালিত হয়। শুধুই কি দিওয়ান-ই-খাস দেখেছে মুসলিম পরব? না। সম্রাট শাহজাহান অথবা মহম্মদ শাহ কিংবা বাহাদুর শাহের আমলে নিয়ম ছিল সব ধর্মের উৎসব পালিত হবে দিওয়ান-ই-খাস থেকেই। অতএব  ন’দিন ধরে রামলীলা উৎসবের সূত্রপাত হবে দিওয়ান-ই-খাস থেকে। রামলীলার কুশীলবদের প্রথম দক্ষিণা হাতে তুলে দেবেন বাদশাহ। দশেরার দিন  দিওয়ান-ই-খাসে নিয়ে আসা হবে নীলকণ্ঠ পাখি। রাখা হবে বাদশাহের সামনে। বাজখানার দারোগা অর্থাৎ যে পাখিদের দেখভাল করে, সে সতর্ক হয়ে নীলকণ্ঠকে রাখবে বাদশাহের হাতে। হিন্দু প্রজা, সেনা, কর্মীদের ধর্মীয় ধ্বনির মধ্যেই বাদশাহ উড়িয়ে দেবেন সেই নীলকণ্ঠ। তারপর হবে শাহজানাবাদ ও দিল্লি জুড়ে দশেরার উৎসবের সূচনা। সারাদিন পর আবার সেই উৎসবের সমাপ্তি হবে দিওয়ানি-ই-খাসের সামনে। সেখানে কী হবে? হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায় পরস্পরকে আলিঙ্গন করবে। অনুষ্ঠানের নাম ছিল— ভারত মিলাপ! অর্থাৎ ভারত ঐক্য। 
দিওয়ান-ই-খাস দেখেছে এই সম্প্রীতি। দিওয়ান-ই-খাস দেখেছে এই সম্প্রীতি বন্ধ হওয়া। দিওয়ান-ই -খাস দেখেছে লক্ষ্মীপুজার সন্ধ্যায় নিজের শরীরে ওজনের সমান স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা কোনও বাদশাহ বিলিয়ে দিয়েছেন ভিক্ষুকদের মধ্যে। বাদশাহের দরবারে প্রসাদ পাঠিয়েছে হিন্দু প্রজারা রেকাবিতে করে। আবার কোনও বাদশাহ এই রীতি বন্ধ করে দিয়ে নিষ্প্রদীপ করেছে পুজোর উজ্জ্বলতাকে। চলে গিয়েছে সময়। বয়ে গিয়েছে কাল। রয়ে গিয়েছে শুধু দিওয়ান-ই-খাস! এখন প্রতিদিন তার সামনে হাজির হয় দেশের সব প্রান্তের পর্যটক। সব ধর্মের মানুষ। আর দিওয়ান-ই-খাস নীরবে প্রত্যক্ষ করে নিত্যদিনের এই চিরন্তন ভারত মিলাপ! 
22nd  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
একনজরে
এক গোছায় ৫০টি পান বিক্রি করার নির্দেশ ছিল। অভিযোগ, তারপরও সেই নির্দেশ মানা হচ্ছে না। আড়তদাররা অনেক বেশি পান কিনে নিয়ে যাচ্ছেন অথচ সেই তুলনায় দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। ...

ডোনাল্ড ট্রাম্পের তুলনায় বেশ কিছুদিন পরে প্রচারে নামেন কমলা হ্যারিস। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই সেই ব্যবধান কমিয়ে এনে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে জোর টক্কর দিচ্ছেন তিনি। ...

গার্ডেন সিটির কান্তিরাভা স্টেডিয়াম মোহন বাগানের মৃগয়াক্ষেত্র। ২০১৫ সালে প্রথম আই লিগ জয়ও বেঙ্গালুরুতে। গত আইএসএলে এই মাঠে  প্রতিপক্ষের উপর রোলার চালিয়ে দেন সাদিকু, পেত্রাতোসরা। ...

ছিনতাই চক্রের চার পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল ইসলামপুর থানার পুলিস। বৃহস্পতিবার রাতে ধানতালা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃতরা সকলেই ইসলামপুর থানা এলাকার বাসিন্দা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পর্যটন দিবস
১৭৬০ - মীর কাশিম মীর জাফরকে গদিচ্যুত করে বাংলার নবাব হন এবং বর্ধমান, মেদিনীপুর ও চট্টগ্রাম জেলা কোম্পানির হাতে তুলে দেন
 ১৮৩৩ -  বিশ্বপথিক রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যু
১৯৪৯  -  বেইজিংকে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করা হয়
১৯৫৮ - ভারতীয় হিসাবে প্রথম মিহির সেন ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন
১৯০৭ - বিপ্লবী শহিদ ভগৎ সিংয়ের জন্ম
১৯৩২ -  ভারতীয় চিত্রপরিচালক যশ চোপড়ার জন্ম
১৯৮০  -  বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত হয়ে আসছে
১৯৯৮ - জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল (google)এর যাত্রা শুরু
২০০৮ -  বিশিষ্ট ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী মহেন্দ্র কাপুরের মৃত্যু
২০২৩ – বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক সৌম্যেন্দু রায়ের মৃত্যু

27th  September, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৪.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১১০.২৬ টাকা ১১৩.৮৫ টাকা
ইউরো ৯১.৭১ টাকা ৯৪.৯১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। একাদশী ২৩/১৮ দিবা ২/৫০। অশ্লেষা নক্ষত্র ৫৫/১৮ রাত্রি ৩/৩৮। সূর্যোদয় ৫/৩০/৪৪, সূর্যাস্ত ৫/২৩/৫৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৬ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ৩/১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৭ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৪/০ গতে উদয়াবধি। 
১১ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। একাদশী অপরাহ্ন ৪/৫৫। অশ্লেষা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/৩০, সূর্যাস্ত ৫/২৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ মধ্যে ও ৭/৯ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫০ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৬ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/০ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/২৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৭ মধ্যে ও ৪/০ গতে ৫/৩১ মধ্যে। 
২৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
সুনীতা উইলিয়ামসকে পৃথিবীতে ফেরাতে রওনা দিল নাসার বিশেষ মহাকাশযান

11:45:00 PM

আইপিএলেও ম্যাচ ফি পাবেন ক্রিকেটাররা, ঘোষণা বিসিসিআইয়ের
দেশের হয়ে ম্যাচ খেললে যেমন ফি দেওয়া হয় সেই নিয়ম ...বিশদ

11:18:44 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের কাঠুয়াতে জইশ জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিহত এক পুলিস, জখম ১

11:07:44 PM

তামিলনাড়ুর উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে উদয়নিধি
জল্পনাই সত্যি হল। পুত্র তথা ক্রীড়ামন্ত্রী উদয়নিধিকে উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে ...বিশদ

11:02:30 PM

দল ঘোষণা করল ভারত
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিনটি টি-২০ ম্যাচ খেলবে ভারত। আজ, শনিবার তারই ...বিশদ

10:56:07 PM

বাড়ি থেকে ৫০০ টাকা নেওয়ার অপরাধে ছেলেকে পিটিয়ে খুন বাবার!
আলমারিতে রাখা ৫০০ টাকা খুঁজে না পেয়ে নিজের ছেলেকে সন্দেহ ...বিশদ

09:52:56 PM