Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

দুগ্গা মায়ের মেয়ে

হুগলি জেলার অন্যতম মহিলা প্রতিমাশিল্পী, দেবীর চোখ যাঁর হাতে অপার্থিব হয়ে ওঠে। ষাটোর্ধ্ব মহিলা মৃৎশিল্পীর সংগ্রামের কাহিনি উঠে আসে পুজো ক্যানভাসে।

আরে আরে, ওই অতখানি মাটি সিংহের গায়ে চাপালে হবে নাকি! এই দেখ, এইভাবে কর!
মেঘলা সকালে বাড়ির দাওয়ায় বসে আকাশের দিকে তাকিয়ে খানিক আনমনা হয়েই কথাটা বলে উঠলেন আমাদের আজকের গল্পের ‘নায়িকা’। মানুষ তার শৈশব ভোলে না। স্মৃতির ভেলায় চেপে সেই ছেলেবেলা থেকেই যেন একপাক ঘুরে এলেন হুগলির বাষট্টি বছরের প্রতিমা দে। বাবার শিক্ষকসুলভ শাসন এখনও তাঁর কানের কাছে ঘুরঘুর করে, নিজেকে নিখুঁত শিক্ষক হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
বাবা যতীন্দ্রনাথ চিত্রকরের কাছেই ঠাকুর গড়ার কাজে হাতেখড়ি। বাবা হাতে ধরে শিখিয়েছিলেন খড় বাঁধা, তার উপর মাটির লেপন। একটানে দুগ্গাঠাকুরের চোখ আঁকতে গেলে তুলি কীভাবে ধরতে হবে, তাও নিজের মেজমেয়েকে হাতেকলমে শিখিয়েছিলেন যতীনবাবু। এই মেয়ে যে বংশের মান রাখবেন, টের পেয়েছিলেন হয়তো! 
তিন বোনের মধ্যে মধ্যম প্রতিমা। ১৫ বছর বয়স থেকে ঠাকুর গড়ার কাজে মন দিয়েছিলেন। ধীরে ধীরে সেটিই পেশা হয়ে উঠল। দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়তে বাবার পাশে থাকার আনন্দই যে আলাদা! আজ হুগলি জেলার অন্যতম মহিলা প্রতিমাশিল্পী তিনি। শ্রীরামপুরের পটুয়াপাড়া লেনের লম্বা গলিটার একপাশে তাঁর পৈর্তৃক কারখানা। তাতে জ্বলজ্বল করছে প্রতিমাদেবীর নাম। নীচে তাঁর বড়ছেলে শিল্পী সনৎ দে-র নাম। দুই ছেলেই এই পেশায় রয়েছেন। তাঁদের আবার কাজ শেখা মা প্রতিমাদেবী ও বাবা গৌরমোহন দে-র কাছে। বাবার পর স্বামী গৌরমোহনের সঙ্গে মিলে এই পেশা সামলেছেন প্রতিমা। স্বামীর মৃত্যুর পর পুরোটার হাল ধরেন নিজেই। ধীরে ধীরে আড়েবহরে বাড়ে কারখানা। লোক নিয়োগ করেন আরও। 
জীবনসংগ্রামের কথা বলতে বলতে চলকে উঠল গলার স্বর, বললেন, ‘জানেন, কাজ নিজে না জানলে এই কারখানা চালানো যায় না। আপনি বুঝতেই পারবেন না কারিগর কাজটা ঠিক করছেন কি না, আপনাকে ঠকাচ্ছেন কি না। তাই এই কাজ নিজে জানলে তবেই তরতর করে কারখানা এগবে। আর যাঁর মূর্তি গড়ি, তিনি মেয়ে হিসেবে আপন করে না নিলে, এই কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারতাম না।’
কাজ যে এগচ্ছে, সে প্রমাণ মিলল পরিসংখ্যান হাতে আসতেই। এবছর রিষড়া, শ্রীরামপুর ও হরিপাল অঞ্চল মিলিয়ে প্রায় ৪০-৪৫টি প্রতিমার অর্ডার রয়েছে। তাই দ্রুত গতিতে চলছে কাজ। সকাল সাড়ে সাতটা থেকে শুরু করে কাত ১১টা পর্যন্ত দম ফেলার ফুরসত নেই। মাঝে শুধু খাওয়া আর ঘণ্টাখানেক জিরিয়ে নেওয়ার বিরাম মাত্র। শরতের অকালবর্ষণে কারখানার ভিতর বড় ফ্লাডলাইট জ্বালিয়েই চলছে মাটি শুকানোর কাজ। বাংলা ঠাকুর (একচালা) ও আর্টের ঠাকুর— দু’রকম বিগ্রহই তৈরি করেন ‘প্রতিমাদেবী অ্যান্ড কোং’! থিমের ঠাকুরও রয়েছে তাতে। এবছরও যেমন মাহেশ অঞ্চলের একটি ঠাকুরে থাকবে পাথুরে ভাব। দেখলে যেন মনে হবে পুরো প্রতিমা পাথর দিয়ে তৈরি। সমগ্র কৈলাস নেমে আসবে সেই মণ্ডপে। দুর্গা সেখানে পাহাড়ের দেবী। আবার শ্রীরামপুর রাজবাড়ির (গোস্বামীবাড়ি) ঠাকুরের মুখ ও গড়ন একেবারে অন্য ধারার। একচালা সাবেক সেই প্রতিমা বরাবর তৈরি করে এসেছেন প্রতিমাদেবী। এ ঠাকুর যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা জানেন, এই মাতৃমূর্তির সামনে গিয়ে দাঁড়ালে বিহ্বল হয় মন।
তবে এবার পুজো এগিয়ে। তাই শেষ সময়ের প্রস্তুতিও তুঙ্গে গোটা পটুয়াপাড়ায়। ঠাকুরে ‘ফিনিশিং টাচ’ দিতে সাইটে যাওয়ার সময় আসন্ন। বারোয়ারিতলায় গিয়েই শেষ মুহূর্তের কাজ সারতে হয়। তাতে রাতও হয় বিস্তর। জিজ্ঞেস করলাম, ‘ভয় করে না এত রাতে চলাফেরা করতে?’ বাষট্টির প্রৌঢ়ার গলায় তখন সপাট বীরত্ব। বললেন, ‘এত বছর কাজ করছি, বরাবর রাত করে দলের একজন দু’জন ছেলেকে নিয়ে ফিরেছি, কখনও কখনও একাও। কিন্তু কোনও সমস্যা হয়নি এই মফস্সলে।’ 
সে নাহয় রাস্তাঘাটের বিপদ কাটল, কিন্তু সামাজিক বিপদ? মেয়ে হয়ে বাবার কাছ থেকে পুরুষপ্রধান পেশার প্রশিক্ষণ নেওয়া, তারপর সেই পেশাতে পুরুষকেই টেক্কা দেওয়া— সামাজিক বাধা আসেনি? প্রশ্নটা শুনেই লাজুক হাসলেন পোড় খাওয়া প্রতিমা। বললেন, ‘না, মা, এখনই দেখি পাড়াঘরেও এত আকচাআকচি, আমাদের সময় এসব বড় নামী লোকদের নিয়ে হতো। গরিবের মেয়ে, দুটো টাকার জন্য সৎপথে থেকে বাপের পাশে দাঁড়ালে কেউ কিছুই বলত না। আমার বাবার তো ছেলে ছিল না, আমাদের মধ্যে কেউ এগিয়ে না এলে এই পরম্পরা কে বয়ে নিয়ে যাবে? এ কথা সকলেই বুঝত। আমাকে কখনও কোনও খারাপ ঘটনার মধ্যে পড়তে হয়নি। বরং বরাবর এই কাজে সম্মান পেয়েছি পুরুষ সহযাত্রীদের কাছ থেকেও। কোনও বারোয়ারিও কখনও অসম্মান করেননি। এত বছর কাজ করছি, কারও কাছে কোনও টাকা আটকে নেই।’
 তৃপ্ত প্রতিমাদেবী তাই এই পেশাকে আরও ভালোবেসেছেন, কাছে টেনে নিয়েছেন মাটি, রং, খড়কে। এবছরও এক একটি দুর্গাপ্রতিমার দাম পড়ছে গড়ে ৩০-৪০ হাজার। তবে লক্ষাধিক টাকার কয়েকটি ঠাকুরও এবছর তৈরি করছেন তিনি। শুধু দুর্গাই নয়, কালী, লক্ষ্মী, জগদ্ধাত্রী, কার্তিক, গণেশ, সরস্বতী সবধরনের মূর্তিই গড়েন তাঁরা। বাবার দক্ষতাকে জন্মসূত্রে অর্জন করে, তাতে তিনি মিশিয়ে দিয়েছেন নিজস্ব বোধ ও অনুশাসন। সেই পথ ধরেই সুপ্রতিষ্ঠা দিয়েছেন পরিবারকে।
ছোটবেলায় এই কাজে সবচেয়ে শক্ত লাগত কোনটা?
একগাল হেসে জানালেন, ছোটবেলায় সিংহের মূর্তি গড়তে গিয়ে বারবার বিপাকে পড়তেন কিশোরী প্রতিমা। বাবা তখন আলগা ধমকে শেখাতেন সেই অমোঘ ‘টেকনিক’, যা এই লেখার সূচনাবাক্য— ‘অতখানি মাটি সিংহের গায়ে চাপালে হবে নাকি!’ 
আসলে কোথায় কতটুকু মাটি, কোথায় গাঢ়, কোথায় আলগা— এই অঙ্কেই সফল হন একজন মৃৎশিল্পী। পরিমিতিবোধের এই অঙ্কে জীবনও খুঁজে পায় সাফল্যের দিশা। আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন মফস্সলের ষাট পেরনো মহিলা। 
প্রতিমাদেবীর কারখানা ছেড়ে যখন বেরিয়ে আসছি, তখন ফের ঝেঁপে বৃষ্টি এল। কারখানার ভিতরে জ্বলে উঠল হ্যাজাকের আলো। ঘুরে দেখি, মা দুগ্গার মুখে পড়েছে সেই পার্থিব আলো। যাতে ভর দিয়ে আর অল্পদিনের মধ্যেই মৃণ্ময়ী হয়ে উঠবেন চিন্ময়ী! হাজার ওয়াটের আলোও এর কাছে ফিকে। 
মনীষা মুখোপাধ্যায়
21st  September, 2024
জাগো দুর্গা

সমস্যার সাগরে হাবুডুবু খেয়েও যাঁরা মাথা তুলে দাঁড়িয়ে লড়াই করতে চেয়েছেন, দেবীপক্ষে রইল তাঁদেরই কথা। বিশদ

05th  October, 2024
সোরাই উপজাতির মহিলাদের হাতে সাজছে কলকাতার প্রতিমা

ষাট বছর উদ্‌যাপন করতে একটু ভিন্ন ধরনের ভাবনায় সেজে উঠেছে ফার্ন পল্লির পুজো। প্রতিমা, মণ্ডপ সবই সাজাচ্ছেন ঝাড়খণ্ডের সোরাই উপজাতির মহিলারা। বিশদ

05th  October, 2024
বহু তীর্থের মাটি, জলে মাতৃ আরাধনা 

কখনও তিনি মা। কখনও বা মেয়ে। দুগ্গাঠাকুর বছরে এই সময়টাই মর্তে আসেন বটে। কিন্তু বাঙালির ঘরে ঘরে বছরভর মা বা মেয়ে রূপে তাঁর বাস। মায়ের আরাধনায় গত বেশ কয়েক বছর ধরে মহিলা পুরোহিতদের কাজ অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ডঃ নন্দিনী ভৌমিকের নেতৃত্বে ‘শুভমস্তু’। বিশদ

05th  October, 2024
২৫০ বছরের পুজোয় একই বংশের পুরোহিতরা

পেরিয়ে গিয়েছে আড়াই শতাব্দী। তবু জৌলুস একবিন্দু কমেনি মধ্য কলকাতার তালতলা পাল বাড়ির সাবেকি দুর্গাপুজোর আড়ম্বরে। সম্প্রতি ৯৬বি, এসএন ব্যানার্জি রোডের এই পুজো পড়ল ২৫০ বছরে। ১৭৪২ সালে পাল পরিবারের পূর্বপুরুষ স্বর্গীয় নকুড়চন্দ্র পাল হুগলির পোলবা গ্রাম থেকে কুলদেবতা ‘শ্রী শ্রীধর জিউ’-কে কলকাতায় নিয়ে আসেন। বিশদ

05th  October, 2024
মহালয়ার আবেগ লুকিয়ে রেডিওতেই

ঘুম জড়ানো হাতে রেডিওর নব ঘোরাতেই শোনা যায়, মহালয়া। নিমেষের মধ্যে ঘুম উধাও! দাঁত মেজে বসতে না বসতে শুরু হয়ে যায় মহালয়ার সেই বহু প্রতীক্ষিত আশ্বিনের শারদ প্রাতে জেগে উঠেছে আলোক মঞ্জীর...। বিশদ

28th  September, 2024
আবার এসো মা

পুজো শুরু হয় প্রয়াত অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়-এর হাত ধরে। তাঁর স্ত্রী সংযুক্তা চট্টোপাধ্যায় এখন এই পুজোর দায়িত্ব নিয়েছেন। কিন্তু আজও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন, এটা অভিষেকেরই পুজো।
বিশদ

28th  September, 2024
শিশুর বায়না সামলানোর উপায়

বাচ্চার জেদ, আবদারে অতিষ্ঠ বাবা, মা। কিন্তু এই বায়না কি তাঁরাই তৈরি করে দিচ্ছেন না? প্রশ্ন তুললেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান তথা মনোসমীক্ষক নীলাঞ্জনা সান্যাল।
বিশদ

21st  September, 2024
ঘুড়ি ওড়ানোর মজা থেকে বঞ্চিত এই প্রজন্ম

সাদা মেঘের ভেলা আর শিউলি ফুলের আদর জানান দিত মা আসছেন। লোহার জিনিস ধুয়ে মুছে সাফ করতেন বাড়ির বড়রা। বুঝতাম সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো। ছোটদের মধ্যে শুরু হয়ে যেত ঘুড়ি বানানোর বিরাট আয়োজন। বিশদ

14th  September, 2024
থিম মণ্ডপের কারিগর

পুজোর থিম প্যান্ডেল তৈরি করছেন শিল্পী ঝুনু দেবনাথ। কেমন সেই লড়াই?  বিশদ

14th  September, 2024
আগমনি চিত্রকথা

চালচিত্রে ধরে রাখেন পটচিত্রের কাহিনি। রেবা পালের তুলিতে কীভাবে জীবন্ত হয়ে ওঠে ইতিহাস?  বিশদ

07th  September, 2024
পুজোর আগে শিশুর সার্বিক দেখভাল 

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু সমস্যা তো বাচ্চাদের আক্রমণ করেই। তাছাড়াও আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় এই প্রচণ্ড বৃষ্টি তো তারপরেই মারাত্মক গরম, এটাও রোজকার রুটিন। এর মধ্যে বাচ্চাকে কীভাবে ভালো রাখা যায়, তার পরামর্শ দিলেন ডাঃ সহেলি দাশগুপ্ত। বিশদ

07th  September, 2024
ফ্যাশন ডিজাইনিং: বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন-এর শিক্ষক শ্রমণা মল্লিক। 
বিশদ

07th  September, 2024
জাঁকজমকপূর্ণ  থিমপুজোর  প্রয়োজন নেই

প্রতিদিনের বাজার করতেই সাধারণ মানুষের নাজেহাল অবস্থা। তবুও পুজো এলেই মনটা আনন্দে ভরে ওঠে, আবার ভারাক্রান্তও হয় মন। এই অগ্নিমূল্যের বাজারে সবাইকে খুশি করতে পারব তো?
বিশদ

31st  August, 2024
মানসিক নির্যাতন, মোকাবিলা কীভাবে?

ঘরে-বাইরে ধারাবাহিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হেনস্তার শিকার হতে হয় মেয়েদের। হার না মেনে সামলে নেওয়ার উপায় জানালেন মনোবিদ অমিত চক্রবর্তী। বিশদ

31st  August, 2024
একনজরে
ইসলামাবাদের মাটিতে দাঁড়িয়েই সীমান্ত পারের সন্ত্রাস নিয়ে পাকিস্তানকে তুলোধনা করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বুধবার সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর বৈঠকে যোগ দিয়ে পড়শি দেশকে বিঁধতে ...

ময়নাগুড়িতে এ বছর কৃষ্ণনগরের লক্ষ্মী প্রতিমার চাহিদা সব থেকে বেশি। স্থানীয় শিল্পীদের তৈরি প্রতিমার থেকে কৃষ্ণনগরের ছাঁচের প্রতিমা বিক্রি করে দোকানিরাও খুশি। অপরদিকে, কৃষ্ণনগরের প্রতিমা ...

শনিবার আইএসএলের প্রথম পর্বের মহারণে মাঠে নামছে মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গল। এই ম্যাচের ৭২ ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হল ফিরতি ডার্বির দিন। ১১ জানুয়ারি ফের মুখোমুখি হবে দুই প্রধান। শুধু ডার্বি নয়, বুধবার পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ করল এফএসডিএল। ...

টানা তিনমাস বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ট্রেন পরিষেবা। ১৯ জুলাই থেকে দুই বাংলার মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন ট্র্যাকে নামা বন্ধ হয়। সেইসময় থেকেই ওপারে শুরু হয় চরম রাজনৈতিক অস্থিরতা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক সম্পত্তির বেচাকেনায় অর্থাগম। ব্যয় বৃদ্ধির চাপ আসতে পারে। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ট্রমা দিবস
বিশ্ব সাইক্লিং দিবস
আন্তর্জাতিক দারিদ্র দূরীকরণ দিবস

১৬৩০: আমেরিকার বোস্টন শহর প্রতিষ্ঠিত হয়
১৭৭৪: সাধক বাউল লালন ফকিরের জন্ম
১৮৯০: সাধক বাউল লালন ফকিরের মৃত্যু
১৯০৩: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাইট ভ্রাতৃদ্বয় অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট সাফল্যের সঙ্গে উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ঘটান
১৯০৫: বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’ গানটি
১৯২৪: হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধীর অনশন
১৯৪০: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নেতৃত্বে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহ শুরু হয়
১৯৪৪: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯৪৭: রাজনীতিবিদ বৃন্দা কারাতের জন্ম
১৯৫৫: অভিনেত্রী স্মিতা পাতিলের জন্ম
১৯৬৫: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেটার অরবিন্দ ডি সিলভার জন্ম
১৯৭০: ক্রিকেটার অনিল কুম্বলের জন্ম 
১৯৭৯: নিউজিল্যাণ্ডের ক্রিকেটার মার্ক গিলেস্পির জন্ম
২০০৫: দেশে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি থেকে বাণিজ্যিক ভাবে কয়লা উত্তোলন শরু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৩ টাকা ৮৪.৯৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.০৬ টাকা ১১১.৮৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৯১ টাকা ৯৩.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
16th  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

৩১ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা ২৩/১৫, দিবা ৪/৫৬। রেবতী নক্ষত্র ২৬/৪৫ দিবা ৪/২০। সূর্যোদয় ৫/৩৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৫/৬/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৭ গতে ৯/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৮ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২২ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। 
৩০ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৫/১৯। রেবতী নক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/৩৭। সূর্যোদয় ৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ২/১৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৩ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
১৩ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইজরায়েলি সেনার হামলায় হত হামাস প্রধান ইয়াহা সিনওয়ার

12:45:16 AM

রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের
জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটা পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা ও ...বিশদ

12:09:02 AM

প্রয়াত অভিনেতা দেবরাজ রায়, শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

11:09:00 PM

বাবা সিদ্দিকিকে খুনের মামলা: অভিযুক্ত শিবকুমার গৌতম ও জীশান আখতারের বিরুদ্ধে লুক আউট সার্কুলার জারি করল মুম্বই পুলিস

10:30:12 PM

মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে হারিয়ে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা

10:19:00 PM

এনডিএ-র বৈঠক শেষে চণ্ডীগড় থেকে রওনা দিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি

09:58:00 PM