Bartaman Patrika
 

দাশরথী রায়কে গানের জগতে
নিয়ে এলেন অকাবাঈ

কলকাতা যে সময়ে বিদ্যাসুন্দর নিয়ে মেতে উঠেছিল, সেই সময়ে গ্রাম বাংলার বুকে ঝড় তুলেছিল পাঁচালি গান। কত রকম পালাগান হত সেই সব পাঁচালি গানের আসরে। কৃষ্ণগান, মঙ্গলকাব্য থেকে বেহুলার ভাসান, লাউসেনের কাহিনী, রামায়ণের গান, মহাভারতের কথা আরও কত কী! গান, দোহার, কাব্য, কথা ইত্যাদির মধ্য দিয়ে একটা কাহিনীকে তুলে ধরা হতো। সেই সঙ্গে থাকত কবির লড়াইও। থাকত পারস্পরিক আক্রমণও। সেই লড়াইয়ে অনেক সময় হারিয়ে যেত সংস্কৃতিবোধ। চূড়ান্ত অশ্লীল এবং খেউড় গানে দর্শকদের আনন্দ-হুল্লোড়ে হারিয়ে যেত গানের মান। প্রথমদিকে বিনোদনের ভিতরে বোদ্ধা ভাব তেমন ছিল না। সবটাই রসের ভিয়েন। তাই এই কলকাতা শহর সেভাবে টানেনি পাঁচালি গানকে।
এই গানের ধারায় শ্রেষ্ঠ শিল্পী হিসাবে আমরা পাই দাশরথী রায়কে। তাঁর গানই দাশরথী রায়ের পাঁচালি বা দাশু রায়ের পাঁচালি নামে খ্যাত। দাশরথীর আগে আমরা এই গানের ধারায় পেয়েছিলাম গঙ্গানারায়ণ নস্কর এবং লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাসকে। গঙ্গানারায়ণের বাড়ি ছিল শোভাবাজারে। একবার শোভাবাজার রাজবাড়িতে তিনি পাঁচালিগান গেয়েছিলেন। সেবার বাগবাজারের পক্ষীর দলের সঙ্গে তাঁর গানের লড়াই হয়েছিল এবং সেই আসরে গঙ্গানারায়ণ জয়ী হয়েছিলেন। তবে জানা গিয়েছে গঙ্গানারায়ণ গান বাঁধতেন না। তিনি ছিলেন গাওনদার। বরং লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাস নিজে গান রচনা করতেন। তাঁর গানে বেশ মজা ছিল। ছিল নানা ধরনের হাস্যকৌতুকের উপকরণ। আবার এই ধারায় পাওয়া যায় ঠাকুরদাস দত্তের নামও। । ইনি সেই ঠাকুরদাস, যিনি একসঙ্গে চারটি পৃথক বিদ্যাসুন্দর লিখেছিলেন। পাঁচালি গানেও তাঁর উপস্থিতি নজরে পড়ে। তবে এই ধারায় একচ্ছত্র নায়ক ছিলেন দাশরথী রায়।
দাশরথী ছিলেন খুবই উচ্চবর্ণের এবং বড় বংশের ছেলে। সেখান থেকে একসময় যেন তাঁর জীবনটা হারিয়ে যাচ্ছিল কোনও এক কানা নদীর বাঁকে। সে এক অপমানের এবং দগ্ধ সময়ের উপকথা। তাঁর জন্ম ১৮০৬ খ্রিস্টাব্দের এদিক ওদিক হবে। কাটোয়ার কাছে বাঁধমুড়ায় তাঁর বাড়ি। ছেলেবেলায় পড়াশোনায় তাঁর মন বসত না। তেমন পড়াশোনাও শেখেননি। তবে মুখে মুখে ছড়া, পদ্য তৈরি করতে পারতেন। ছেলেবেলায় পাঠশালায় পড়া না পারায় গুরুমশায় দিলেন কয়েক ঘা বেতের বাড়ি। সেই বেত খাওয়ার দুঃখে তিনি বলে উঠেছিলেন, ‘দয়া কর গুরু মহাশয় মোর পানে, / অত প্রহারে বুঝি বাঁচিব না প্রাণে।’ কিছুটা সংস্কৃত এবং কিছুটা ইংরেজি শিখতে পেরেছিলেন মাত্র। কিন্তু পাঁচালি গান রচনার ক্ষেত্রে তিনি যে পারদর্শিতা দেখিয়েছিলেন, তাতে বোঝা যায়, পুঁথি এবং শাস্ত্র সম্পর্কে তাঁর জ্ঞান ছিল যথেষ্ট। কিছুটা ইংরেজি জানার জন্য প্রথম জীবনে তিনি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রেশম কুঠিতে চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই চাকরি তাঁর ভালো লাগত না। তাঁর মন তখন শুধু ছড়া, কবিতা আর গান বাঁধে। বাল্য ও যৌবনের অনেকটা সময় তিনি ছিলেন পীলা নামক গ্রামে। সেখানে ছিল তাঁর মামা রামজীবন চক্রবর্তীর বাড়ি। এই পীলা গ্রামই ছিল তাঁর খ্যাতি-অখ্যাতির পীঠস্থান। সেখানে এক কবি ছিলেন। তাঁর নাম নীলকণ্ঠ হালদার। তাঁর পালাগানে তিনি অকথা কুকথা ব্যবহার করে মানুষের বিনোদনের খোরাক জোগাতেন। সে গান শুনে প্রশ্ন জাগল দাশরথীর মনে। এই কী তবে আদর্শ গানের নমুনা! তাঁর মনই বলল, হতে পারে না। এ গান কখনও মানুষের মনে চিরস্থায়ী হতে পারে না। ভালো গান লেখা দরকার। মানুষের মনে যে গান অনেকদিন থাকবে। লোকে সে গান শুনে বলবে, এই হল দাশরথী রায়ের পাঁচালি।
ভাবলেন এক, আর জীবন তাঁকে নিয়ে গেল অন্য এক ধারায়। সেই গ্রামেই ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রেশমকুঠি। সেখানে অনেক মেয়েই কাজ করত। এই সব মেয়ে মূলত সমাজের নিম্নশ্রেণীর থেকে আসত। সকালে তারা কাজ করত রেশমকুঠিতে আর রাতে তারা দেহ ব্যবসা করত। এইরকমই একটি মেয়ের নাম ছিল অক্ষয়া বাইতিনী। লোকে তাঁকে বলত অকাবাঈ। বাইতিনী পদবী শুনে মনে করা হয় অক্ষয়া ছিলেন চর্মকার শ্রেণীভুক্ত কোনও পরিবারের মেয়ে। অক্ষয়া ছিলেন স্বামীপরিত্যক্তা। দাশরথী রায়ের জীবনীকার চন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় অকাবাঈয়ের রূপ নিয়ে অনেক শব্দ খরচ করে গিয়েছেন। তার থেকে একটি অংশ উদ্ধৃত করা যেতে পারে। ‘কৃষ্ণকলেবরে চাকচিক্যের অভাব ছিল না।’ তার গানের গলাও ছিল বেশ ভালো। তাই বেশ কিছু দলে অকাবাঈ কবির গান করতেন। অকাবাঈয়ের সঙ্গে পরিচয় হল দাশরথীর। অকাবাঈয়ের গান শুনে তিনি মুগ্ধ হলেন। মুগ্ধ হলেন তাঁর রূপেও। অকার ডাকে দাশরথী ঢুকে গেলেন কবির দলে। তাঁর কাজ হল গাওনদারদের তাৎক্ষণিক কথার জোগান দেওয়া। আসরে গায়ক যখন ঘুরে ঘুরে গান করতেন, তখন বাঁধনদার হয়ে তার পাশে পাশে ঘুরে গানের কথা তৈরি করে তাঁকে বলতে হত। সেই কথা শুনে সঙ্গে সঙ্গে সুরারোপ করে গায়ক গাইতেন।
কবিগানের নেশায় যখন দাশরথী সৃষ্টির আনন্দ সাগরে ভাসছেন, যখন অকাবাঈয়ের সংস্পর্শ তাঁর কাছে জীবনের এক অনিবার্য সম্পদ বলে মনে হচ্ছে। এনিয়ে তখন চারিদিক থেকে নানা গঞ্জনা এবং অকথা কুকথা শুরু হয়ে গেল। সে ছিল তাঁর লজ্জা, তাঁর অপমান। সবাই বলতে লাগল, ‘বড় ঘরের ছেলে এতটাই রূপোন্মাদ হয়ে গেল যে, তার আর ভালোমন্দ বোধ রইল না। একটা ছোটলোক মেয়ের সঙ্গে এমন ঢলাঢলি! ছি, ছি ছি!’ শুধু সমাজ নয়, তাঁর পরিবার থেকেও তিনি বিতাড়িত হলেন। যেটুকু যন্ত্রণা মনের মধ্যে জমত, তা দূর হয়ে যেত অকাবাঈয়ের সঙ্গে কথা বললে। সমাজ তো শুধু দাশু রায়কেই দোষারোপ করত না। কুকথায় বিদ্ধ হতেন অকাবাঈও। একদিন অকাবাঈ তাঁকে বললেন, ‘রায়, তুমি ফিরে যাও। আমার জন্য এত কলঙ্ক তুমি মেখো না। তোমার কলঙ্ক তো আমার পাপ থেকেই।’
দাশরথী বললেন, ‘আমাকে ছেড়ে অকা তুই বাঁচতে পারবি?’
অকা বললেন, জানি রায় সে খুব কষ্টের। কিন্তু আমাকে পারতেই হবে। তোমাকে ভালবাসি কিনা।’
দাশরথী বললেন, ‘আমি গেলে তুই কী করে বাঁচবি অকা?’
অকা বললেন, ‘আমার কথা ভেবো না রায়। আমি ভিক্ষে করে বাঁচব। আমার জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তুমি আমারই থাকবে। কিন্তু তোমার এমন দশা আমি সহ্য করতে পারব না। তুমি অনেক বড় কবি হবে রায়। কিন্তু আমার কাছে থাকলে তুমি সব হারাবে। যাও রায়। তোমার সামনে অনেক বড় কাজ।’
দাশরথী বললেন, ‘তোকে আমি বাঁধমুড়ায় নিয়ে যাব অকা।’
অকা বললেন, ‘সে হয় না রায়, আমার এ মুখ তোমার বাড়ির লোকেদের কি আমি দেখাতে পারি!’
দাশরথী চুপ করে থাকেন। কোন কথা বলতে পারেন না। একটু পরে তিনি গান ধরলেন, ‘দোষ কারো নয় গো মা , আমি স্বখাত সলিলে ডুবে মরি শ্যামা...’
চোখের জলে ভাসেন অকা। দাশু রায়ও ব্যথায় কাতর হয়ে ওঠেন। অন্ধকার রাত্রি আরও অন্ধকারে ডুবল দুটি ব্যথিত প্রাণের অস্ফুট কান্নায়।
20th  April, 2019
বহুরূপীর নাট্যোৎসব 

বাংলার সবথেকে পুরনো নাট্যদল বহুরূপী ৭১ বছর পূর্ণ করল। আগামী ১ মে তারা ৭২ বছরে পদার্পণ করবে। এই উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারেও অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের মঞ্চে তারা আয়োজন করেছে নাট্যোৎসবের। উৎসবের শুরু ৩০ এপ্রিল। চলবে ২ মে পর্যন্ত। 
বিশদ

27th  April, 2019
শৌভনিক ৬৩ 

আগামী ১ মে ৬৩ বছরে পা দিতে চলেছে শৌভনিক নাট্যদল। বিগত ৬২ বছরে বহু স্বল্পদৈর্ঘ্য ও পূর্ণাঙ্গ নাটক প্রযোজনা করেছে শৌভনিক। যার মধ্যে অধিকাংশই মঞ্চসফল। শুধু নাট্য প্রযোজনাই নয়।  
বিশদ

27th  April, 2019
দেখতে ভালো লাগে অভিনয় ও কোরিওগ্রাফির জন্য 

সম্প্রতি ‘তৃপ্তি মিত্র নাট্যগৃহে’ এক অন্তরঙ্গ নাট্য উৎসবের আয়োজন করে ছিল ‘সিমলা এ-বং পজিটিভ’ নাট্যদল। প্রথমেই তাদের উপস্থাপনা ছিল, বাংলাদেশের কবি কালপুরুষের ‘ঈশ্বর ও তুমি’ কবিতার নাট্যরূপ।
বিশদ

27th  April, 2019
মঞ্চে মার্ক টোয়েনের কথা 

শুধুমাত্র উপস্থাপনার গুণে কীভাবে নিছক কিছু কথা, বর্ণনা আর সংলাপক্ষেপণ শরীরীভাষার সঙ্গে মিলেমিশে দর্শককে নাটক দেখার আনন্দ দেয় তা বোঝা গেল বিনয় শর্মার অভিনয় দেখে। সম্প্রতি পদাতিকের নিজস্ব মঞ্চে অভিনীত হল ‘মার্ক টোয়েন-লাইভ ইন বোম্বে’। 
বিশদ

27th  April, 2019
আটেশ্বরতলার নাট্যোৎসব
যথার্থই মানুষের উৎসব 

নাট্যোৎসব তো কতই হয়। কিন্তু সেটা সত্যি সত্যি উৎসবের চেহারা নেয় ক’টা জায়গায়? বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তো নিমন্ত্রিত বিশিষ্ট অতিথিদের সমাগমে প্রেক্ষাগৃহ ভরে ওঠে। সাধারণ মানুষের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখা যায় ক’টা ক্ষেত্রে? একসময় কয়েকটা ক্ষেত্রে হলেও এখন বোধহয় একটি ক্ষেত্রেও তা চোখে পড়ে না।  
বিশদ

27th  April, 2019
গানের আসরেই অসুস্থ হয়ে পড়ে গেলেন দাশু রায় 

অকাবাঈয়ের দলে যে গান দাশরথী বাঁধতেন, তা খুব উচ্চমানের ছিল না। কেননা তার শ্রোতারা ছিলেন যথেষ্ট নিম্নরুচি সম্পন্ন। তাই দাশরথী রায় তৃপ্তি পাচ্ছিলেন না। শুধু অকাবাঈকে ভালোবেসে তিনি পড়েছিলেন সেই দলে। অকাবাঈয়ের সংসর্গ কাটানোর জন্য তাঁর মামা অন্যত্র একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দিলেন।  
বিশদ

27th  April, 2019
সভাগার থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল

 সংস্কৃতি সাগর ও সেন্টার স্টেজ ক্রিয়েশনের যৌথ উদ্যোগে ২২ থেকে ২৪ মার্চ বিড়লা সভাগৃহে হয়ে গেল সভাগার থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল। ছিল তিনটি ভিন্নস্বাদের নাটক। পৌরাণিক, সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক নাটকগুলির আলোচনায় কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

20th  April, 2019
 কালিন্দী নাট্যসৃজনের নতুন নাটক

  মোহন রাকেশের ‘আষাঢ়কা একদিন’ নাটকের অবলম্বনে কালিন্দী নাট্যসৃজনের নতুন প্রযোজনা ‘আষাঢ়ের প্রথম দিনে’। বাংলা রূপান্তর করেছেন গৌতম চৌধুরী। নাটকটি আগামী ছাব্বিশে এপ্রিল সন্ধে ছ’টায় তপন থিয়েটারে অভিনীত হতে চলেছে। মোহন রাকেশ নাটকটি লিখেছিলেন উনিশো আটান্ন সালে।
বিশদ

20th  April, 2019
 চতুর্থ অন্তরঙ্গ চর্যাপদ

 আসানসোল চর্যাপদ বিশ্ব নাট্যবিদসে আয়োজন করেছিল চতুর্থ অন্তরঙ্গ চর্যাপদের। যা আসলে অন্তরঙ্গ নাটকের একটি উৎসব। উৎসব শুরু হয় একটি আলোচনা সভা দিয়ে, যার বিষয়বস্তু ছিল, ‘অন্তরঙ্গ থিয়েটার—প্রতিবন্ধকতা ও সম্ভাবনা’। 
বিশদ

20th  April, 2019
সামান্য ভিক্ষুক থেকে যাত্রাভিনেতা
হিসাবে নাম করেছিলেন প্যারীমোহন

 প্যারীমোহনের বেহালার সুরে মজে গেলেন সেই রূপোপজীবিনী। বললেন, যাত্রা করবে ঠাকুর? লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস। বিশদ

13th  April, 2019
মৃত্যু উপত্যকার উপাখ্যান

বিশাল এই দেশ ভারতবর্ষ। উপমহাদেশ। মহামানবের তীর্থভূমি। বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশ। নানা ভাষা, বর্ণ ও ধর্মের এক অপরূপ মেলবন্ধন। জাতিতে অবশ্য সবাই ভারতীয়। এই দেশ ভালোবাসার দেশ। সবাইকে ভালোবেসে আপন করে নেয় এই দেশ। মহামানবেরা তাঁদের বাণীতেও বলে গেছেন ভালোবাসার কথা, মানবতার কথা। বিশদ

13th  April, 2019
সালকিয়ায় নাট্যোৎসব

 সালকিয়া নাট্যনবিস প্রযোজিত নাটক ‘দুটো দিন’ সম্প্রতি মঞ্চস্থ হল। নাট্যকার ব্রাত্য বসু, আলো, আবহ, মঞ্চসজ্জা ও নির্দেশনা সুব্রত সিংহ। আলো প্রক্ষেপণের দায়িত্বে ছিলেন অরুণ পাত্র।
বিশদ

13th  April, 2019
অন্তরদীপনের নাট্যোৎসব

 অন্তরদীপন সোসাইটি প্রতি বছরের ন্যায় ২০১৮ সালেও ৩০ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর, তিনদিন ব্যাপী পঞ্চমবর্ষ নাট্যোৎসবের আয়োজন করেছিল পানিহাটি লোকসংস্কৃতি ভবনের বড় হলটিতে।
বিশদ

13th  April, 2019
প্রয়োজন আরও একাগ্রতার

 এ দেশের মানুষ দলতন্ত্র যেমন দেখেছে, তেমন স্বৈরতন্ত্রও দেখেছে। সাম্প্রতিক অতীতে একনায়কতন্ত্রের চরম নিদর্শন তারা প্রত্যক্ষ করেছে। ২০১৬-র ৮ নভেম্বর, এক ভয়ঙ্কর আর্থ-সামাজিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হতে হয়েছিল দেশকে। নোটবন্দী বা ডিমানিটাইজেশনের কারণে।
বিশদ

13th  April, 2019

Pages: 12345

একনজরে
সংবাদদাতা, বিষ্ণুপুর: বিষ্ণুপুর শহরে দলমাদল রোডে ভরসন্ধ্যায় যুবক খুনের ঘটনায় শুক্রবার রাতে পুলিস এক ফুচকা বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিস জানিয়েছে, ধৃতের নাম মধুসূদন মাঝি। তার বাড়ি বিষ্ণুপুর পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে। অভিযোগ,ওইদিন সন্ধ্যায় ফুচকা বিক্রেতার সঙ্গে যুবকের বচসা বাধে। তা ...

সংবাদদাতা, বসিরহাট: ভ্যাপসা গুমোট গরমের শেষে একটানা বৃষ্টির স্বস্তি এখন অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বসিরহাট পুরসভা এলাকায়। বেশিরভাগ ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি জলের তলায়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: শুধু হাওড়া শহর সংলগ্ন এলাকায় নয়, হাওড়া জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় এবার শিল্প স্থাপনে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার। তার জন্য উদয়নারায়ণপুরের কান্দুয়ায় ৪০০ একর জমি বাছা হয়েছে। তার মধ্যে ১৭০ একর জমি কেনাও হয়ে গিয়েছে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আর উপায় নেই। সুপ্রিম কোর্ট এবার রাজ্য সরকারের ‘রিভিউ পিটিশন’ খারিজ করে দেওয়ায় ২০০৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১২০০ প্রার্থীকে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগ করতে হবে রাজ্য সরকারকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম
১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম
১৯৫৮: ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করলেন প্রথম এশীয় ব্রজেন দাস
১৯৮০: সঙ্গীতশিল্পী দেবব্রত বিশ্বাসের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৫৯ টাকা ৭২.২৯ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৮১ টাকা ৮৭.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৮৩ টাকা ৮০.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  August, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,২৪৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,২৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৮৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ভাদ্র ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৯/৪৯ রাত্রি ১/১৪। পূর্বভাদ্রপদ ২৯/২ অপঃ ৪/৫৫। সূ উ ৫/১৮/২, অ ৬/৩/১৪, অমৃতযোগ দিবা ৬/৯ গতে ৯/৩৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/২ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৩২ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৩/৯/৬ রাত্রি ১০/৩২/৩৬। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ২৬/১/৪১ দিবা ৩/৪১/৩৮, সূ উ ৫/১৬/৫৮, অ ৬/৫/৪৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/১২ গতে ৯/৩১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২২ গতে ৮/৫৪ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫/১৬ গতে ১১/৪১/২২ মধ্যে, কালবেলা ১১/৪১/২২ গতে ১/১৭/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫/১৬ গতে ২/২৯/১০ মধ্যে।
 ১৬ জেলহজ্জ

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রাকবিবাহ কথাবার্তাও হতে পারে। বৃষ: সৌখিন দ্রব্যের ব্যবসা শুভ হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম১৯৫৮: ...বিশদ

07:03:20 PM

নেতাজিনগরে ২টি অটোর সংঘর্ষ, জখম মহিলা 

08:31:00 PM

বেনিয়াপুকুরে তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার 

06:21:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:49:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:46:00 PM