Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

বর্ষামঙ্গল
শ্যামল চক্রবর্তী

কেশববাবু ছাতা কিনেছেন। প্রয়োজনে নয়, দুঃখে! হেড অফিসের ছোটবাবু কেশব দে রিটায়ার করার পর থেকেই দিনরাত স্ত্রীর গঞ্জনা শুনতে শুনতে, এক বর্ষার সকালে বেরিয়ে পড়েছেন। গণশার দোকানে পাউরুটি আর ঘুগনি দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে মেট্রোগামী অটোতে চেপে বসলেন। পাতালরেলে বসে যেদিকে দু’চোখ যায়, চলে যাবেন। বহুকালের পুরনো কালো ছাতাটা বুড়ো উকিলের কোটের মতো ফর্সা! বাটওয়ালা ছাতার খোঁচা খেয়ে পাশে বসা যুবক দাঁতমুখ খিঁচিয়ে উঠলেন...
—‘ঠাকুরদার আমলের ছাতাটা এবার ফেলে দিন দাদু! ফোল্ডিং ছাতা কেনার পয়সা না থাকলে আমি দিয়ে দিচ্ছি!’
—‘আহা! এভাবে বলছেন কেন ভাই! জানেন না, কৃপণের ধন ডাক্তারে খায়!’ ফোড়ন কাটলেন অন্য একজন।
—‘যা বলেছেন! মুষলধারে বৃষ্টি, এই বয়সে ভিজলেই নিমোনিয়া। ডাক্তাররা এইসব রোগীর জন্যই ঘাপটি মেরে বসে!’ মজার গলায় বললেন তৃতীয় সহযাত্রী।
ভাড়া মিটিয়ে নেমে পড়লেন কেশববাবু। বাড়িতে স্ত্রীর মুখঝামটা, বাজারে মাছওয়ালা পানুর খোঁচা, অটোতে সহযাত্রীদের অপমান! পাশের গুমটি থেকে একটা সিগারেট কিনে সবে ধরিয়েছেন... বৃষ্টি নামল ঝমঝমিয়ে। ছাতা খোলার আগেই ঠোঁট থেকে খসে পড়ল ভিজে কলাবউ হয়ে যাওয়া সিগারেট। তাড়াতাড়ি ছাতা খুললেন।
তারপর বৃষ্টির মধ্যেই এগিয়ে চললেন মেট্রো স্টেশনের উদ্দেশে। ছাতা তো না, যেন বহুকালের জীর্ণ টিনের চাল! কাপড়ের ফুটো দিয়ে জল পড়ছে। দেশের বাড়ির কথা মনে পড়ে যাচ্ছে কেশববাবুর। ভরা বর্ষার রাতে ঘরের এখানে ওখানে জল পড়ছে। মা একের পর এক বাটি এনে পেতে দিচ্ছেন নীচে। ছাতার নীচে বাটি পাতা যায় না! ভরা বৃষ্টিতে রাস্তায় লোকজন এমনিতেই কম। একা একা কেশববাবু হাঁটছেন মেট্রো স্টেশনের দিকে।
খিচুড়ি আর ডিমভাজা। ভরদুপুরে স্কুল ছুটি। জলকাদায় মাখামাখি ইস্কুলের মাঠে দুমদাম ফুটবল। জামা খুলে জমা জলে যেমন খুশি ভেজো। পুকুর ভেসে গেলে ওই জামাতেই মাছধরা। মহিমপুরের গল্পটা মনে পড়ে কেশববাবুর। ফুটবল টুর্নামেন্ট চলছে। শ্রাবণের শেষে উদ্দাম বৃষ্টিতে হাফ টাইমেই পুকুরভাসি। জল বইছে খেলার মাঠে। তাল পড়ছে ধুপধাপ। মাঠ-নদীতে ঝাঁকের কই। খেলা ছেড়ে দৌড় দিচ্ছে রসিকপুর আর আমোদনগরের প্লেয়াররা। তাল কুড়োচ্ছে একদল, জার্সি খুলে কই ধরছে অন্যরা। লম্বা বাঁশি বাজিয়ে খেলা শেষ করে দিলেন মহিমপুরের রেফারিও। তারপর জার্সি খুলে নেমে পড়লেন মাছ ধরতে!
ভরবিকেলে পেঁয়াজি-মুড়ি। সাঁঝবেলায় ভূতের গল্প। মাঝরাতে ঘুম ভেঙে টিনের চালে বৃষ্টির টাপুরটুপুর। বর্ষা মানে গ্যাঙর গ্যাং। কোলাব্যাঙ, সোনাব্যাঙের অষ্টপ্রহর সংকীর্তন। বর্ষাকালে ব্যাঙের ছাতা। হাসনুহানার মাদকতা। ভিজতে ভিজতে পায়ে হাজা। যখন তখন তেলেভাজা। বর্ষা মানে রবি ঠাকুর... ‘থৈ থৈ শাওন এলো ওই’, ‘শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে, পড়ুক ঝরে’। ‘বাদলবাউল বাজায় বাজায় বাজায় রে, বাজায় রে একতারা’ শুনে পাড়ার বাদলকাকুকে রবীন্দ্রনাথ চিনতেন ভেবে অপার বিস্ময়! ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে পাড়ার বর্ষামঙ্গলে ‘গগনে গরজে মেঘ ঘন বরষা/কূলে একা বসে আছি নাহি ভরসা’ আবৃত্তি করে স্বপ্নে ফার্স্ট প্রাইজ!
বৃষ্টি থামার অপেক্ষায় অনেকেই দাঁড়িয়ে কবি নজরুল স্টেশনের গেটে। মাথায় একটা অদ্ভুত প্ল্যান ক্লিক করল কেশববাবুর। এদের সবাইকে ছাতা মাথায় অটো পর্যন্ত পৌঁছে দিতে পারলেই...! আজই নতুন একটা ছাতা কিনতে হবে। সোজা মহাত্মা গান্ধী রোড মেট্রো স্টেশন। ওখান থেকে একটা বাসে সোজা প্রখ্যাত ছাতা ব্যবসায়ী ছত্রপতি পালের শোরুমে।
ছাতা কিনে বৃষ্টির মধ্যে বাড়ি ফিরছেন কেশববাবু। তাও যেমন তেমন ছাতা নয়, ঝালর দেওয়া বিশাল একটা চারবার ভাঁজ করা যায় এমন ফোল্ডিং ছাতা! চারজন মানুষ আরামসে এঁটে যাবেন। স্টেশনে নেমে বর্ষণমুখর অপরাহ্নে মনটা নেচে উঠলো কেশববাবুর। বুক ফুলিয়ে বিশাল ছাতাটা খুলছেন...
—‘আপনার তো বিশাল ছাতা। অটোস্ট্যান্ড পর্যন্ত যদি একটু এগিয়ে দিতেন!’
—‘আসুন! আসুন! ভিতরে ঢুকে পড়ুন।’
—‘মাত্র পাঁচ টাকা স্যার!’ একটু এগিয়ে গিয়ে বললেন কেশববাবু।
—‘মানে?’
—‘পারানির কড়ি স্যার!’
—‘ছাতা নিয়েও ব্যবসা! আগে জানলে...’
—‘এটাই আমার পেশা! এরকম বৃষ্টিতে একটা গলি পার করাতে রিক্সাওয়ালা পঞ্চাশ টাকা নেয়। রিকশা নিয়ে ব্যবসা চললে, ছাতা নিয়েও চলবে স্যার।’
—‘রিক্সাওয়ালা রিক্সা চালায় বৃষ্টিতে ভিজে। আপনি তো আর ছাতা চালাচ্ছেন না!’
—‘সামান্য এগিয়েছি আমরা। না পোষালে বা সঙ্গে খুচরো না থাকলে এখনও বেরিয়ে যাবার সময় আছে স্যার।’
এটা গত বর্ষার কাহিনি। এবারের বর্ষায় কেশববাবু ওরফে ছত্রধরের ব্যবসা ফুলেফেঁপে ঢোল। বর্ষা মানেই কখনও মুঝলধারে বৃষ্টি, কখনও চিড়বিড়ে রোদ। বর্ষা মানে ডেঙ্গু , বর্ষা মানেই গাড্ডা। খানাখন্দ। চড়া রোদ হোক বা বৃষ্টি, শ্রাবণ পেরিয়ে ভাদ্র-আশ্বিনেও এখন বর্ষার গান যখনতখন। এক বছরে অনেক শিখেছেন। রাস্তায় জল জমলে, কাদা হলে কবিরা যতই নাচুন, বর্ষাদেবীর বাহন মশকবাহিনীর পৌষ মাস। কম্প দিয়ে বা না-দিয়ে জ্বর এলে প্রথম দু’-তিনদিন বাঙালি এখন গুগল ডাক্তার! তারপরেও জ্বর না কমলে যাদব ডাক্তারের চেম্বার। একগাদা রক্ত পরীক্ষা। ওষুধের পর ওষুধ। হাসপাতালে বেডের জন্য হুড়োহুড়ি।
প্রিয় ঋতু বর্ষা নিয়ে হইচই সঙ্ঘের মাঠে রচনা প্রতিযোগিতা। বর্ষা মানে নকল মাঠ-পথ-পাহাড় বানিয়ে ঝুলন সাজানো। জন্মাষ্টমীর তালের বড়া। পড়তে বসে মন উচাটন। দল বেঁধে বৃষ্টিতে ভিজে বেড়ানোর অপার্থিব ডাক। মাথা বাঁচাতে কচুপাতা, একা একা ভিজে বেড়ায় বর্ষার শৈশব। ডাউন মেমারি লেন ধরে কাজের চাপে চিঁড়েচ্যাপ্টা মানুষের ছেলেবেলার বর্ষাকালে ফিরে যাওয়া। প্রৌঢ়-বৃদ্ধদের ছেলেবেলার বর্ষার স্মৃতিতে ডুবসাঁতার।
‘দুয়ারে প্রস্তুত রথ’, ঝোপ বুঝে কোপ মারা আতঙ্কযান অ্যাম্বুলেন্স। খানাখন্দে পড়ে মচকালে বা হাত-পা ভাঙলে হাড়ের ডাক্তার। এক বছরে ছাতাধরা কেশববাবু যত দেখেছেন, তত খুলেছে মাথা! মেট্রোর স্টেশনগুলোতে লোক পারাপার দিয়ে শুরু। তারপর ছাতাঘটিত একের পর এক উদ্যোগ। ছত্রধরের ছাতায় বাইরে গত বর্ষায় লেখা থাকত ‘স্বল্পমূল্যে বৃষ্টি প্রতিরোধ’। ভিতরে ‘ভিজলেই জ্বর, দেহ থরথর!’ চাহিদা ক্রমাগত বাড়তে থাকায় একের পর এক জাম্বো ছাতা বাজারে নামিয়েছেন কেশববাবু। একের পর এক নতুন ছক। 
পাড়ায় এখন কেশববাবুর যথেষ্ট নামডাক। বাজারের মাছওয়ালা জগাও তাঁকে সেলাম মারছে। অথচ এই জগা গত বর্ষার শুরুতে কলাপাতার উপর সাজিয়ে রাখা ইলিশে আঙুল ছোঁয়াতে গেলেই খিঁচিয়ে উঠতো। ‘হাত দিবেন না, শট খাইবেন!’ এক বছরে কত বদলে গেল চারপাশ—‘আসেন ছার! আসেন! এক্কেরে পদ্মার ইলশা!’ জগা চওড়া পেটির আস্ত ইলিশ চাপিয়ে দিচ্ছে দাঁড়িপাল্লায়! বাড়িতে ঢুকতেই হাসিমুখে গিন্নির সমাদর! ‘হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসে যাও।’ গরম ভাতের সঙ্গে গাওয়া ঘি, ইলিশের মাথা দিয়ে সোনামুগ ডাল, ভাপা ইলিশ!
চুপচাপ বসে থাকেননি ছত্রধর। বর্ষার হালচাল বুঝে চাহিদা অনুযায়ী বেকার যুবকদের ছাতা হাতে গণপরিবহণের কাজে লাগিয়ে দিচ্ছেন ফিফটি-ফিফটি কমিশনে। প্রত্যেক ছাতার ভেতর ডেকরেটরের বালতি বা ডেকচির মতো লাল কালিতে ছত্রধরের সই! এই ছেলেদের ছত্রধরের কাছে গ্যারান্টি মানি জমা রাখতে হয় পাঁচশো। এখনও দুপুরে ঘণ্টাচারেক ছত্রধরের কাজ করছেন কেশববাবু। বাজারে দোকান ভাড়া নিয়ে কাউন্টার খুলে ফেলেছেন। দোকানের নাম ‘সেবাদাস ছাতা’! নীচে লাল রঙে লেখা, ‘সুলভে ও সযত্নে বর্ষাঘটিত সব ধরনের সমস্যার সমাধান করা হয়।’
তেড়েফুঁড়ে বর্ষা নামতেই পাড়ার ‘স্বপ্নপুরী আবাসন’ থেকে কালচারাল সেক্রেটারি মিসেস কথাকলি সেনের টেলিফোন।
—আপনার একটু সময় হবে?
—বলুন ম্যাডাম।
—সামনের উইকে আমাদের ‘বর্ষামঙ্গল’ অনুষ্ঠান!
—গুড! কী সেবা দিতে পারি বলুন।
—সামান্য সাবস্ক্রিপশন... একটা ডান্স-ড্রামা আছে। বাইরে থেকে একটা ফোক সঙের টিম আনছি।
—কাল বিকেলে আমার অফিসে কাউকে পাঠিয়ে দেবেন। ক্যাশ পাঁচ দেব। কিছু বড় ছাতা পাবেন প্রোগ্রামের দিন।
—মাই গড! ফাইভ থাউজেন্ড! জাম্বো আমব্রেলা! আমাদের প্রোগ্রামে চিফ গেস্ট আপনি।
—আপনাদের আবাসনটা সুন্দর। সমস্যা একটাই...
—বলুন স্যার।
—স্কুল ভ্যানগুলো ভিতরে ঢোকে না। কমপ্লেক্সের পাশ দিয়ে যেতে গিয়ে দেখেছি, পিছনের ব্লকগুলো থেকে ছেলেমেয়েরা গেটের বাইরে স্কুলবাসে উঠতে গিয়ে রোদে পুড়ছে, বৃষ্টিতে ভিজছে। ওদের জন্য ‘আমব্রেলা টোটো’ চালু করে দিলে ভালো হয়।
—এক্সিলেন্ট! ‘আমব্রেলা টোটো’ সার্ভিস পাব কোথায়?
—আমি দেব।
কারও শ্রাবণ মাস, কারও সর্বনাশ! বলহরি মল্লিক লেনের প্রখ্যাত জ্যোতিষী হস্তরেখানন্দজিকে হাত দেখিয়ে ফিরছেন নীরব কর। শ্রাবণ-ভাদ্রে বড় একটা ফাঁড়া আছে শুনে বাড়ি ফেরার বাস ধরলেন বিমর্ষ মুখে। বাস থেকে নামতেই বৃষ্টি এল তেড়েফুঁড়ে। যাহ্! বাড়ি থেকে আনা ছাতাটা কোথায় ফেলে এসেছেন! ভিজতে ভিজতে বাড়ি ফিরছেন। গত মাসেই কিনেছেন এই নতুন ছাতাটা।
‘স্বপ্নপুরী’র বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণ দিচ্ছেন ছত্রধর কেশব দে। ‘কবিগুরু লিখে গেছেন, ওগো আজ তোরা যাসনে গো তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে। পৃথিবী বদলে গিয়েছে। প্রতিযোগিতার যুগ। কাঠফাটা রোদ হোক বা বর্ষার প্রবল ধারাপাত, ঘরের বাইরে না বেরলে চলে না। মঙ্গল করুন বর্ষাদেবী। বর্ষার অমঙ্গল কাটাতে সবসময় আপনাদের পাশে থাকব।’
কথাকলি সেনের গ্রুপ ডান্স ‘আয় বৃষ্টি ঝেঁপে’ দেখছেন ছত্রধর। নাচের সঙ্গে গানগুলো বেসুরো! একক নৃত্যে কয়েকটা ছেলে নাচ ভুলে ভল্ট খাচ্ছে স্টেজে। ফোক ড্যান্স শুরু হতেই বৃষ্টি বাড়ল। ‘উল্লাস’ গোষ্ঠীর নাচ আর গানের তাণ্ডব শুনে ছাতার নীচে দাঁড়িয়ে থাকা শ্রোতারা কানে আঙুল দিচ্ছেন! ছত্রধর নির্বিকার। পাঁচ হাজার ইনভেস্ট করে মাসে মাসে হাজার দশেক তুলতে গেলে কত কিছু সহ্য করতে হয়! যে সয়, সে রয়। বর্ষার শিক্ষা!
সবচেয়ে বেশি ছাতা চুরি হয় বর্ষায়। বর্ষাকালে জল-কাদায় গৃহস্থের বাড়িতে চুরি করা কঠিন। পা পিছলে ধরা পড়ে গেলেই গণধোলাই। বরং ট্রেনে-ট্রামে-বাসে হ্যান্ডেলে ঝুলিয়ে রাখা ছাতা নিয়ে সটকে পড়া অনেক সহজ। সস্তায় মল্লিকবাজারে চোরাই ছাতা কেনাবেচা চলে। পাড়ায় পাড়ায় সস্তায় সেকেন্ড হ্যান্ড ছাতা বিক্রি করে যারা, তাদের জন্য আদর্শ ঋতু বর্ষা!
বর্ষায় নোংরা কাদাজল থেকে পা বাঁচাতে গামবুট পরেন অনেকে। গামবুট পর্যন্ত চুরি হয়, এমনকী একটাও। নরেন দত্ত গামবুট পরে গিয়েছিলেন শপিং মলে। বাজার করতে। দোকানের বাইরে গামবুট খুলে রেখে ভিতরে ঢুকেছেন। বাজার সেরে বেরিয়ে দেখলেন এক পায়ের গামবুট রয়েছে, অন্যটা ভ্যানিশ! চোরাবাজারে চোরাই ছাতা শুধু নয়, এক পাটি জুতো থেকে এক পায়ের গামবুটও সস্তায় পাওয়া যায়। মল্লিকবাজার থেকে এক পাটি সঠিক সাইজের গামবুট কিনে হাসতে হাসতে বাড়ি ফিরলেন নরেনবাবু। বাড়ি ফিরে দেখলেন, দু’টি বুটেই লেখা—‘এন ডি’! নিজের হাতের লেখা চিনতে পেরে কান্না পেয়ে গেল দত্তবাবুর। বর্ষা শুধু হাসায় না, কাঁদায়ও যখন-তখন।
বর্ষা বাদে অন্য সময় চেম্বারে বসে মাছি তাড়ান বলরামপুরের যাদব ডাক্তার। বর্ষা মানেই গাড্ডা, খানাখন্দ। কন্ট্রাক্টরকে সেলামি দিয়ে প্রবল বর্ষণে রাস্তা সারাই অভিযান বন্ধ করে দিয়েছেন বৃদ্ধ যাদব ডাক্তার। বৃষ্টি নামতেই জলের তোড়ে পিচ উঠে রাস্তায় গাড্ডা। পা পিছলে মচকালে বা হাড় ভাঙলে সবাই ছুটছেন যাদব ডাক্তারের কাছে! এখানেই থেমে না থেকে আবার কম্পাউন্ডারকে পাঠিয়ে এলাকার পৌরপিতার শালাকে ধরেছেন। মশক নিবারণ অভিযানে ভাঁটা পড়তেই চেম্বারে থিকথিক করছে জ্বরের রোগীর ভিড়।
জ্বর হোক বা পা ভাঙা—এবছর প্রস্তুত ছত্রধরও। গত বর্ষায় ডেঙ্গুর অ্যাম্বুলেন্সওয়ালারা মহা ভুগিয়েছে। কাটমানির জমানা। সেবাযানের মালিককে বাইপাস করে খেপ খাটা ড্রাইভারদের সেলামি দেওয়া শুরু করতেই মুশকিল আসান! অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভাররা খবর দিতেই রোগীর বাড়িতে হাজির ‘ছাতা স্ট্রেচার’! কয়েকটা হাসপাতালে আবার চাকা লাগানো গোটা দশেক সস্তার ‘ছাতা স্ট্রেচার’ উপহার দিলেন ‘সমাজসেবী’ ছত্রধর। দ্রুত দেহ রেখেছে স্ট্রেচারগুলি! কিন্তু কর্তৃপক্ষের ডাকে ভরা বর্ষায় হাসপাতালগুলিতে তিনশো ‘বর্ষা সুরক্ষা চলযান’ সাপ্লাই দিয়ে সমাজসেবার পুরস্কার পেয়ে গেলেন তিনি!
‘আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদরদিনে...’ গান শুনছেন গোপালবাবু। ঘরে  ঢুকলেন নিখিলবাবু। ‘বৃষ্টি, বৃষ্টি, বৃষ্টি, এ কোন অপরূপ সৃষ্টি’ চালিয়ে দিলেন গৃহকর্তা।
—মাঠের ফসল বলুন বা ‘মেঘদূত’ কোনওটাই সৃষ্টি হতো না বর্ষা না থাকলে। একটা প্রোগ্রাম হয়ে যাক।
—দারুন আইডিয়া! গলা সাধা শুরু করে দিন। আমি স্ক্রিপ্ট লিখে ফেলি।
রবিবার নিখিলবাবুর আবাসনের হলঘরে ‘প্রবীণ মিলন সঙ্ঘ’র ‘এ বরষা’ অনুষ্ঠান। মহড়া চলছে জোরকদমে।
কার্টুন : সেন্টু
25th  August, 2024
হারানো বইয়ের খোঁজে

সন্দীপদা, মানে ‘কলকাতা লিটল ম্যাগাজিন লাইব্রেরি ও গবেষণা কেন্দ্রের’ স্থাপক এবং লিটল ম্যাগাজিন সংগ্রাহক সন্দীপ দত্ত চলে গেছেন প্রায় দেড় বছর হল। বছর চারেক আগে খোলামেলা এক আড্ডায় সন্দীপদা বলেছিলেন, “৭২এ স্কটিশে বাংলা অনার্স পড়ার সময় আমি মাঝেমাঝেই ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে যেতাম। মে মাসের একটা ঘটনা। … দেখলাম বহু পত্রিকা একজায়গায় জড়ো করা আছে।
বিশদ

17th  November, 2024
ট্রাম্পের আমেরিকা
মৃণালকান্তি দাস

‘ইফ হি উইনস’, এই শিরোনামেই টাইম ম্যাগাজিন গত মে মাসে সংখ্যা প্রকাশ করেছিল। সেই সংখ্যায় সাংবাদিক এরিক কোর্টেলেসা জানিয়ে দিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে বহুযোজন এগিয়ে গিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশদ

10th  November, 2024
ভাইজানের বিপদ
সমৃদ্ধ দত্ত

এই গ্রুপটাকে সবাই একটু ভয় পায়। কলেজের মধ্যে এই চারজন সর্বদাই একসঙ্গে থাকে। পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটির ক্যান্টিনে চলে আসে দুপুর গড়াতেই। আর সেখানেই তাদের ঘোরাফেরা সবথেকে বেশি। হুড খোলা একটা মাহিন্দ্রা জিপ চালায় যে, তার আসল নাম বলকারান ব্রার। বিশদ

03rd  November, 2024
কাজীর কালীবন্দনা
সায়ন্তন মজুমদার

ভয়ে হোক বা ভক্তিতে, মা কালীর মধ্যে কিন্তু একটা ব্যাপার আছে। যে কারণে কেরেস্তানি কবিয়াল অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি সাহেবের লেখা পদেও ‘শ্যামা সর্বনাশী’কে পাওয়া যায়, শোনা যায় ‘জয় কালীর ডঙ্কা’। আবার ত্রিপুরার নারায়ণপুরের মৃজা হুসেন আলিকে জয় কালীর নামে যমকেও তাচ্ছিল্য করতে দেখি। বিশদ

27th  October, 2024
শুভ বিজয়া
কৌশিক মজুমদার 

বিজয়ার থেকেই ধীরে ধীরে দিনগুলো, রাতগুলো কেমন অদ্ভুত ঝিমধরা ক্লান্ত লাগে। প্রতি মুহূর্তে মনে হয় যেন এবার আরও অনেক কিছু করার ছিল, জীবনপাত্র উছলিয়া ভরার ছিল। ভরা হল না।  বিশদ

20th  October, 2024
শ্রী শ্রী দুর্গা সহায়
সোমা চক্রবর্তী

১৯৮৬। তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। ছুটিতে দু’বেলা আর অন্যান্য দিন সন্ধ্যায় পড়তে বসা— এই ছিল রোজের রুটিন। পুজোর অপেক্ষায় থাকতাম সারা বছর। কারণ, আমাদের বাড়িতে নিয়ম ষষ্ঠী থেকে নবমী বই ছোঁয়া যাবে না। দশমীর দিন যাত্রা করে আবার পড়া শুরু। বিশদ

20th  October, 2024
নানা রঙের দশভুজা
দেবযানী বসু 

মহিষাসুরমর্দিনী দেবী দুর্গা! বেদ, পুরাণ, তন্ত্র, মহাকাব্য—সর্বত্র তাঁর মহিমার জয়গান। মতভেদও কম নেই। আর তা শুধু আবির্ভাব নয়, গাত্রবর্ণ নিয়েও। বেদ-পুরাণের বর্ণনায় দেবী গৌরবর্ণা, স্বর্ণবর্ণা, পীতবর্ণা, অতসীবর্ণা। বিশদ

06th  October, 2024
পুজোর টানে ফেরা
সুকান্ত ঘোষ

মহালয়ার ভোর। ঘুম থেকে উঠেই ঘরে চালিয়ে দিয়েছি ‘বীরেনবাবু স্পেশাল’। বেশ জোরে। খানিক পরেই দরজায় টোকা। খুলতেই দেখি, আমার ডানপাশের ঘরের জোসেফ ও বাঁ পাশের ঘর থেকে ফাউস্টো ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। ঘরে ঢুকল দু’জনে। বিশদ

29th  September, 2024
কল্যাণীর বিভূতিভূষণ

মুরাতিপুর গ্রাম। তাঁর মামার বাড়ি। জন্মস্থানও। গ্রামটি আর নেই। সেখানেই গড়ে উঠেছে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১৩০ তম জন্মবার্ষিকীতে এমন অনেক অজানা কাহিনি লিখলেন সুখেন বিশ্বাস।
বিশদ

22nd  September, 2024
স্বপ্ন হলেও সত্যি
কলহার মুখোপাধ্যায়

মামা বলল, ‘আগে ভালো করে লাটাই ধরতে শেখ, তারপর ঘুড়ি ওড়াবি।’ বাবা বলল, ‘আগে ভালো করে সিট বেল্ট বাঁধতে শেখ, তারপর গাড়ির স্টিয়ারিং ধরবি।’   পাড়ার ন্যাপাদা বলল, ‘মাঠে ঠিকমতো দৌড়তে শেখ আগে, তারপর বলে পা দিবি
বিশদ

15th  September, 2024
ঘুড়ির পিছে ঘোরাঘুরি
রজত চক্রবর্তী

আরও আরও উপরে। আরও উপরে। ওই আমাদের বাড়ি ছোট হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। বুল্টিদের বাড়ির ছাদ ছোট্ট হয়ে গিয়েছে। দড়িতে টাঙানো বুল্টির লাল জংলা ফ্রক আর দেখা যাচ্ছে না। করদের মাঠ, পুকুর, আম-জাম-পাকুড়-লিচুগাছেদের ভিড়, বাড়িগুলো সব ছোট ছোট, শুধু ছাদের পর ছাদ।
বিশদ

15th  September, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

08th  September, 2024
মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

08th  September, 2024
যব ছোড় চলে...

আজ, ১ সেপ্টেম্বর নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের মৃত্যুদিন। ১৩৭ বছর আগে নির্বাসিত নবাবের মৃত্যু ঘিরে আজও রয়েছে হাজারো প্রশ্ন। মেটিয়াবুরুজ ঘুরে সেই অতীতের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
বিশদ

01st  September, 2024
একনজরে
বিহারের কিষানগঞ্জের সাইবার গ্যাংয়ের জালিয়াতির শিকার উত্তরবঙ্গের চা-শ্রমিকরা। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার টোপ দিয়ে তারা কয়েক হাজার শ্রমিকের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়েছে। ...

নিরাপত্তার কড়াকড়ির মধ্যেও এখনও হিংসার আগুন নেভেনি মণিপুরে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আরও ৯০ কোম্পানি আধাসেনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। শুক্রবার রাতে এই খবর জানা গিয়েছে। ...

উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের বন ও ভূমি বিভাগের নতুন কর্মাধ্যক্ষ হলেন প্রাক্তন বিধায়ক এটিএম আবদুল্লা (রনি)। শুক্রবার বারাসতে জেলা পরিষদ ভবনের তিতুমীর কক্ষে বৈঠকের ...

২৬/১১ মুম্বই হামলায় নিহত হয়েছিলেন ১৬৬ জন। ২০০৮ সালের সেই ভয়াবহ জঙ্গি হামলার অন্যতম চক্রী তাহাউর হুসেন রানা। পাকিস্তান-জাত কানাডার এই নাগরিক বর্তমানে আমেরিকার জেলে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক দায়মুক্তি অবসান দিবস
১৮৮৩: লেখক প্যারীচাঁদ মিত্রের মৃত্যু
১৮৯৭: লেখক নীরদচন্দ্র চৌধুরির জন্ম
১৯০৭: বিশিষ্ট বেতার সম্প্রচারক, গীতিকার, প্রযোজক ও নাট্য পরিচালক বৈদ্যনাথ ভট্টাচার্যের জন্ম (বাণীকুমার) নামেই পরিচিত
১৯২২: রাজদ্রোহের অভিযোগে কবি কাজী নজরুল ইসলাম গ্রেফতার হন এবং সরকার কর্তৃক তার বই নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়
১৯২৬: হিন্দু ধর্মগুরু, আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব ও শিক্ষাবিদ সত্য সাঁই বাবার, (পূর্বাশ্রমের নাম সত্যনারায়ণ রাজু) জন্ম
১৯৩০: সঙ্গীতশিল্পী গীতা দত্তর জন্ম
১৯৩৭: বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর মৃত্যু  
১৯৫০: লেখক,ইতিহাসবেত্তা ও ভারততত্ববিদ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ীর জন্ম
১৯৬৪: ব্রিটেনে সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক বেতার কেন্দ্র চালু হয়
১৯৮৭: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক, শিল্পনির্দেশক চিত্রনাট্যকার  রাজেন তরফদারের মৃত্যু 
১৯৯৭: ভারতে সরকারি সম্প্রচার সংস্থা প্রসার ভারতী গঠিত হয়।
২০০৩: প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসের একজন দিকপাল ঐতিহাসিক দিলীপকুমার বিশ্বাসের মৃত্যু
২০০৬: বাংলা প্যারোডি গানের রচনাকার ও গায়ক মিন্টু দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৬৭ টাকা ৮৫.৪১ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৫৫ টাকা ১০৮.২৭ টাকা
ইউরো ৮৬.৮৯ টাকা ৯০.২৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪। অষ্টমী ৩৫/৪৮ রাত্রি ৭/৫৮। মঘা নক্ষত্র ৩৩/৪০ রাত্রি ৭/২৭। সূর্যোদয় ৫/৫৮/৪৩, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৩২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪১ মধ্যে পুনঃ ৭/২৪ গতে ৯/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৪ গতে ২/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/২৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২৭ গতে ৩/২০ মধ্যে। বারবেলা ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/২৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/২৭ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে উদয়াবধি। 
৭ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪। অষ্টমী রাত্রি ১০/২৬। মঘা নক্ষত্র রাত্রি ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/১, সূর্যাস্ত ৪/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে ও ৭/৩৫ গতে ৯/৪৩ মধ্যে ও ১১/৫১ গতে ২/৪১ মধ্যে  ও ৩/২৩ গতে ৪/৪৭ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৫০ গতে ২/৩৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/৩৬ গতে ৩/৩০ মধ্যে। কালবেলা ৭/২১ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৪/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৬/১ মধ্যে। 
২০ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জে একটি গ্রামে বোমাবাজি
এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে গ্রামের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি। ...বিশদ

09:39:00 PM

আইএসএল: জামশেদপুরকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:36:00 PM

আইএসএল: মোহন বাগান ৩-জামশেদপুর ০ (৮৭ মিনিট)

09:15:00 PM

নাগপুরের বাড়িতে পৌঁছলেন মহারাষ্ট্রের উপ মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবিশ

09:13:00 PM

আমাদের লক্ষ্য দেশ নির্মাণ: প্রধানমন্ত্রী

09:12:00 PM

হিমাচল প্রদেশের কুলুতে তুষারপাত

09:08:00 PM