ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
জয়িতা জানালেন, ‘লেদার ব্যাগ তৈরি ও ডিজাইনে ব্যবহার করা হয়েছে আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি। ব্যাগের ক্ষেত্রে আমরা রেখেছি বটুয়া স্টাইলও। কারণ বটুয়ায় মহিলারা সব জরুরি জিনিস একসঙ্গে রাখতে পারেন। ভারতীয় সংস্কৃতির ছোঁয়াও রয়েছে এতে।’
আধুনিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে যে ধরনের সুগন্ধি প্রাধান্য পাচ্ছে, ‘সেনেস’-এর পারফিউম তৈরির ক্ষেত্রেও মাথায় রাখা হয়েছে সেটা। এতে ক্রেতা বিশ্বমানের পণ্য পাবেন বলেই দাবি করছে সংস্থা। পারফিউমের মধ্যে আলাদা করে তিনটি ধরন রয়েছে পুরুষ ও নারীর জন্য। রুপোলি বোতলে প্যাকেজিং হয়েছে পুরুষদের পারফিউম। আর সোনালি বোতলে বন্দি মহিলাদের সুগন্ধি। জুয়েলারি হাউস-এর সাক্ষ্য রাখতে সোনা-রুপোর প্রতীকী ব্যবহার করা হয়েছে এইভাবে। মনের ভাবনা এক এক সময় এক এক রং মেলে ধরে। তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে পারফিউমের নামকরণের ভাবনা রয়েছে। পারফিউমের জগতে ফ্রান্স সেরা। তাই ফরাসি সুগন্ধির প্রভাবও রয়েছে এই পণ্যগুলোতে।
গবেষণাগারে তৈরি হীরের চল ভারতে সবে শুরু হয়েছে। এই প্রবণতা যে একদিন বাজার দখল করতে পারে, তা বুঝেই এই পদ্ধতিতে হীরের গয়না ক্রেতাদের কাছে পৌঁছতে চায় ‘সেনেস’। সম্প্রতি ইতালির মিলানে ফ্যাশন উইকে ‘সেনেস’ ব্র্যান্ডের পণ্যসম্ভার (‘এসেন্স অব ইউ’) দেখেছে গোটা বিশ্ব।
শুরুর মঞ্চ হিসাবে মিলানই কেন বেছে নিলেন? সংস্থার ডিরেক্টর বলেন, ‘স্টাইল আর ফ্যাশনের আইকন বলা যেতে পারে মিলানকে। ইতালির ব্যাগ বিশ্বসেরা। ওখানকার সব নকশারই কদর রয়েছে সারা বিশ্বে। ভারতও এর মধ্যে পড়ে। তাই ভারতীয় ব্র্যান্ড হিসেবে ‘সেনেস’ শুরু করার জন্য মিলান দারুণ জায়গা ছিল। আমরা খুব ভালো সাড়াও পেয়েছি। এই ব্র্যান্ডের মাধ্যমে আমাদের বার্তা, ‘নিজেকে উদযাপন করুন। নিজেকে খুশি রাখুন।’