Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

ঘুড়ি ওড়ানোর মজা থেকে বঞ্চিত এই প্রজন্ম

পক্ষে
ডঃ দীপায়ন প্রামাণিক, শিক্ষক 
সাদা মেঘের ভেলা আর শিউলি ফুলের আদর জানান দিত মা আসছেন। লোহার জিনিস ধুয়ে মুছে সাফ করতেন বাড়ির বড়রা। বুঝতাম সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো। ছোটদের মধ্যে শুরু হয়ে যেত ঘুড়ি বানানোর বিরাট আয়োজন। আকাশের বুক জুড়ে শেষ বিকেলে চলত ঘুড়ি কাটাকুটির টানটান লড়াই। হঠাৎ দে ছুট। কেটে যাওয়া ঘুড়ি ধরার সেই আনন্দ আজ আর কোথায়? এখন প্রকৃতির কোল জুড়ে কেবল শূন্যতা আর হাহাকার। এখন শৈশব নতমস্তক। মুঠোফোনে আটকে আছে তাদের দৃষ্টি। আকাশ তাদের কাছে অচেনা। জীবন এখন বন্দি মুঠোফোনে। এ প্রজন্ম লাইক, শেয়ার আর কমেন্টেই খুঁজে চলেছে জীবনের মানে। ঘুড়ি ওড়ানোর মতো সৃজনশীল খেলার মজাটাই হারিয়ে যাচ্ছে তাদের জীবন থেকে। নকল প্রকৃতির খেলায় আসল আর নকলের প্রভেদটাই  ভুলে যেতে বসেছে তারা।

 সৈকত কর্মকার, সিভিক ভলান্টিয়ার 
ঘুড়ি ওড়ানোর কথা বললে প্রথমেই আমার চোখে একটা সুন্দর গ্রাম্য দৃশ্য ভেসে ওঠে। নিস্তরঙ্গ দুপুর। বাবা কাজে গিয়েছে। মা দুপুরে খাওয়ার পর বিশ্রাম নিচ্ছে। আর আমি আমাদের বাড়ির ঠিক পিছনেই বাগান লাগোয়া বিরাট মাঠটায় এসে‌ দাঁড়িয়েছি। সঙ্গে আমার সহপাঠী সুনু। দু’জনের হাতেই রঙিন ঘুড়ি আর লাটাই। এরপর দু’জনে মিলে সেই সোনালি দুপুরের রোদ গায়ে মেখে চলত ঘুড়ির লড়াই। কালের অমোঘ নিয়মে সেই সব জায়গা বিক্রি হয়ে গিয়েছে। বিরাট অট্টালিকা মাথা তুলেছে। হারিয়ে গিয়েছে ঘুড়ি ওড়ানোর সেই বিকেলগুলো। প্রযুক্তির অগ্রগতির‌ সুবাদে এখনকার প্রজন্মের হাতে উঠেছে মুঠোফোন। হারিয়ে গিয়েছে ঘুড়ি ওড়ানোর সেই আনন্দ। মুঠোফোনের কৃত্রিমতা এবং নগরায়নের বাস্তবতা কেড়ে নিয়েছে বর্তমান প্রজন্মের সুন্দর শৈশব।‌ তাই ঘুড়ি ওড়ানোর মজা থেকে এরা সত্যিই বঞ্চিত। 

 কাবেরী ঘোষ, গৃহবধূ
ঘুড়ি শব্দটার মধ্যেই রয়েছে একটা উড়ানের গল্প। অর্থাৎ খোলা আকাশের নীচে অনাবিল আনন্দের মুহূর্ত কাটানোর এক রঙিন অভিজ্ঞতা। ভীষণ খোলামেলার পরিবেশে নিজেকে ভাসিয়ে দেওয়া। অন্যধরনের এক আনন্দ উপভোগ করা।  ঘুড়ি ওড়ানোর আদর্শ সময় ছিল দুপুর আর সন্ধ্যের ঠিক মাঝের সময়টুকু। বিকেলের সবটুকু নির্যাস নিয়ে নেওয়া। কিন্তু এখনকার প্রজন্মের সেই সময়টা কাটে স্কুল, কলেজ অথবা কোনও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে। এক্ষেেত্রে  শুধুমাত্র তরুণদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। কারণ অভিভাবকরাও চান না যে, নতুন প্রজন্ম এই সময়টুকু খোলা মাঠে কাটিয়ে কোনও প্রতিযোগিতা থেকে পিছিয়ে পড়ুক। আর ব্যতিক্রমী কেউ যদি চেয়েও থাকেন, তাহলেও হয়তো পরিবেশ ও জায়গার অভাবে তা ফলপ্রসূ হয় না।

 শ্বেতা চট্টোপাধ্যায়, কলেজ ছাত্রী
ছোট থেকে দেখেছি শরতের আকাশে, গরমের বিকেলে আবার কখনও শীতের দুপুরেও আকাশে উড়ছে রঙিন সব ঘুড়ি। বিশ্বকর্মা পুজোয় আকাশ জুড়ে চলত ঘুড়ির মেলা। একে অপরের ঘুড়ি কাটার খেলা। বর্তমানে আর এই সব অতটা দেখা যায় না। কারণ এখন ছোটবেলা বন্দি মুঠোফোনে। আধুনিক সমাজে হারিয়ে যাচ্ছে ছোটবেলার মজার খেলাগুলো। ঘুড়ি তাই নতুন প্রজন্মের কাছে এখন বেশ অচেনা। ঘুড়ি ওড়ানোর ব্যাপারটা এই প্রজন্মের কাছে গুরুত্বহীন হয়ে পড়ছে। পাড়ায়, পাড়ায় বা ছাদে, ছাদে ঘুড়ির লড়াই আর দেখা যায় না তাই। নতুন প্রজন্মের অনেকেই ঘুড়ি ওড়াতে জানে না। আসলে কোনটা আসল মজা আর কোনটা নকল, সেটা ক্রমশ ভুলতে বসেছে নতুন প্রজন্ম। 

বিপক্ষে
সোহিনী রায়চৌধুরী, শিক্ষিকা
প্রায়শই দেখি কখনও জানলার কাছে, কখনও বা বাড়ির সামনের নিম গাছের ডালে কত রঙিন ঘুড়ি আটকে আছে। আশপাশের বাড়ির ছাদে নবীন-প্রবীণ দুই প্রজন্মই বিপুল উৎসাহে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে। এটি তাদের খেলা ও বিনোদনের মাধ্যম। শরীর, মন ভালো রাখার অন্যতম উপায়। একঘেয়ে ক্লান্তিকর রোজনামচা থেকে মুক্তির উৎস। বিশ্বকর্মা পুজোর দিন ঘুড়ির প্রতিযোগিতায় দুই পক্ষের টানটান উত্তেজনা এখনও যথেষ্ট পরিমাণে দেখা যায়। এই যে প্রবীণ প্রজন্মের হাত ধরে নবীনরাও এগিয়ে এসেছে  ঘুড়ি ওড়ানোর পরম্পরাকে সযত্নে ধরে রাখার জন্য, এর থেকেই বোঝা যায় যুগের হাওয়া যতই বিবর্তিত হোক, ঘুড়ি ওড়ানোর গুরুত্ব কিন্তু হারিয়ে যায়নি। 

অরিজিৎ দাস অধিকারী, শিক্ষক
সময়ের দাবি সততই চিরন্তন। যে আর্থসামাজিক পরিবেশ ও প্রেক্ষাপটে আমাদের শৈশব কৈশর কেটেছে তার থেকে আজকের সময় আলাদা। ফলে আমাদের সন্তানদের শৈশব ও কৈশোরকে চেনা ছকে ফেলার চেষ্টা শুধু অমূলক এবং অবান্তর। স্মার্টফোনের যুগে ঘুড়ি, ভোকাট্টারা অন্য রূপে দৃশ্যমান। মজার রকমফেরে রূপান্তর সময়ের স্রোতে পরিবর্তিত হচ্ছে বারবার। দিগন্ত খোলা মাঠও আজ নেই। তবুও ব্যবসায়িক হিসেবে, ঘুড়ি বিক্রির সমীক্ষা বলছে সময়ের স্রোতে তা বেড়েছে। তাই আমার মতে, ঘুড়ির মজা থেকে এই প্রজন্ম বঞ্চিত নয় বরং তা আরও বেশি আন্তর্জাতিক হয়ে উঠেছে। নতুন প্রজন্ম স্মার্টফোন ও কম্পিউটার স্ক্রিনেও ঘুড়ির মজায় মশগুল থাকে। যা আমাদের সময় ছিল অকল্পনীয়।

দেবাজীব সরকার, বেসরকারি চাকুরে
ঘুড়ি ওড়ানোর মজা থেকে বঞ্চিত নয় এই প্রজন্ম। বরং ঘুড়ি ওড়ানো থেকে চোখের সমস্যা, মাথার যন্ত্রণা বা ঘুড়ির সুতোর মাঞ্জায় হাত কেটে যাওয়ার মতো ক্ষতিকর বিষয়গুলো সম্বন্ধে তারা অবহিত। আর সেই কারণেই তারা ঘুড়ি ওড়ানো থেকে নিজেদের বিরত রেখেছে। এই প্রজন্ম অনেক বেশি পরিকল্পিত জীবনে আগ্রহী। তাদের কাছে ঘুড়ি ওড়ানোর থেকেও অন্য বিনোদন বেশি প্রিয়। যেগুলো তারা কম ক্ষতিকর বলে মনে করে। বিনোদন বা মজার ধরনও এখন পাল্টেছে। স্বভাবতই নতুন প্রজন্মের কাছে ঘুড়ি ওড়ানোটা মজা নয়। 

 ঐশানী দত্ত, ছাত্রী 
আমার বাবা-কাকাদের ছেলেবেলার সময় চারপাশে খোলা মাঠ ছিল। তখনকার দিনে বেশিরভাগই একান্নবর্তী পরিবার ছিল। ফলে একসঙ্গে সুতোয় মাঞ্জা দেওয়া যেত হইহই করে। আজ বেশিরভাগ মানুষ নিজের মতো করে এক কামরা ফ্ল্যাটের চার দেয়ালে বন্দি। তবে এখনও বিশ্বকর্মা পুজোর মরশুমে পেটকাটি, ময়ূরপঙ্খীর লড়াই দেখতে পাওয়া যায়। শুনতে পাওয়া যায় হুল্লোড়ের মাঝে ‘ভোকাট্টা’ রব। ফ্ল্যাটের ছাদ থেকেও এই আনন্দে শামিল হয় নতুন প্রজন্ম। অনেক আবাসনে তো রীতিমতো প্রতিযোগিতা হয় ঘুড়ির।
 ছবি: অভি ঘোষ
14th  September, 2024
জাগো দুর্গা

সমস্যার সাগরে হাবুডুবু খেয়েও যাঁরা মাথা তুলে দাঁড়িয়ে লড়াই করতে চেয়েছেন, দেবীপক্ষে রইল তাঁদেরই কথা। বিশদ

05th  October, 2024
সোরাই উপজাতির মহিলাদের হাতে সাজছে কলকাতার প্রতিমা

ষাট বছর উদ্‌যাপন করতে একটু ভিন্ন ধরনের ভাবনায় সেজে উঠেছে ফার্ন পল্লির পুজো। প্রতিমা, মণ্ডপ সবই সাজাচ্ছেন ঝাড়খণ্ডের সোরাই উপজাতির মহিলারা। বিশদ

05th  October, 2024
বহু তীর্থের মাটি, জলে মাতৃ আরাধনা 

কখনও তিনি মা। কখনও বা মেয়ে। দুগ্গাঠাকুর বছরে এই সময়টাই মর্তে আসেন বটে। কিন্তু বাঙালির ঘরে ঘরে বছরভর মা বা মেয়ে রূপে তাঁর বাস। মায়ের আরাধনায় গত বেশ কয়েক বছর ধরে মহিলা পুরোহিতদের কাজ অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ডঃ নন্দিনী ভৌমিকের নেতৃত্বে ‘শুভমস্তু’। বিশদ

05th  October, 2024
২৫০ বছরের পুজোয় একই বংশের পুরোহিতরা

পেরিয়ে গিয়েছে আড়াই শতাব্দী। তবু জৌলুস একবিন্দু কমেনি মধ্য কলকাতার তালতলা পাল বাড়ির সাবেকি দুর্গাপুজোর আড়ম্বরে। সম্প্রতি ৯৬বি, এসএন ব্যানার্জি রোডের এই পুজো পড়ল ২৫০ বছরে। ১৭৪২ সালে পাল পরিবারের পূর্বপুরুষ স্বর্গীয় নকুড়চন্দ্র পাল হুগলির পোলবা গ্রাম থেকে কুলদেবতা ‘শ্রী শ্রীধর জিউ’-কে কলকাতায় নিয়ে আসেন। বিশদ

05th  October, 2024
মহালয়ার আবেগ লুকিয়ে রেডিওতেই

ঘুম জড়ানো হাতে রেডিওর নব ঘোরাতেই শোনা যায়, মহালয়া। নিমেষের মধ্যে ঘুম উধাও! দাঁত মেজে বসতে না বসতে শুরু হয়ে যায় মহালয়ার সেই বহু প্রতীক্ষিত আশ্বিনের শারদ প্রাতে জেগে উঠেছে আলোক মঞ্জীর...। বিশদ

28th  September, 2024
আবার এসো মা

পুজো শুরু হয় প্রয়াত অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়-এর হাত ধরে। তাঁর স্ত্রী সংযুক্তা চট্টোপাধ্যায় এখন এই পুজোর দায়িত্ব নিয়েছেন। কিন্তু আজও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন, এটা অভিষেকেরই পুজো।
বিশদ

28th  September, 2024
দুগ্গা মায়ের মেয়ে

হুগলি জেলার অন্যতম মহিলা প্রতিমাশিল্পী, দেবীর চোখ যাঁর হাতে অপার্থিব হয়ে ওঠে। ষাটোর্ধ্ব মহিলা মৃৎশিল্পীর সংগ্রামের কাহিনি উঠে আসে পুজো ক্যানভাসে। বিশদ

21st  September, 2024
শিশুর বায়না সামলানোর উপায়

বাচ্চার জেদ, আবদারে অতিষ্ঠ বাবা, মা। কিন্তু এই বায়না কি তাঁরাই তৈরি করে দিচ্ছেন না? প্রশ্ন তুললেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান তথা মনোসমীক্ষক নীলাঞ্জনা সান্যাল।
বিশদ

21st  September, 2024
থিম মণ্ডপের কারিগর

পুজোর থিম প্যান্ডেল তৈরি করছেন শিল্পী ঝুনু দেবনাথ। কেমন সেই লড়াই?  বিশদ

14th  September, 2024
আগমনি চিত্রকথা

চালচিত্রে ধরে রাখেন পটচিত্রের কাহিনি। রেবা পালের তুলিতে কীভাবে জীবন্ত হয়ে ওঠে ইতিহাস?  বিশদ

07th  September, 2024
পুজোর আগে শিশুর সার্বিক দেখভাল 

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু সমস্যা তো বাচ্চাদের আক্রমণ করেই। তাছাড়াও আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় এই প্রচণ্ড বৃষ্টি তো তারপরেই মারাত্মক গরম, এটাও রোজকার রুটিন। এর মধ্যে বাচ্চাকে কীভাবে ভালো রাখা যায়, তার পরামর্শ দিলেন ডাঃ সহেলি দাশগুপ্ত। বিশদ

07th  September, 2024
ফ্যাশন ডিজাইনিং: বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন-এর শিক্ষক শ্রমণা মল্লিক। 
বিশদ

07th  September, 2024
জাঁকজমকপূর্ণ  থিমপুজোর  প্রয়োজন নেই

প্রতিদিনের বাজার করতেই সাধারণ মানুষের নাজেহাল অবস্থা। তবুও পুজো এলেই মনটা আনন্দে ভরে ওঠে, আবার ভারাক্রান্তও হয় মন। এই অগ্নিমূল্যের বাজারে সবাইকে খুশি করতে পারব তো?
বিশদ

31st  August, 2024
মানসিক নির্যাতন, মোকাবিলা কীভাবে?

ঘরে-বাইরে ধারাবাহিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হেনস্তার শিকার হতে হয় মেয়েদের। হার না মেনে সামলে নেওয়ার উপায় জানালেন মনোবিদ অমিত চক্রবর্তী। বিশদ

31st  August, 2024
একনজরে
একটি ফার্মের ট্যাঙ্ক সাফাই করতে গিয়ে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হল পাঁচ শ্রমিকের। গুজরাতের কচ্ছ জেলায় মঙ্গলবার রাত একটা নাগাদ এই ঘটনা ঘটে। কচ্ছ (পূর্ব) জেলার পুলিস সুপার সাগর পারমার বলেন, কৃষিজাত পণ্যের ওই কারখানায় বুধবার ভোররাত ১টা নাগাদ ওই পাঁচ ...

টানা তিনমাস বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ট্রেন পরিষেবা। ১৯ জুলাই থেকে দুই বাংলার মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন ট্র্যাকে নামা বন্ধ হয়। সেইসময় থেকেই ওপারে শুরু হয় চরম রাজনৈতিক অস্থিরতা। ...

জেলায় বন্যা পরিস্থিতি। প্রচুর ফসল নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। খুচরো বাজারে একধাপে অনেকটা বেড়েছে আনাজের দাম। পাশাপাশি রীতিমত আগুন দাম ফলেরও। বুধবার ...

উৎসবের মরশুম বলে কথা, সাদামাটা খাবার পাতে দিলে চলে না। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন পদের আয়োজন করতে হয়। কিন্তু তা করতে গিয়েই বিপাকে পড়ছেন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক সম্পত্তির বেচাকেনায় অর্থাগম। ব্যয় বৃদ্ধির চাপ আসতে পারে। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ট্রমা দিবস
বিশ্ব সাইক্লিং দিবস
আন্তর্জাতিক দারিদ্র দূরীকরণ দিবস

১৬৩০: আমেরিকার বোস্টন শহর প্রতিষ্ঠিত হয়
১৭৭৪: সাধক বাউল লালন ফকিরের জন্ম
১৮৯০: সাধক বাউল লালন ফকিরের মৃত্যু
১৯০৩: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাইট ভ্রাতৃদ্বয় অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট সাফল্যের সঙ্গে উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ঘটান
১৯০৫: বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’ গানটি
১৯২৪: হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধীর অনশন
১৯৪০: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নেতৃত্বে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহ শুরু হয়
১৯৪৪: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯৪৭: রাজনীতিবিদ বৃন্দা কারাতের জন্ম
১৯৫৫: অভিনেত্রী স্মিতা পাতিলের জন্ম
১৯৬৫: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেটার অরবিন্দ ডি সিলভার জন্ম
১৯৭০: ক্রিকেটার অনিল কুম্বলের জন্ম 
১৯৭৯: নিউজিল্যাণ্ডের ক্রিকেটার মার্ক গিলেস্পির জন্ম
২০০৫: দেশে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি থেকে বাণিজ্যিক ভাবে কয়লা উত্তোলন শরু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৩ টাকা ৮৪.৯৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.০৬ টাকা ১১১.৮৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৯১ টাকা ৯৩.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
16th  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

৩১ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা ২৩/১৫, দিবা ৪/৫৬। রেবতী নক্ষত্র ২৬/৪৫ দিবা ৪/২০। সূর্যোদয় ৫/৩৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৫/৬/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৭ গতে ৯/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৮ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২২ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। 
৩০ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৫/১৯। রেবতী নক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/৩৭। সূর্যোদয় ৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ২/১৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৩ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
১৩ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইজরায়েলি সেনার হামলায় হত হামাস প্রধান ইয়াহা সিনওয়ার

12:45:16 AM

রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের
জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটা পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা ও ...বিশদ

12:09:02 AM

প্রয়াত অভিনেতা দেবরাজ রায়, শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

11:09:00 PM

বাবা সিদ্দিকিকে খুনের মামলা: অভিযুক্ত শিবকুমার গৌতম ও জীশান আখতারের বিরুদ্ধে লুক আউট সার্কুলার জারি করল মুম্বই পুলিস

10:30:12 PM

মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে হারিয়ে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা

10:19:00 PM

এনডিএ-র বৈঠক শেষে চণ্ডীগড় থেকে রওনা দিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি

09:58:00 PM