Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী রহস্যময় লৌহস্তম্ভ
সমৃদ্ধ দত্ত

একটি লৌহস্তম্ভ কতটা পথ অতিক্রম করেছে? একটি লৌহস্তম্ভ কীভাবে একটি শহরের জন্মবৃত্তান্তকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? একটি লৌহস্তম্ভ মরচে লেগে কেন পুরনো হয় না? একটি লৌহস্তম্ভ কবে প্রথম প্রোথিত হল? কোথায় তার জন্মস্থান? সেখান থেকে এতটা পথ কীভাবে এল? কে এনেছে? কেন এনেছে? একটি লৌহস্তম্ভ ভারতবর্ষ নামক এক চমকপ্রদ রাষ্ট্রের ইতিহাসে কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? এবং সর্বোপরি, একটি লৌহস্তম্ভ একাই এতটা রহস্যময় হল কেন?
দিল্লির কুতুব মিনার কমপ্লেক্সে থাকা এই আশ্চর্য লৌহস্তম্ভ নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে যত মতান্তর, যত জল্পনা এবং যত তর্কবিতর্ক আজও বিদ্যমান, যা সম্ভবত হরপ্পা ও আর্য সভ্যতার সম্পর্ক নিয়েও হয় না। এই বিখ্যাত আয়রন পিলারের গাত্রে লিপিবদ্ধ রয়েছে বিভিন্ন নাম, স্থান এবং সময়কালের সংকেত। যুগ যুগ ধরে। সবথেকে প্রাচীন যে লিপি, সেখান থেকে উদ্ধার হয় একটি নাম।  চন্দ্র। চন্দ্র কি কোনও রাজার নাম? কে তিনি? দীর্ঘ চাপানউতোর আজও চললেও সবথেকে গ্রহণযোগ্য তথ্য হিসেবে ধরে নেওয়া হয় চন্দ্র নামের মালিকের নাম দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। কেন? কারণ যে আকার ও হরফের ধাঁচ এই লিপিতে দেখা যায়, সেটি ইঙ্গিত করে চতুর্থ অথবা পঞ্চম শতাব্দীর দিকে। আবার ঠিক ওই সময়কালেই অন্যত্র পাওয়া গিয়েছে যে লিপি কিংবা অনুরূপ প্রস্তর অথবা লৌহস্তম্ভ এবং যেগুলি প্রমাণিতভাবেই ঩দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত অথবা সমুদ্রগুপ্তের আমলেরই, সেই ধাঁচ অবিকল এরকমই। কিছু কিছু পার্থক্য রয়েছে। যুগের সঙ্গে লিপির হরফের বদল ঘটেছে।  সে তো বোঝা গেল। কিন্তু দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত হঠাৎ এই কতুব মিনার প্রাঙ্গণে কী করতে এসেছিলেন? এখানে কী ছিল যে, এখানে হঠাৎ প্রোথিত করবেন এরকম একটি লৌহস্তম্ভ নিজের নামাঙ্কন ও যুগকে ঐতিহাসিক নথি প্রদান করতে? দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত ছিলেন বিষ্ণুর উপাসক। একটি অংশের অভিমত ছিল মথুরায় প্রথম এই লৌহস্তম্ভ প্রোথিত হয়। কিন্তু বিষ্ণুপদ পাহাড়ে প্রোথিত হয় এই লৌহস্তম্ভ। মথুরায় তো সেরকম কোনও পাহাড় নেই? এবং সেখানে বিষ্ণুপাহাড় থাকবে কীভাবে? সেই সময় মথুরা প্রবলভাবে বৌদ্ধ প্রভাবান্বিত। তাহলে? অতএব লিপি উদ্ধার ও বিশ্লেষণ করে আন্দাজ করা হয়েছে এই লৌহস্তম্ভ আজকের মধ্যপ্রদেশের বিদিশায় উদয়গিরিতে স্থাপন করা হয়েছিল। এক বা একাধিক যুদ্ধ জয় করার স্মারক হিসেবে এই লৌহস্তম্ভের প্রতিষ্ঠা হয়তো। কোন জনপদের কথা বলা হয়েছে যেখানে এই স্তম্ভনির্মাতা যুদ্ধ করেছিলেন এক সম্মিলিত প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে? ভঙ্গ! সংস্কৃত ভাষায় যে জনপদের নাম লেখা রয়েছে ভঙ্গ, সেই তাহলে বঙ্গ? বঙ্গভূমির প্রতি বহিরাগতদের আকর্ষণ কত যুগ ধরে তাহলে? বঙ্গবিজয় করে পশ্চিমে গিয়ে যিনি সিন্ধু পার হয়ে বল্মীক রাজ্য দখল করেছিলেন, তার প্রোথিত লৌহস্তম্ভের রহস্য এখান থেকেই শুরু হয়। কারণ, কুতুব মিনার কমপ্লেক্সে প্রাপ্ত এই লৌহস্তম্ভের পরবর্তীকালের লিপিতে পাওয়া যায় রাজা অনঙ্গপালের নাম। কে এই অনঙ্গপাল? তার কাছে কীভাবে এল এই স্তম্ভ? 
অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত টোমার বংশের  শাসন ছিল উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে। হরিয়ানা নামক এক জনপদ থেকে যে যাত্রা শুরু হয়। শুরু করেছিলেন প্রথম অনঙ্গপাল। কিন্তু সেই রাজ্যপাটকে কার্যত সাম্রাজ্যের রূপ দিলেন যিনি, তিনি দ্বিতীয় অনঙ্গপাল। যাঁর নাম লিপিবদ্ধ রয়েছে এই লৌহস্তম্ভে। ঠিক এখান থেকেই ইতিহাসবিদদের আবিষ্কার তথা বিশ্লেষণ যে, দ্বিতীয় অনঙ্গপাল মধ্যপ্রদেশের সেই উদয়গিরি থেকে নিয়ে আসেন এই লৌহস্তম্ভ। অর্থাৎ গুপ্ত সাম্রাজ্য যখন অস্তমিত। কিন্তু কেন আনলেন? আর এখানেই বা কেন স্থাপিত হল?  পুরাতত্ত্ববিদ, ভারতবিদ ও ইতিহাসকার আলেকজান্ডার কানিংহাম জানিয়েছেন, স্তম্ভগাত্রে লেখা রয়েছে, সম্বাদ দিহালি ১১০৯ অনঙ্গ পাল বাহি। যার অনুবাদ ১০৫২ খ্রিস্টাব্দে স্তম্ভগাত্রে অনঙ্গপালের নামাঙ্কন হয়। আর এই অনঙ্গপাল স্বাভাবিকভাবেই দ্বিতীয় অনঙ্গপাল। 
তি঩নিই এনেছেন। কিন্তু ইতিহাসের গতি ও অভিমুখ একই খাতে বহমান হয় না। অতএব এই তত্ত্বকে অস্বীকার করলেন কিছু ঐতিহাসিক। তাঁরাও কি কোনও একটি থিওরিতে একমত হলেন? না। হলেন না। কেউ বললেন, ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে আদতে কুতুব উদ্দিন আইবক বর্তমান স্থলে লৌহস্তম্ভ স্থাপন করেছেন। আবার অন্যদিকে কেউ কেউ বলেন মোটেই না। ইলতুৎমিস করেছেন এই কাজ। ত্রয়োদশ শতকে। তিনি বিদিশা আক্রমণ করেছিলেন। বিদিশা জয়ের স্মারক হিসেবে নিয়ে এসেছেন লৌহস্তম্ভ। 
দ্বিতীয় অনঙ্গপাল এত গুরুত্বপূর্ণ কেন? কারণ এই অনঙ্গপালই হরিয়ানা থেকে আরও এগিয়ে নিয়ে এসে তাঁর রাজধানী স্থাপন করেছিলেন। যেখানে করেছিলেন, সেই জনপদের নাম ধিল্লিকাপুরী! যার নাম আগে ছিল ইন্দ্রপথ। রহস্য বাড়ছে। ধিল্লিকাপুরী থেকেই যে দিল্লি নামের উৎপত্তি, সেটা নিয়ে হয়তো সংশয় নেই। এবং দ্বিতীয় অনঙ্গপালকেই দিল্লি শহরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেই দেখা হয়, তাও পুরাতাত্ত্বিকরা স্বীকার করেন বহু তর্ক-বিতর্ক করে।  কুতুব মিনার কমপ্লেক্স থেকে ৫০ মিটার  হাঁটলে পাওয়া যাবে একটি বুজে যাওয়া জলাশয়।  জল কোথায়? নেই। কিন্তু পুরাতাত্ত্বিক খননকার্যের পর জানা যাচ্ছে জলাশয় ছিল। আদতে যা এক বিস্তীর্ণ হ্রদ। যার নাম অনঙ্গতাল। আজ গেলে দেখা যাবে বাবলা গাছ আর ঘাসজঙ্গলে পূর্ণ। কিন্তু এই ছিল দ্বিতীয় অনঙ্গপালের শাসনকালে ধিল্লিকাপুরী তথা দিল্লির অন্যতম জলের উৎস। আসল লালকেল্লা কোনটা? এই কুতুব কমপ্লেক্সের এলাকার মধ্যে থাকা কেল্লা লাল কোট! দ্বিতীয় অনঙ্গপালের প্রাসাদ ছিল বলে যা মনে করা হয়। সেই প্রাসাদ আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত কিছু স্তূপ আর প্রাচীর। এ তো দেখা যাচ্ছে। আজও। যা দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু জনশ্রুতিতে ভেসে রয়েছে সেরকম একটি পুরনো নামের উৎপত্তি নিয়ে ভাবা যাক! 
এই যে ধিল্লিকাপুরী জনপদের আদি নাম ছিল ইন্দ্রপথ! যখন অনঙ্গপাল আসেন। সেটি আবার কী? দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত, অনঙ্গপাল ও ধিল্লিকাপুরীর সন্ধান করতে করতে ইতিহাস কি তাহলে বহু যুগ পিছনে চলে গেল? ইন্দ্রপথ মানে কি ইন্দ্রপ্রস্থ নয়? যা অত্যন্ত স্বাভাবিক। কারণ এই টোমার সাম্রাজ্যের বংশধররা নিজেদের একটি বিশেষ বংশের উত্তরাধিকারী হিসেবেই দাবি করে। কোন বংশ? পাণ্ডব! বললাম না রহস্য ফুরাচ্ছেই না! 
12th  May, 2024
একটি প্রেমের গল্প
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ

—তুমি তো দেখছি বাসনটাও মাজতে পার না ভালো করে! হাসতে হাসতে ইংরেজিতে বলেছিল ক্যাথারিন। ইতালির মেয়ে। কলকাতায় এসেছিল গবেষণা করতে কালীপুজো নিয়ে। বিশদ

16th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। বিশদ

16th  June, 2024
অতীতের আয়না: গ্রীষ্মকালের পথচলা
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতকের কলকাতাবাসী অনেক সস্তায় চাল খেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু গ্রীষ্মের ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে মেট্রোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় ভ্রমণ? উঁহু, সেটা তাদের ভাগ্যে জোটেনি। বিশদ

16th  June, 2024
চাবুক
কাকলি ঘোষ

ছেলেটাকে নিয়ে আর পারে না রঞ্জা। রোজ কিছু না কিছু অশান্তি বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। এত বোঝায়! মাঝে মাঝে রাগও দেখায়। তবুও ছেলের সেই একই চাল। কী যে করে একে নিয়ে? এক এক সময় তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে ওর। বিশদ

09th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মজনু কা টিলা
সমৃদ্ধ দত্ত

জাহাঙ্গির: হিন্দুদের আরাধ্য পরমেশ্বর আর ইসলামের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আল্লাহের মধ্যে পার্থক্য কী? বুঝিয়ে বলুন।  বিশদ

09th  June, 2024
আজও রহস্য: মৃত্যুর রাস্তা
সমুদ্র বসু

বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষের বিচিত্র সব জায়গা। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব  কিংবদন্তি। সত্যি মিথ্যার বিতর্ক সরিয়ে রাখলে এই কিংবদন্তি যে জায়গার আকর্ষণ বৃদ্ধি করে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আর সেই সব কিংবদন্তি যদি রহস্য ও অলৌকিক সম্পর্কিত হয় তাহলে কৌতূহলীর অভাব হয় না। বিশদ

09th  June, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
অতীতের আয়না: তপ্ত দিনে তৃপ্তির স্নান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

চৈত্রের শেষ থেকেই  ট্রেনে-বাসে, হাটে-বাজারে বা সমাজ মাধ্যমের দেওয়ালে উঠে আসে প্রতিদিন গরমের রেকর্ড ভাঙার আলোচনা। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও আরও একটু উচ্চতা ছোঁয়ার জন্য যেন সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেন সূয্যি মামা। বিশদ

26th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
জীবন যখন অনলাইন
অনিন্দিতা বসু সান্যাল

বেণী-সমেত লম্বা চুলের ডগাটা কাটতে কাটতেই ফোনটা এল। সকাল সাতটা। খবরের কাগজ অনেকক্ষণ আগেই ফেলে গিয়েছে চারতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার সামনে। ভোরেই ওঠার অভ্যেস মন্দিরার। বিশদ

28th  April, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
একনজরে
জুয়ার আসরে টাকা হেরেও জেতার আশা ছাড়তে পারেনি। অতিরিক্ত টাকা জেতার আশায় প্রতিবেশী যুবকের কাছে ধার নিয়েছিল ৮০০ টাকা। বেশ কয়েকদিন ধরে তাগাদা করেও সেই টাকা কিছুতেই দিচ্ছিল না। এনিয়ে বচসাও হয়। ...

গত বছর নববর্ষের দিন বোনকে সাঁতার শেখাতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল দাদার। বৃহস্পতিবার বাবা-মায়ের সঙ্গে মেধাবী দাদার ডিগ্রি প্রাপ্তির শংসাপত্র নিতে বাবার সঙ্গে এল বোন। ...

স্কুলের পড়ুয়াদের জন্য রান্না হল না। খিচুরি বা ভাতের বদলে তাদের দেওয়া হল ক্রিম বিস্কুট। যদিও বিস্কুট দেওয়ার কোনও নিয়ম নেই। বৃহস্পতিবার মালদহ সার্কেলের কাদিরপুর নিউ জিএসএফ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই অভিযোগ উঠেছে ...

একটি ভুয়ো বিজ্ঞপ্তি ভাইরাল হওয়ায় দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হাওড়া-খড়্গপুর ডিভিশনের নিত্যযাত্রীদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব সংগীত দিবস
বিশ্ব যোগব্যায়াম দিবস
১৯০৫: ফরাসি সাহিত্যিক জাঁ পল সার্ত্রের জন্ম
১৯৪০: আর এস এসের প্রতিষ্ঠাতা কেশব বলিরাম হেডগেওয়ারের মৃত্যু
১৯৪৫: কবি নির্মলেন্দু গুণের জন্ম
১৯৫৩: পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর জন্ম
১৯৫৫: প্রাক্তন ফুটবলার মিশেল প্লাতিনির জন্ম
১৯৮২: ডিউক অব কেমব্রিজ প্রিন্স উইলিয়ামের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭৮ টাকা ৮৪.৫২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৫২ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৮.১০ টাকা ৯১.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী ৬/২৮ দিবা ৭/৩২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৩৩/০ অপরাহ্ন ৬/১৯। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৪০, সূর্যাস্ত ৬/১৯/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ১২/৫ গতে ২/৪৫ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৩ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৩ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫০ গতে ৬/৪৪ মধ্যে পুনঃ ৯/২৫ গতে ১০/১৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/১৯ মধ্যে। 
৬ আষাঢ়, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪। চতুর্দ্দশী দিবা ৬/৫০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র সন্ধ্যা ৬/২৯। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ গতে ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১০/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২০ মধ্যে। 
১৪ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ডকে ৭ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দঃ আফ্রিকা

11:36:31 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ডকে ৩-১ গোলে হারাল অস্ট্রিয়া

11:31:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ৩ (৭৮ মিনিট)

11:15:17 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ২ (৬৭ মিনিট)

11:04:07 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (হাফটাইম)

10:25:03 PM

ইউরো কাপ: পোল্যান্ড ১-অস্ট্রিয়া ১ (৩১ মিনিট)

10:09:10 PM