Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

শিশুর বায়না সামলানোর উপায়

বাচ্চার জেদ, আবদারে অতিষ্ঠ বাবা, মা। কিন্তু এই বায়না কি তাঁরাই তৈরি করে দিচ্ছেন না? প্রশ্ন তুললেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান তথা মনোসমীক্ষক নীলাঞ্জনা সান্যাল।

ছোট্ট মেয়ে। সে পরিবারের একমাত্র সন্তান। সকলের খুব আদরের। মেয়েটির সঙ্গে বাবা, মা একটা খেলা খেলতেন। ‘চোখ বন্ধ করে হাত পাতো। তুমি যা চাইবে তোমাকে তাই দেব।’ সে কখনও একটা বিস্কুট চাইত। কখনও বা খেলনা। ছোটখাট জিনিস। চোখ খুলে চাহিদা মতো জিনিসটা হাতে পেয়ে খুব খুশি হতো। সময়ের সঙ্গে সে মেয়ের চাহিদা পরিবর্তন হতে শুরু করল। কাজু দাও, ক্যাডবেরি দাও। সবসময় সেসব বাড়িতে থাকে না। ফলে বাবা, মা দিতে পারতেন না। মেয়েটি আর একটু বড় হল। তখন চাহিদা আরও বাড়ল। চাহিদা পূরণ না হলে রেগে গিয়ে বাড়ির সব কাচের জিনিস ভেঙে ফেলত। উপায় না দেখে মনোসমীক্ষকের দ্বারস্থ হন বাবা, মা। তিনি মেয়েটিকে প্রশ্ন করেন, তুমি চাইলেই যে বাবা, মা সব সময় এনে দিতে পারবেন, এমন নাও হতে পারে। মেয়েটি বলেছিল, যখন বলা হয়েছে যা চাইব তাই দেবে, তাহলে সেটা দিতে হবে। আমার ইচ্ছে পূরণ করতে না পারলে আমি পৃথিবীকে ভেঙে টুকরো করে দেব। মনোবিদ মেয়েটিকে প্রশ্ন করেন, ধরা যাক তোমার সেই ক্ষমতা হল। সব মানুষকে মেরে, সব জিনিস ভেঙে ফেলতে পারলে। তখন তো একটা ধ্বংসস্তূপের ওপর তুমি একা দাঁড়িয়ে থাকবে। মেয়েটি বলেছিল, ‘আমার প্রচণ্ড আনন্দ হবে। মনে হবে সমস্ত পৃথিবী আমার পায়ের নীচে। আমি একা ক্ষমতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি।’ 
গল্প নয়। এটা সত্যি ঘটনা। জানালেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপিকা তথা মনোসমীক্ষক নীলাঞ্জনা সান্যাল। মেয়েটিকে তিনি ধীরে ধীরে সুস্থ করতে পেরেছিলেন। ‘মেয়েটির এই চাহিদা কিন্তু বাবা, মা তৈরি করেছেন। তার নিরন্তর বায়নাকে প্রশ্রয় তাঁরাই দিয়েছিলেন। বাচ্চার বায়না সামলানোর আগে জানতে হবে তার মূল কোথায়’, স্পষ্ট বললেন নীলাঞ্জনা।
শিশুর বায়নার কোনও নির্ধারিত সময় নেই। বায়নার রকমফেরও বিস্মিত করে। সামনে দুর্গাপুজো। হয়তো সে পুজোর ভিড়ে সারাক্ষণ কোলে থাকার বায়না করল। কিন্তু তার হাঁটাচলায় সমস্যা নেই। শুধু ভিড় এড়াতে চায় বলেই এই বায়না। বাবা, মায়ের কষ্ট বুঝতে অপারগ সে। অথবা বড়দের সঙ্গে প্যান্ডেলে সারা রাত জেগে থাকার বায়না করছে শিশু। কোনও একটা খাবার যা খেলে আদতে তার ক্ষতি, সেটা পুজোর দিনে তাকে কিনে দিতেই হবে, এমন বায়নাও ঘরে ঘরে। এসব সামলানোর আগে মূল সমস্যা খুঁজে দেখা প্রয়োজন। নীলাঞ্জনা ব্যাখ্যা করলেন, আজকের পৃথিবীতে উপাদান সামগ্রী অনেক বেশি। বাইরের জীবনের আকর্ষণ অতীতে এত তীব্র ছিল না। একান্নবর্তী পরিবার ছিল। বাড়িতে বাচ্চারা একা থাকত না। কেউ না কেউ বাড়িতে থাকতেন। বাচ্চাদের মূল চাহিদা অন্যর মনোযোগ পাওয়া। সেটা আগে সহজ ছিল। কারণ চারপাশে মানুষের উপস্থিতি। তা থেকে বাচ্চাদের চাহিদা পূরণ হতো। টিভি ছিল না। সকলের বাড়িতে টেলিফোনও থাকত না। সামাজিক মাধ্যমের ধারণা ছিল না। ঘরোয়া মানুষগুলোই সাহচর্যের মূলে থাকতেন। বাচ্চাদের বাইরের জগৎ সম্পর্কে আগ্রহ ছিল না। 
সমাজ পাল্টেছে। প্রযুক্তির প্রগতি হয়েছে। যতটা সম্পদ আমরা আহরণ করেছি, বড়রাই তাতে অনেক বেশি আকৃষ্ট হয়ে পড়েছি। আমাদের নিজেদের জীবনটা আমরা যেভাবে চালনা করছি, তার প্রভাবও বাচ্চার উপর পড়ে। নীলাঞ্জনা বললেন, ‘আমরা বেশিরভাগ মানুষই বাইরে থাকতে ভালোবাসি। বাইরের খাবার খেতে পছন্দ করি। সিনেমা দেখা, বেড়াতে যাওয়া এসব আমাদের ভালো লাগে। অনেক বেশি সম্ভারসম্পন্ন জীবন আমাদের তৈরি হয়েছে। আমরা বড়রা যেগুলো করছি, ছোটরা সেটা দেখে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। ফলে তাদের চাহিদার তালিকাতেও একের পর এক উপাদান বাড়ছে।’
অভিভাবকদের সংশোধন প্রয়োজন। বাচ্চার চাহিদা মতো দিতে শুরু করলে তার কোনও শেষ নেই, পরামর্শ নীলাঞ্জনার। তাঁর কথায়, ‘আমি দেখেছি, ছোটদের মোবাইলের নেশা হয়েছে। তা থেকে মনোযোগ, একাগ্রতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাহলে তো মোবাইল তার হাতে আসা উচিত নয়। বাবা-মা বাচ্চার হাতে মোবাইল দিতে না চাইলে বাচ্চারা একটু বড় হতেই শাসায়। ভয় দেখায়। আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে। কয়েক মাসের বাচ্চা যাতে না কাঁদে, মোবাইল চালিয়ে তার চোখের সামনে ধরা হয়েছে। এ থেকেই আসক্তি তৈরি হয়েছে। বড়রাই ক্ষতিটা করছি।’
নীলাঞ্জনার কথায়, ‘বাবা, মায়ের কাছ জানতে চাই আপনি বাচ্চার সামনে কতক্ষণ মোবাইল দেখেন? ওঁরা বলেন, এটা ছাড়া আমাদের বিনোদন তো সম্ভব নয়। কাজের শেষে আমি মোবাইল দেখবই। তাহলে আমি নিজে যেটা বন্ধ করতে পারব না, সেটা বাচ্চাকে কীভাবে বন্ধ করাব?’ শুধু মোবাইল নয়। যে কোনও ক্ষতিকর জিনিস যাতে ওরা না চায়, সে জেদ কন্ট্রোল করে রাখার জন্য তার বেয়াড়া অভ্যাসে মদত দিচ্ছি। কীভাবে? তিনি বললেন, ‘পড়াশোনা করলে মোবাইল দেব, এই আশ্বাস আসলে ঘুষ। সেই অভ্যেস বড়রা তৈরি করছেন।’ 
বাচ্চার কোনও চাহিদা নিজে থেকেও তৈরি হতে পারে। হয়তো বাবা, মা তাকে সেটা দিয়ে অভ্যেস করাননি। কিন্তু সে বিজ্ঞাপন দেখে। বন্ধুদের দেখে। বায়না করে চিপস, কোল্ড ড্রিঙ্ক খাব। রাস্তায় এমন ‘সিন ক্রিয়েট’ করে যাতে বাবা, মা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। তাদের মনে রাখতে হবে বাচ্চাকে কিছুটা হতাশ করে দেওয়া দরকার।’ নীলাঞ্জনার সতর্কবার্তা, ‘তবে না দিয়ে বাচ্চাকে হতাশ করারও সীমা আছে। অর্থাৎ যদি দেখা যায় বাচ্চা যে জিনিসটা চাইছে, সেটা হয়তো সামান্য কিছু, কিন্তু না দেওয়ার জন্য লম্বা সময় ধরে জেদ করছে। কাঁদতে কাঁদতে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, সেই পর্যায়ে যেন না যায় সেটাও দেখতে হবে। ফ্রয়েডের তত্ত্ব অনুযায়ী, আমাদের মনের সচেতন দ্যোতক অর্থাৎ ইগো যেন চিড় না খায়। যদি মনে হয় বাচ্চার বায়না সামলানো যাচ্ছে না, তখন ওটা দিতে হবে। প্রথম তাকে শান্ত করতে হবে। পরে যখন শান্ত হবে তখন তাকে বাবা, মায়ের অসহায়তার দিকটা বোঝাতে হবে।’ 
স্বরলিপি ভট্টাচার্য
21st  September, 2024
জাগো দুর্গা

সমস্যার সাগরে হাবুডুবু খেয়েও যাঁরা মাথা তুলে দাঁড়িয়ে লড়াই করতে চেয়েছেন, দেবীপক্ষে রইল তাঁদেরই কথা। বিশদ

05th  October, 2024
সোরাই উপজাতির মহিলাদের হাতে সাজছে কলকাতার প্রতিমা

ষাট বছর উদ্‌যাপন করতে একটু ভিন্ন ধরনের ভাবনায় সেজে উঠেছে ফার্ন পল্লির পুজো। প্রতিমা, মণ্ডপ সবই সাজাচ্ছেন ঝাড়খণ্ডের সোরাই উপজাতির মহিলারা। বিশদ

05th  October, 2024
বহু তীর্থের মাটি, জলে মাতৃ আরাধনা 

কখনও তিনি মা। কখনও বা মেয়ে। দুগ্গাঠাকুর বছরে এই সময়টাই মর্তে আসেন বটে। কিন্তু বাঙালির ঘরে ঘরে বছরভর মা বা মেয়ে রূপে তাঁর বাস। মায়ের আরাধনায় গত বেশ কয়েক বছর ধরে মহিলা পুরোহিতদের কাজ অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ডঃ নন্দিনী ভৌমিকের নেতৃত্বে ‘শুভমস্তু’। বিশদ

05th  October, 2024
২৫০ বছরের পুজোয় একই বংশের পুরোহিতরা

পেরিয়ে গিয়েছে আড়াই শতাব্দী। তবু জৌলুস একবিন্দু কমেনি মধ্য কলকাতার তালতলা পাল বাড়ির সাবেকি দুর্গাপুজোর আড়ম্বরে। সম্প্রতি ৯৬বি, এসএন ব্যানার্জি রোডের এই পুজো পড়ল ২৫০ বছরে। ১৭৪২ সালে পাল পরিবারের পূর্বপুরুষ স্বর্গীয় নকুড়চন্দ্র পাল হুগলির পোলবা গ্রাম থেকে কুলদেবতা ‘শ্রী শ্রীধর জিউ’-কে কলকাতায় নিয়ে আসেন। বিশদ

05th  October, 2024
মহালয়ার আবেগ লুকিয়ে রেডিওতেই

ঘুম জড়ানো হাতে রেডিওর নব ঘোরাতেই শোনা যায়, মহালয়া। নিমেষের মধ্যে ঘুম উধাও! দাঁত মেজে বসতে না বসতে শুরু হয়ে যায় মহালয়ার সেই বহু প্রতীক্ষিত আশ্বিনের শারদ প্রাতে জেগে উঠেছে আলোক মঞ্জীর...। বিশদ

28th  September, 2024
আবার এসো মা

পুজো শুরু হয় প্রয়াত অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়-এর হাত ধরে। তাঁর স্ত্রী সংযুক্তা চট্টোপাধ্যায় এখন এই পুজোর দায়িত্ব নিয়েছেন। কিন্তু আজও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন, এটা অভিষেকেরই পুজো।
বিশদ

28th  September, 2024
দুগ্গা মায়ের মেয়ে

হুগলি জেলার অন্যতম মহিলা প্রতিমাশিল্পী, দেবীর চোখ যাঁর হাতে অপার্থিব হয়ে ওঠে। ষাটোর্ধ্ব মহিলা মৃৎশিল্পীর সংগ্রামের কাহিনি উঠে আসে পুজো ক্যানভাসে। বিশদ

21st  September, 2024
ঘুড়ি ওড়ানোর মজা থেকে বঞ্চিত এই প্রজন্ম

সাদা মেঘের ভেলা আর শিউলি ফুলের আদর জানান দিত মা আসছেন। লোহার জিনিস ধুয়ে মুছে সাফ করতেন বাড়ির বড়রা। বুঝতাম সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো। ছোটদের মধ্যে শুরু হয়ে যেত ঘুড়ি বানানোর বিরাট আয়োজন। বিশদ

14th  September, 2024
থিম মণ্ডপের কারিগর

পুজোর থিম প্যান্ডেল তৈরি করছেন শিল্পী ঝুনু দেবনাথ। কেমন সেই লড়াই?  বিশদ

14th  September, 2024
আগমনি চিত্রকথা

চালচিত্রে ধরে রাখেন পটচিত্রের কাহিনি। রেবা পালের তুলিতে কীভাবে জীবন্ত হয়ে ওঠে ইতিহাস?  বিশদ

07th  September, 2024
পুজোর আগে শিশুর সার্বিক দেখভাল 

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু সমস্যা তো বাচ্চাদের আক্রমণ করেই। তাছাড়াও আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় এই প্রচণ্ড বৃষ্টি তো তারপরেই মারাত্মক গরম, এটাও রোজকার রুটিন। এর মধ্যে বাচ্চাকে কীভাবে ভালো রাখা যায়, তার পরামর্শ দিলেন ডাঃ সহেলি দাশগুপ্ত। বিশদ

07th  September, 2024
ফ্যাশন ডিজাইনিং: বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন-এর শিক্ষক শ্রমণা মল্লিক। 
বিশদ

07th  September, 2024
জাঁকজমকপূর্ণ  থিমপুজোর  প্রয়োজন নেই

প্রতিদিনের বাজার করতেই সাধারণ মানুষের নাজেহাল অবস্থা। তবুও পুজো এলেই মনটা আনন্দে ভরে ওঠে, আবার ভারাক্রান্তও হয় মন। এই অগ্নিমূল্যের বাজারে সবাইকে খুশি করতে পারব তো?
বিশদ

31st  August, 2024
মানসিক নির্যাতন, মোকাবিলা কীভাবে?

ঘরে-বাইরে ধারাবাহিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হেনস্তার শিকার হতে হয় মেয়েদের। হার না মেনে সামলে নেওয়ার উপায় জানালেন মনোবিদ অমিত চক্রবর্তী। বিশদ

31st  August, 2024
একনজরে
ইসলামাবাদের মাটিতে দাঁড়িয়েই সীমান্ত পারের সন্ত্রাস নিয়ে পাকিস্তানকে তুলোধনা করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বুধবার সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর বৈঠকে যোগ দিয়ে পড়শি দেশকে বিঁধতে ...

শনিবার আইএসএলের প্রথম পর্বের মহারণে মাঠে নামছে মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গল। এই ম্যাচের ৭২ ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হল ফিরতি ডার্বির দিন। ১১ জানুয়ারি ফের মুখোমুখি হবে দুই প্রধান। শুধু ডার্বি নয়, বুধবার পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ করল এফএসডিএল। ...

ময়নাগুড়িতে এ বছর কৃষ্ণনগরের লক্ষ্মী প্রতিমার চাহিদা সব থেকে বেশি। স্থানীয় শিল্পীদের তৈরি প্রতিমার থেকে কৃষ্ণনগরের ছাঁচের প্রতিমা বিক্রি করে দোকানিরাও খুশি। অপরদিকে, কৃষ্ণনগরের প্রতিমা ...

উৎসবের মরশুম বলে কথা, সাদামাটা খাবার পাতে দিলে চলে না। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন পদের আয়োজন করতে হয়। কিন্তু তা করতে গিয়েই বিপাকে পড়ছেন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক সম্পত্তির বেচাকেনায় অর্থাগম। ব্যয় বৃদ্ধির চাপ আসতে পারে। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ট্রমা দিবস
বিশ্ব সাইক্লিং দিবস
আন্তর্জাতিক দারিদ্র দূরীকরণ দিবস

১৬৩০: আমেরিকার বোস্টন শহর প্রতিষ্ঠিত হয়
১৭৭৪: সাধক বাউল লালন ফকিরের জন্ম
১৮৯০: সাধক বাউল লালন ফকিরের মৃত্যু
১৯০৩: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাইট ভ্রাতৃদ্বয় অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট সাফল্যের সঙ্গে উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ঘটান
১৯০৫: বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’ গানটি
১৯২৪: হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধীর অনশন
১৯৪০: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নেতৃত্বে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহ শুরু হয়
১৯৪৪: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯৪৭: রাজনীতিবিদ বৃন্দা কারাতের জন্ম
১৯৫৫: অভিনেত্রী স্মিতা পাতিলের জন্ম
১৯৬৫: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেটার অরবিন্দ ডি সিলভার জন্ম
১৯৭০: ক্রিকেটার অনিল কুম্বলের জন্ম 
১৯৭৯: নিউজিল্যাণ্ডের ক্রিকেটার মার্ক গিলেস্পির জন্ম
২০০৫: দেশে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি থেকে বাণিজ্যিক ভাবে কয়লা উত্তোলন শরু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৩ টাকা ৮৪.৯৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.০৬ টাকা ১১১.৮৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৯১ টাকা ৯৩.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
16th  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

৩১ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা ২৩/১৫, দিবা ৪/৫৬। রেবতী নক্ষত্র ২৬/৪৫ দিবা ৪/২০। সূর্যোদয় ৫/৩৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৫/৬/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৭ গতে ৯/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৮ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২২ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। 
৩০ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৫/১৯। রেবতী নক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/৩৭। সূর্যোদয় ৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ২/১৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৩ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
১৩ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইজরায়েলি সেনার হামলায় হত হামাস প্রধান ইয়াহা সিনওয়ার

12:45:16 AM

রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের
জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটা পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা ও ...বিশদ

12:09:02 AM

প্রয়াত অভিনেতা দেবরাজ রায়, শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

11:09:00 PM

বাবা সিদ্দিকিকে খুনের মামলা: অভিযুক্ত শিবকুমার গৌতম ও জীশান আখতারের বিরুদ্ধে লুক আউট সার্কুলার জারি করল মুম্বই পুলিস

10:30:12 PM

মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে হারিয়ে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা

10:19:00 PM

এনডিএ-র বৈঠক শেষে চণ্ডীগড় থেকে রওনা দিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি

09:58:00 PM