Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। সে না হয় হল। কিন্তু বান্ধবীর হাতে ধরা হুকোর মুখনল যেই নজরে পড়ল, অমনি তার চোখে যে ধরা দিল রহস্যময় প্রাচ্যের এক নতুন রূপ!  
সেকালের কলকাতায় হুঁকো শৌখিন সুন্দরীর সাবলীল টান দেওয়া দেখে সে ছবি কথার পরিবর্তে রং-তুলির রেখায় ফুটিয়ে তোলার ইচ্ছে প্রকাশ করা হয়েছিল ১৭৮৪ সালে প্রকাশিত সোফিয়া গোল্ডবার্নের ‘হার্টলে হাউস’ উপন্যাসে। লেখিকা তার সঙ্গে জানাচ্ছেন যে, এদেশের অভিজাত মহিলা মহলে সুসজ্জিত হুঁকোয় টান দেওয়া ছিল খুব সাধারণ এক রীতি। সেই হুঁকোয় সাধারণ জলের পরিবর্তে তাতে ভরা হতো গোলাপ জল। চীনে মাটির ছিলিমের উপরে বসানো থাকত রুপোর ফিলিগ্রি কাজ করা ছিদ্রযুক্ত ঢাকনা। আলবোলা বা লম্বা সুসজ্জিত নল ধূমপানকারীর নাগালের মধ্যে এনে দিত মৌতাত। 
নবাব বাদশাদের অন্দরমহলে মহিলাদের হুঁকো ব্যবহারের প্রচলন ছিল বহু দিন। তাদের থেকেই এদেশীয় মেমসাহেবরা এই নেশা রপ্ত করেন। এমন মনে করার সব থেকে বড় প্রমাণ কলকাতার ইতিহাসের বিখ্যাত ‘বেগম’ জনসন। পরবর্তী সময়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী লর্ড লিভারপুলের মাতামহী এই মহিলার সখ্য ছিল সিরাজ-উদ-দৌলার মা আমিনা বেগমের সঙ্গে। সেই সুবাদে নিজের পরিচয়ে ‘বেগম’ শব্দটির মতো দৈনন্দিন আচার ব্যবহারেও যুক্ত করেছিলেন নানা নবাবি আদব কায়দা। দেশি কায়দায় বিছানো ফরাসের ওপর তাকিয়া হেলান দিয়ে আলবোলায় টান দিতে দিতে তিনি গল্প করতেন নিজের রামধনু রঙে রাঙানো দীর্ঘ জীবন কাহিনির। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনত সেকালের কলকাতা।   
অষ্টাদশ শতকের কলকাতার খানাপিনা আসরে বা পার্টিতে কোনও মহিলা যদি সমবেত পুরুষদের মধ্যে কারও হুঁকোর স্বাদগ্রহণ করার প্রস্তাব দিতেন, সেটা সেই পুরুষের জন্য সর্বোচ্চ  প্রশংসা হিসেবে বিবেচিত হতো। সামাজিক মেলামেশার সুশীল রীতি হিসাবে মহিলার হাতে আলবোলা তুলে দেওয়ার আগে একটি নতুন মুখপত্র বা নলের মুখ লাগিয়ে দিতেন সেই সৌভাগ্যবান ভদ্রলোক। সব সময় হুঁকোর অতিরিক্ত মুখপত্র পকেটে নিয়ে ভোজসভায় হাজির হতেন সেকালের ‘লেডি-কিলার’ সাহেবরা। সেগুলি আর অনেক সময় সোনা দিয়ে তৈরি হতো। দামি হীরে জহরত বসানো সোনার হুঁকো রীতিমতো বিক্রি হতো কলকাতায়। শহরের বিখ্যাত মণিকার পঞ্চাশ হাজার টাকা দামের হুঁকো বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন দিতেন দৈনিক সংবাদপত্রের পাতায়।  প্রিয় পুরুষের হুঁকোয় টান দিতে না চাইলেও মহিলা মহলে অনুরাগ প্রদর্শনের আরও একটি চালু রীতির সঙ্গে জুড়ে ছিল হুঁকো। মহিলারা নিজের স্বামী বা প্রিয় পুরুষের হুঁকো বসানোর সুন্দর ম্যাট নিজের হাতে বুনে দিতেন।   
মেমসাহেবদের তামাকের আসক্তির আরও একটি ঘটনা বলে সাহেবদের কথায় যাব। ১৮২৯ সালে মিসেস ফেন্টন নামে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর এক কর্তার স্ত্রী স্বামীর সঙ্গে কলকাতায় পা রাখলেন। শহরে তাদের প্রথম ক’দিন থাকার ব্যবস্থা হয় পূর্বপরিচিত মিঃ ক্লিল্যান্ডের গার্ডেনরিচের বাড়িতে। প্রতিটি খানার শেষে বাড়ির বউ-ঝিদের সমবেত চুরুট প্রজ্বলন দেখে অতিথি ভদ্রমহিলা যে আশ্চর্য হওয়ার কথা লিখেছিলেন, সেটাই মনে হয় আজকের লব্জে ‘কালচারাল শক’।   
সাহেবদের মধ্যে হুঁকোর জনপ্রিয়তা ছিল প্রায় সর্বব্যাপী। সামাজিক ভোজে দেখা যেত যে ডেজার্ট পরিবেশন করার সঙ্গে সঙ্গেই প্রায় অতিথিদের ব্যক্তিগত হুঁকোবরদার হুঁকো নিয়ে প্রবেশ করত খাওয়ার জায়গায়। তারপরেই জায়গাটা ভরে যেত ধোঁয়া আর আলবোলায় টান দেওয়ার ‘গুড়ুক গুড়ুক’ শব্দে। এই শব্দের জন্যই সাহেবরা হুঁকোর নাম দিয়েছিলেন ‘huble-buble’। হুঁকো ছাড়া স্বয়ং বড়লাটের ভোজসভার আয়োজনও সম্পূর্ণ হতো না। ১৭৭৯ সালে সস্ত্রীক গভর্নর জেনারেল হেস্টিংস কলকাতার অভিজাত নাগরিকদের একটি ভোজসভার আয়োজন করেছিলেন। সেই পার্টির নিমন্ত্রণ পত্রে হুঁকোবরদার ছাড়া অন্য কোনও ভৃত্য না নিয়ে আসতে অনুরোধ করা হয়েছিল অভ্যাগতদের।  
আঠারো শতকের ব্রিটিশ কেরানিকুলের সদস্যরা বার্ষিক দু’শো পাউন্ড মাইনে পেলেও হুঁকোবরদার সহ তাম্বাকু সেবনের সম্পূর্ণ ব্যবস্থা বজায় রাখতেন। তবে পাঠক যদি মনে করেন যে, তার জন্য সাহেবদের প্রচুর খরচ করতে হতো, তা কিন্তু নয়। সপ্তদশ শতকের পর্তুগিজ পর্যটক সেবেস্তিয়ান মেনেরিক দেখেছিলেন যে, ভারতের আরও নানা জায়গার সঙ্গে বাংলাতেও তামাক উৎপাদন হতো। সুতরাং তামাকের দাম খুব বেশি ছিল না। ১৭৫৯ সালে কলকাতার জমিদার হলওয়েল সাহেব গৃহসহায়কদের যে মজুরির তালিকা অনুমোদন করেছিলেন, সেখানে হুঁকোবরদারের মজুরি আলাদা করে নির্দিষ্ট করা না থাকলেও বোঝা যায় যে, তাদের মজুরিও খুব বেশি ছিল না। কারণ সর্বোচ্চ মাসিক মজুরি হিসাবে ৫ টাকা দেওয়া হতো বাড়ির মুখ্য খানসামাকে। 
১৮১১ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত এক কাব্যসংগ্রহে হুঁকো নিয়ে পুরো একটি কবিতার দেখা মেলে। পেশার তাগিদে বিদেশ বিভুঁইয়ে পড়ে থাকা নামহীন কবি তার প্রাণের শান্তি, মনের আরাম আর আত্মার আত্মীয় খুঁজে পেয়েছিলেন হুঁকোর মধ্যে। সাহেবদের কাছে হুঁকোর সঠিক মর্ম বুঝতে সেই কবিতার একটি স্তবক পড়ে দেখুন— 
‘When thoughts of home come o’er my mind—
Of distant friends I’ve left behind,
In what can I then comfort find?—
My Hookah.’
 উনিশ শতকের মাঝের দশকগুলি পর্যন্ত হুঁকো বিলাসী সাহেবদের খোঁজ পাওয়া যায় বিভিন্ন লেখায়। সংখ্যাটা অবশ্যই আগের শতক থেকে কমে এসেছিল। বাস্টিড সাহেব তার পুরনো কলকাতার স্মৃতিচারণে ১৮৬৬ সাল পর্যন্ত হুঁকোর ব্যবহারের কথা শুনিয়েছেন উচ্চকোটির শ্বেতাঙ্গ সমাজে। তবে উনিশ শতক থেকেই সর্বজনীন জায়গায় হুঁকোর ধোঁয়া নিয়ে টুকটাক বিরক্তি ছাপা হতে থাকে খবরের কাগজে। হুঁকোর ধোঁয়ায় প্রচণ্ড বিরক্ত এক পত্রলেখক ১৮২২ সালে ‘ক্যালকাটা জার্নাল’ পত্রিকায় নিজের মনের ভাব প্রকাশ করে দাবি করেছেন চিঠিটি প্রতি মাসে একবার করে ছাপার, যতদিন না সমাজ থেকে প্রথাটি একেবারে নির্বাসিত হয়!
উনিশ শতকের শেষ বা তারও খানিক আগে থেকে সাহেবদের মধ্যে হুঁকো টানার প্রচলন উঠে গেলেও এদেশীয় সমাজে এই নেশা টিকে ছিল একবিংশ শতকের শুরুর দিকেও। তবে আজকাল রথের মেলার ঘাড় নাড়া বুড়ো ছাড়া কারও হাতেই আর হুঁকো দেখা যায় না। 
04th  August, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
একনজরে
পূর্ব বর্ধমানের নতুন জেলাশাসকের দায়িত্ব নিলেন আয়েশা রানি এ। তিনি মেদিনীপুর ডিভিশনের ডিভিশনাল কমিশনার। তাঁকে পূর্ব বর্ধমানে জেলাশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ...

ডোনাল্ড ট্রাম্পের তুলনায় বেশ কিছুদিন পরে প্রচারে নামেন কমলা হ্যারিস। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই সেই ব্যবধান কমিয়ে এনে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে জোর টক্কর দিচ্ছেন তিনি। ...

ছিনতাই চক্রের চার পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল ইসলামপুর থানার পুলিস। বৃহস্পতিবার রাতে ধানতালা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃতরা সকলেই ইসলামপুর থানা এলাকার বাসিন্দা। ...

গার্ডেন সিটির কান্তিরাভা স্টেডিয়াম মোহন বাগানের মৃগয়াক্ষেত্র। ২০১৫ সালে প্রথম আই লিগ জয়ও বেঙ্গালুরুতে। গত আইএসএলে এই মাঠে  প্রতিপক্ষের উপর রোলার চালিয়ে দেন সাদিকু, পেত্রাতোসরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পর্যটন দিবস
১৭৬০ - মীর কাশিম মীর জাফরকে গদিচ্যুত করে বাংলার নবাব হন এবং বর্ধমান, মেদিনীপুর ও চট্টগ্রাম জেলা কোম্পানির হাতে তুলে দেন
 ১৮৩৩ -  বিশ্বপথিক রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যু
১৯৪৯  -  বেইজিংকে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করা হয়
১৯৫৮ - ভারতীয় হিসাবে প্রথম মিহির সেন ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন
১৯০৭ - বিপ্লবী শহিদ ভগৎ সিংয়ের জন্ম
১৯৩২ -  ভারতীয় চিত্রপরিচালক যশ চোপড়ার জন্ম
১৯৮০  -  বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত হয়ে আসছে
১৯৯৮ - জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল (google)এর যাত্রা শুরু
২০০৮ -  বিশিষ্ট ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী মহেন্দ্র কাপুরের মৃত্যু
২০২৩ – বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক সৌম্যেন্দু রায়ের মৃত্যু

27th  September, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৪.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১১০.২৬ টাকা ১১৩.৮৫ টাকা
ইউরো ৯১.৭১ টাকা ৯৪.৯১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। একাদশী ২৩/১৮ দিবা ২/৫০। অশ্লেষা নক্ষত্র ৫৫/১৮ রাত্রি ৩/৩৮। সূর্যোদয় ৫/৩০/৪৪, সূর্যাস্ত ৫/২৩/৫৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৬ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ৩/১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৭ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৪/০ গতে উদয়াবধি। 
১১ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪। একাদশী অপরাহ্ন ৪/৫৫। অশ্লেষা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/৩০, সূর্যাস্ত ৫/২৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ মধ্যে ও ৭/৯ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫০ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৬ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/০ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/২৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৭ মধ্যে ও ৪/০ গতে ৫/৩১ মধ্যে। 
২৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
সুনীতা উইলিয়ামসকে পৃথিবীতে ফেরাতে রওনা দিল নাসার বিশেষ মহাকাশযান

11:45:00 PM

আইপিএলেও ম্যাচ ফি পাবেন ক্রিকেটাররা, ঘোষণা বিসিসিআইয়ের
দেশের হয়ে ম্যাচ খেললে যেমন ফি দেওয়া হয় সেই নিয়ম ...বিশদ

11:18:44 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের কাঠুয়াতে জইশ জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিহত এক পুলিস, জখম ১

11:07:44 PM

তামিলনাড়ুর উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে উদয়নিধি
জল্পনাই সত্যি হল। পুত্র তথা ক্রীড়ামন্ত্রী উদয়নিধিকে উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে ...বিশদ

11:02:30 PM

দল ঘোষণা করল ভারত
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিনটি টি-২০ ম্যাচ খেলবে ভারত। আজ, শনিবার তারই ...বিশদ

10:56:07 PM

বাড়ি থেকে ৫০০ টাকা নেওয়ার অপরাধে ছেলেকে পিটিয়ে খুন বাবার!
আলমারিতে রাখা ৫০০ টাকা খুঁজে না পেয়ে নিজের ছেলেকে সন্দেহ ...বিশদ

09:52:56 PM