বডি শেমিং হলে আইনের দ্বারস্থ হওয়া যায়? জানালেন আইনজীবী রুমানিয়া বাগচী ঘোষ।
বেঁচে থাকলে দিন তিনেক আগে তাঁর বয়স হতো ৯৫। ফিরে দেখা অ্যান ফ্র্যাঙ্ক-এর জীবনের কথা।
ইতিহাস তৈরি করলেন ৪৬ বছরের দাসাংলু পুল। তাঁর মাধ্যমেই ৩৬ বছর পর অরুণাচলপ্রদেশ পেল মহিলা মন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু জানিয়েছেন, মন্ত্রিসভায় দাসাংলুর যোগদান রাজ্যের মহিলাদের কাছে বড় বার্তা পৌঁছে দেবে।
জোয়ান পেডেন। হঠাৎ নামটা বললে হয়তো চিনবেন না। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে শুনলে বিস্মিত হবেন অবশ্যই। ফোর্ব-এর সমীক্ষায় নাম লিখিয়ে ফেলেছেন এই নবতিপর মার্কিন মহিলা। আমেরিকার ‘সেলফ মেড’ ধনী মহিলাদের অন্যতম তিনি।
নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা গড়ে তোলা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং স্টেম (সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্ট অ্যান্ড ডিজাইন, ম্যাথমেটিক্স) ক্ষেত্রে জনসংযোগ বাড়ানোর জন্য এক শিবিরের আয়োজন হয়েছিল দক্ষিণ ভারতীয় শহর কোচিতে।
তরুণ প্রজন্ম বাংলা ছবি কম দেখে, তার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, তারা আন্তর্জাতিক এবং বলিউড ফিল্ম দেখে বেশি আকৃষ্ট হয়, যা উন্নত প্রযুক্তি এবং উচ্চ বাজেটের জন্য জনপ্রিয়।
শিশুকে ‘ভালোমানুষ’ তৈরি করতে সাহায্য করে শেয়ার বা ভাগ করে নেওয়ার প্রবণতা। পরামর্শ দিলেন মনোবিদ ডাঃ অমিতাভ মুখোপাধ্যায়।
মধ্যপ্রদেশ জুড়ে পর্যটনকে অগ্রসর করার জন্য এগিয়ে এসেছেন আঞ্চলিক মহিলারা। বিভিন্ন উপজাতির মহিলারা নিজেদের বাড়ির অংশ সাজিয়েগুছিয়ে গড়ে তুলছেন হোম স্টে। এই বিষয়ে ভোপালের বুড়ি বাই বিশেষ উল্লেখের দাবিদার।
এক মিনিটের একটি রিলস-এই উদ্দেশ্য সফল। তাড়াতাড়ি উদ্দেশ্য সফল হওয়ার এই প্রবণতা ধৈর্য হারানোর বড় কারণ। একটি রিলস থেকে পরবর্তী রিলস এ যেতে এক সেকেন্ডেরও কম সময় লাগে।
সন্তানের অবহেলা ও অত্যাচারের মুখে দাঁড়িয়ে বৃদ্ধ বাবা-মা কী করবেন? পরামর্শে হাইকোর্টের আইনজীবী অনির্বাণ গুহঠাকুরতা। লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
মেয়েদের দশভুজা বলা হয়। তা কি আর এমনি? দশটা হাত না থাকতে পারে, কিন্তু একসঙ্গে দশটা কাজ সামলাতে মেয়েরা বেশ দড়। ঠিক যেমন ছবির এই মহিলা। দেখুন, তাঁর হাতে ল্যাপটপ। আর তিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন জুতোর দোকানে।
পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
অনন্য নজির গড়লেন অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়ওয়ারার ভূমিকন্যা জয়া বাদিগা। ক্যালিফোর্নিয়ার স্যাক্রামেন্টো কান্ট্রি সুপিরিয়র কোর্টের বিচারক নিযুক্ত হলেন তিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনও আদালতে এই প্রথম অন্ধ্রপ্রদেশের কোনও মহিলা বিচারকের স্থলাভিষিক্ত হলেন। মার্কিন মুলুকে পাড়ি দেওয়ার আগে রাজ্যের ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জয়া স্নাতক পাশ করেন। এরপর আইন নিয়ে সান্টা ক্লারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে জয়া প্রাইভেট প্র্যাকটিস করছেন। তাঁর এই সাফল্যে খুশি পরিজনরা। আসলে জয়ার এই যাত্রাপথের এক অন্য তাৎপর্যও রয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে তিনিই প্রথম মহিলা, যাঁর সাফল্যের মুকুটে নতুন এই পালক যোগ হল। তাঁর রাজ্যের পিছিয়ে পড়া মহিলাদের নিয়ে ভবিষ্যতে কাজ করার ইচ্ছে রয়েছে জয়ার। তাঁর সাফল্যের কাহিনি শুনে অন্য মহিলারা আগ্রহী হলে তাঁদের সবরকম ভাবে দিশা দেখাতেও ইচ্ছুক তিনি।
