ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
এদিকে শান্তনুবাবুও পাল্টা চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিবকে। বুধবার রাতে ডাঃ সেন বলেন, ২০১২ সালের কাউন্সিল নির্বাচনে আমি সর্বোচ্চ ভোটে জয়ী হয়েছিলাম। ২০২২ সালে কাউন্সিলের সরকার মনোনীত সদস্য করে মুখ্যমন্ত্রী আমাকে কাজের সুযোগ দিয়েছিলেন। তাঁর সিদ্ধান্তই আমার কাছে শেষকথা। তাই মুখ্যমন্ত্রী যে সিদ্ধান্ত নেবেন, আমি সেটাই মাথা পেতে নেব। এদিকে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার মানস চক্রবর্তীকে সরানোর নির্দেশ দিল রাজ্য সরকার। কাউন্সিল সভাপতিকে লেখা এক চিঠিতে রাজ্য জানিয়েছে, সরকারের অনুমোদন ছাড়াই ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে মানসবাবু রেজিস্ট্রার পদে পুনঃনিযুক্ত হয়েছেন। তাই মানসবাবুকে সরিয়ে ওই পদে নতুন কাউকে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে বলেছে রাজ্য। রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল এবং আনুষঙ্গিক একাধিক বিষয়ে তাঁদের মতামত জানানোর সুযোগ দিতে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের সাক্ষাৎপ্রার্থী সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। চিকিৎসকদের যৌথ মঞ্চের তরফে মুখ্যসচিবকে সেই চিঠি পাঠানো হয়েছে।