Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

বিশ্বাস অবিশ্বাস

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন কাবেরী রায়চৌধুরী।

প্রতিটি বিশ্বাস হারানোর সময়ে মস্তিষ্ক অতীতের কিছু সত্য গল্প মনে করিয়ে দেয়। তেমনই একটি সত্য সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছি। নাহলে মানুষের উপর থেকে সব বিশ্বাস হারিয়ে যেত হয়তো!
২০০৬!  সাহিত্য অ্যাকাডেমি থেকে তরুণ সাহিত্যিকের উল্লেখযোগ্য কাজের স্বীকৃতি হিসাবে পেয়েছি ট্রাভেল গ্রান্ট! যে কোনও একটি রাজ্য ভ্রমণ ও সেখানকার শিল্প সাহিত্য বিষয় জানা ও দেখার জন্য, পারস্পরিক সংস্কৃতি বিনিময়ের জন্য মূলত এই গ্রান্ট।
আমি মহারাষ্ট্র নির্বাচন করেছিলাম। বিশেষত মুম্বইয়ের নাট্যচর্চা, নাটক নিয়ে কৌতূহলী তাই এই নির্বাচন।
যাইহোক,  এই প্রথম একলা ভ্রমণ। তাই উত্তেজনা প্রবল। গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেসে চেপে ছত্রিশ ঘণ্টা পার করে পৌঁছেছি স্বপ্নের শহরে। সাহিত্য অ্যাকাডেমির গেস্ট হাউসে থাকব তা নির্ধারিত ছিল। অ্যাকাডেমির সেক্রেটারি মিস্টার ভাটমব্রেকার নির্দিষ্ট সময়ে রিসিভ করলেন। তিনদিন বম্বের আনাচকানাচ ঘুরে কবি-সাহিত্যিকদের সঙ্গে আলাপ পরিচয় সেরে এবং তাঁদের আতিথেয়তা গ্রহণ করে মুগ্ধ। মুগ্ধ আরবসাগরের অসাধারণ সৌন্দর্য দেখে। যে কলকাতা রাত ন’টার পর কার্যত ঘুমিয়ে পড়ে সেই কলকাতার মেয়ে হিসাবে চরম মুগ্ধ মুম্বইয়ের রাতের জীবন দেখে। কী নির্ভয়ে মধ্যরাতে মুম্বইবাসী জীবন উপভোগ করছে সমুদ্রের তীরে!  এও এক অভিজ্ঞতা।
‘অজন্তা-ইলোরা ঘুরে এসো, যাও’, মিস্টার ভাটমব্রেকার বলতেই লাফিয়ে উঠেছি। অফিস থেকেই ওভার নাইট জার্নির বাসের টিকিট রিজার্ভ করে দিল সঙ্গে হোটেল বুকিং। যাত্রার দিনে অফিস সহকারী ভদ্রমহিলা বাসে তুলে দিলেন, জানিয়ে দিলেন ঠিক কোথায় আমাকে নামতে হবে। সেখানেই আমার জন্য অপেক্ষা করবে হোটেলের গাড়ি।
উত্তেজনা চূড়ান্ত, তাই সারারাত নির্ঘুম। হাঁ করে গিলে খাচ্ছি দু’পাশের সৌন্দর্য। শেষ রাতে কখন যেন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম মনে নেই। যখন ঘুম ভাঙল তাকিয়ে দেখলাম আমার আশপাশে কোনও যাত্রী নেই বাসে!  বাসে একমাত্র যাত্রী আমি আর দু’জন কনডাক্টর ও ড্রাইভার সাহেব!  সময়কাল ডিসেম্বর। ঘড়িতে সাড়ে পাঁচটা এবং ঘুটঘুটে অন্ধকার চারপাশ!  হাইওয়ে ধরে বাস ছুটছে!  হঠাৎ আশ্চর্য এক শক্তি পেয়েছিলাম যেন!  একটুও ভয় না পেয়ে ড্রাইভার সাহেবকে আমার গন্তব্যস্থল এসে গিয়েছে কি না জিজ্ঞেস করতে উনি অবাক হয়ে বললেন, ‘সে তো কখন চলে গিয়েছে!’  
আমি আমার অতি দুর্বল হিন্দিতে বললাম, ‘আমার তো ওখানে নামার কথা ছিল। গাড়ি আসবে হোটেলে নিয়ে যেতে?’  
কনডাক্টর দু’জন ও ড্রাইভার সাহেব নিজেদের মধ্যে মারাঠি ভাষায় কিছু আলোচনা করলেন। আমাকে বললেন, ‘ভয় পাবেন না। বাস আরেকটু পর ইউটার্ন নিয়ে ওই জায়গাতেই যাবে। আপনাকে নামিয়ে দেব।’ 
বাস চলছে হাইওয়ের নির্জন রাস্তা ধরে। দু’পাশে কুয়াশার অতি ঘন আস্তরণ ছাড়া কিছু নেই। জনমানবহীন! একটু বুঝি ভয় পেলাম এবার। অনেকদূর এসেও ইউটার্ন নিচ্ছে না দেখে। কণ্ঠস্বরে সাহস এনে জিজ্ঞেস করলাম, ‘আর কতদূর?’  
ড্রাইভার সাহেব বললেন, ‘আগের মোড় থেকেই নেব। আপ ডরিয়ে মত।’
একটু পরে সত্যিই ইউটার্ন নিয়ে আবার চলছে তো চলছেই বাস! খুব বেশি বিপদের মধ্যে পড়েছি বুঝলে বোধহয় ভয়ডরহীন হয়ে যায় মানুষ, অন্তত আমার তাই হয়েছিল। আরও কিছুক্ষণ যাবার পর জানলা থেকে দেখতে পেলাম অনতিদূরেই অনেক বাস দাঁড়িয়ে সারি সারি! এবং বেশ কিছু লোকজন!
আমাদের বাস থামতেই ড্রাইভার সাহেব কন্ডাকটররা আগে নেমে উপস্থিত ড্রাইভার, কনডাক্টর, হেল্পার মেকানিক শ্রেণীর লোকজনদের কিছু বললেন। বাস থেকে আমি নেমে আসতেই সবাই উত্তেজিত। একজন জিজ্ঞেস করল আমার কাছে কারওর কনট্যাক্ট নম্বর আছে কি না।
হোটেলের নম্বর এবং মিস্টার ভাটমব্রেকারের নম্বর দিতে ছেলেটি পাশেই একটি ঝুপড়ির মধ্যে এসটিডি বুথে ঢুকে ফোন করতে চলে গেল। আমার মোবাইলে চার্জ ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছে! হঠাৎ হাইওয়ের কালভার্ট পেরিয়ে একটি ছেলে আরেকটি ছেলেকে টানতে টানতে নিয়ে এসে বলল, ম্যাডাম, এই আপনার গাড়ির ড্রাইভার। ক্লাসিক হোটেলের গাড়ি নিয়ে দাঁড়িয়েছিল। এই গাড়িতেই আপনি হোটেলে যাবেন।
অন্যরা তখন ওই ড্রাইভার ছেলেটিকে বকাবকি শুরু করে দিয়েছে, যে কেন ছেলেটি বাস থামায়নি যখন জানত এই বাসেই গেস্ট আসছে! প্যাসেঞ্জার তো ভুলে যেতেই পারে। কিন্তু ছেলেটির দায়িত্ব ছিল বাস থামিয়ে খোঁজ করার যে এই নামে তাদের গেস্ট আসার কথা এই বাসে!  
তখনও আলো ফোটেনি ভোরের। হোটেলের গাড়িতে উঠলাম। অন্তত ষাট সত্তরজন যাদের আমাদের শ্রেণীতে স্থান দিতে কুণ্ঠা করি, তারা হাত নেড়ে সাবধানে যেতে বলে বিদায় জানাল।
ওই ভোররাতে অচেনা, নির্জন পরিবেশে একলা মেয়ে আমি নিরাপদে ফিরে এসেছিলাম জীবনে। অনেককিছু হতে পারত! কিন্তু প্রমাণ হল সকলেই মনুষ্যত্ব হারাননি। 
মানুষের উপর যখন বিশ্বাস হারাই, তখন সেই রাতের কথা মনে করি। চলার পথে একলা ভ্রমণ মানুষকে অনেক কিছু শেখায়।
       অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল
27th  December, 2020
মাটির গন্ধ
অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী

একথা বলে সুমন মিটিমিটি হাসতে লাগল। তখন আমরা মাঠ পেরচ্ছি। দইয়ের ডোবা, মুক্তি ডোবা— আমাদের আশপাশের ডোবাদের নাম। ডোবা মানে যে বিশাল ব্যাপার, তা কিন্তু নয়। একেবারে নাতিদীর্ঘ আয়তন, বর্ষায় টইটম্বুর হয়ে ফুলে থাকে। জল যত কমে, টুলু পাম্প বসিয়ে তুলে নেয় চাষিরা। বিশদ

17th  January, 2021
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছবি বিশ্বাস- অষ্টম কিস্তি। বিশদ

17th  January, 2021
চলার পথে

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশদ

17th  January, 2021
সিনেমা  তোলার 
ঝকমারি

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন প্রদীপচন্দ্র বসু। বিশদ

10th  January, 2021
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছবি বিশ্বাস- সপ্তম কিস্তি। বিশদ

10th  January, 2021
শেষ আপদ
সুমন মহান্তি

এই পাড়াকে শহরে সবাই একডাকে চেনে। অভিজাত এই পাড়ায় জমির দাম অনেক বছর আগেই আকাশছোঁয়া হয়েছিল, এখন জমি অমিল বলে পুরনো সব বাড়ি ভেঙে ফ্ল্যাট তৈরি শুরু হয়েছে। এই পাড়ার মধ্যেই আছে আরেক পাড়া, চকচকে মাখন-শরীরে বিসদৃশ ঘামফোঁড়া মনে হয় সেই পাড়াটিকে। বিশদ

03rd  January, 2021
চলার পথে
উপলব্ধি

চলার পথে তো কত কিছুই ঘটতে থাকে, কিন্তু সেইসব ঘটনা সাধারণত নজরেই পড়ে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত তার মাহাত্ম্য উপলব্ধি হচ্ছে। এমনটা ঘটেছিল কল্লোল যুগের প্রখ্যাত সাহিত্যিক প্রবোধকুমার সান্যালের অভিজ্ঞতায়। হিমালয় ভ্রমণের সময় একবার রাস্তার পাশে সুদৃশ্য এক পাথর তাঁর নজরে আসে। বিশদ

03rd  January, 2021
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছবি বিশ্বাস- ষষ্ঠ কিস্তি। বিশদ

03rd  January, 2021
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছবি বিশ্বাস- পঞ্চম কিস্তি। বিশদ

27th  December, 2020
কালবৈশাখী
অদিতি বসুরায়

কলকাতা শহরটাতে কী যে আছে ভেবে পায় না রাকা। এই  ‘কিছু’ থাকাটা মানে বড় বড় আকাশছোঁয়া বাড়ি, বাস-ট্রাম, মস্ত তিন-চারতলা দোকান-টোকান নয়। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, চিড়িয়াখানা, ময়দান, রাজভবন এসবও নয়। একেবারে আলাদা কিছু। দুর্গাপুজোর ঢাকের বোলের মতো। ‘ঠাকুর থাকবে কতক্ষণ, ঠাকুর যাবে বিসর্জন’— মন ভালো হয়, আবার পালাই-পালাইও করে। ঠিকঠাক বুঝিয়ে সে বলতে পারে না। বিশদ

20th  December, 2020
চারিদিক যখন শূন্য

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন অনীশ দেব। বিশদ

20th  December, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তারই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছবি বিশ্বাস- চতুর্থ কিস্তি। বিশদ

20th  December, 2020
মহাশয় যা শুনিলেন
অমর মিত্র

তরুণ লেখক বন্ধুকে আমি ফোন করলাম দুপুর গড়িয়ে এলে। ভাবলাম ফোন কি ধরবে? আমার বয়স হয়েছে। কোভিডের ভয়ে আট মাস নিভৃতযাপন করছি। বাড়ি থেকে বের হই না বড় একটা। হাঁটা হয় বেশ ভোরে, তাও এই ক’দিন। আগে ছাদে আকাশের নীচে হাঁটতাম। সারাদিন করব কী? সকালে কাগজ কলম নিয়ে মানে ল্যাপটপ খুলে বসি। আগডুম বাগডুম লিখি। বিশদ

13th  December, 2020
কাঠের আলমারি

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন অভিজিৎ তরফদার। বিশদ

13th  December, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, মালদহ: দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে জমা পড়া অভিযোগের নিষ্পত্তি বা পাড়ায় সমাধান কর্মসূচিতে রূপায়িত প্রকল্পের ব্যাপারে মানুষকে আরও বেশি করে জানাতে হবে। প্রকল্পস্থলে উদ্বোধনী ...

নিজেদের দাবি আদায়ে আরও বড় আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিক্ষোভরত কৃষকরা। আগামী ২৬ জানুয়ারি, সাধারণতন্ত্র দিবসের আগেই একপ্রকার নজিরবিহীনভাবে দিল্লি-হরিয়ানা সীমানায় আয়োজন করা হতে পারে ‘কিষান সংসদ’। ...

দুর্গাপুজো থেকে রামনবমী, গত কয়েক বছরে বাঙালির বিভিন্ন উৎসবেও লেগেছে রাজনৈতিক রং। পুজো অথবা উৎসবে কোন দল কতটা আন্তরিক, তা নিয়ে দড়ি টানাটানি আকছার চোখে পড়ছে।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মঙ্গলবার রাতে হঠাৎই শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটল প্রাক্তন ফুটবলার প্রশান্ত ডোরার। জেনারেল বেড থেকে তাঁকে আইসিইউ’তে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

 বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০১ - টেলিফোনের উদ্ভাবক ইলিশা গ্রে-র মৃত্যু
১৯৪৫- স্বাধীনতা সংগ্রামী রাসবিহারী বসুর মৃত্যু
১৯৫০- ইংরেজ সাহিত্যিক জর্জ অরওয়েলের মৃত্যু
১৯৬৮- চারটি হাইড্রোজেন বোমা সহ গ্রিনল্যান্ডে ভেঙে পড়ল আমেরিকার বি-৫২ যুদ্ধবিমান
১৯৭২ - মনিপুর, মেঘালয় ও ত্রিপুরা ভারতের পূর্ণ রাজ্যে পরিণত হয়।
১৯৮৬- অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের জন্ম 
২০০৮ - কালো সোমবার হিসেবে বিশ্বব্যাপী শেয়ার বাজারে প্রতিষ্ঠিত। এফটিএসই ১০০-এর সূচক একদিনে সবচেয়ে বড় পতন ঘটে। ইউরোপীয় স্টক এক্সচেঞ্জগুলো ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১ - এর পর সবচেয়ে খারাপ করে শেষ হয়। এশিয়ার শেয়ার মার্কেটগুলোর সূচক ১৪% কমে যায়।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.২৯ টাকা ৭৪.০০ টাকা
পাউন্ড ৯৮.১৩ টাকা ১০১.৫৭ টাকা
ইউরো ৮৭.২৫ টাকা ৯০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫০,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৬,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৬,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ মাঘ ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি ২০২১, অষ্টমী ২৩/২০ দিবা ৩/৫১। অশ্বিনী নক্ষত্র ২৩/৪ দিবা ৩/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২২/৪২, সূর্যাস্ত ৫/১৩/১০। অমৃতযোগ রাত্রি ১/৭ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১০/৪৩ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/২৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪৮ গতে ১/২৭ মধ্যে। 
৭ মাঘ ১৪২৭, বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারি ২০২১, অষ্টমী দিবা ৩/৪৪। অশ্বিনী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/২। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/১২। অমৃতযোগ রাত্রি ১/৭ গতে ৩/৪২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৪৬ মধ্যে ও ১০/৪৩ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। কালবেলা ২/৩০ গতে ৫/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪৯ গতে ১/২৮ মধ্যে।
৭ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইএসএল-এ আজ মোহন বাগান ১ : ০ গোলে হারাল চেন্নাইয়ানকে 

09:30:58 PM

আইএসএল: মোহন বাগান ১ চেন্নাইয়ান ০ (৯০ মিনিট) 

09:24:48 PM

আইএসএল: মোহন বাগান ০ চেন্নাইয়ান ০ (প্রথমার্ধ)

08:24:23 PM

পুনের অগ্নিকাণ্ডে পাঁচজনের দেহ উদ্ধার
পুনের সিরাম ইনস্টিটিউটের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে ...বিশদ

06:12:59 PM

বর্ধমান ও আসানসোলে বিজেপি-র গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে
বর্ধমান শহর ও আসানসোলে একসঙ্গে দু’জায়গায় প্রকাশ্যে এল বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। ...বিশদ

05:12:00 PM

পুনের সিরাম ইনস্টিটিউটে আগুন
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল দেশের বৃহত্তম ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক সংস্থা  পুনের সিরাম ...বিশদ

03:20:00 PM