এই মরশুমে ঘোরাঘুরি, হইহই, পিকনিকের ফলে ত্বক বেশ পুড়ে যায়। তাহলে উপায়? কীভাবে দেখভাল করবেন ত্বকের? রূপবিশেষজ্ঞ দিব্যা সিং-এর সঙ্গে কথায় কমলিনী চক্রবর্তী।
আর ক’দিন পরেই বাগদেবীর আরাধনা। হাতেখড়ি অথবা অঞ্জলির জন্য সাজটাও চাই মানানসই। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
শীতকালে অন্যতম বড় সমস্যা ঘন ঘন ঠোঁট ফেটে যাওয়া। কয়েকটি বিষয় মেনে চললে ঠোঁট থাকবে সুন্দর ও পেলব। লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
পুরনো সব শাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে থাকে অনেক আবেগ। তাকে বাঁচিয়ে রাখার নানা পথ নিয়ে লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
মুখের ত্বকের চেয়ে গলার ত্বক আগে বুড়িয়ে যায়। তাই সময় থাকতে গলার দিকে নজর না দিলে চামড়া ঝুলে যাবে দ্রুত। সমাধান কী, লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
চুল বা ত্বকের যত্নে কতরকম পণ্যের পিছনে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করি আমরা। অথচ রূপটানে ভরসা হতে পারে রান্নাঘরেরই টুকিটাকি। অন্নপূর্ণার ভাণ্ডারে অন্নের অভাব হয় না। অন্ন-জলেই আছে সেই জাদু চাবিকাঠি। প্রতিদিন ভাত রান্নার জন্য চাল খানিকক্ষণ ভিজিয়ে রাখেন তো?
রংবাহারি চুল। লুক বদলে দিতে যথেষ্ট। হাল ফ্যাশনে পরিচিত এই সাজ। কীভাবে রং করাবেন, রঙের পর বাড়িতে কেমন যত্ন জরুরি? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
বিয়ের দিন মুখসজ্জায় এতটুকু ত্রুটি যেন না থাকে— সব কনের মনের কোণে এই ইচ্ছেই থাকে। ব্রাইডাল মেকআপ নিয়ে অভিষেক নাইয়া-র সঙ্গে কথায় অন্বেষা দত্ত।
মাঝারি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায় বিশেষ শুভ, উপার্জন বাড়বে দ্রুত। কারও কথায় কাজ করে বিপদে পড়তে ... বিশদ
ক্রিসমাস পার্টির থিম রং লাল-সাদা। কীভাবে সাজবেন? লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
শিরোনাম পড়ে ‘নীলাঞ্জনা’কে মনে পড়ছে কি? ঠিকই ধরেছেন, গায়ক নচিকেতার ‘নীলাঞ্জনা’। ‘লাল ফিতে সাদা মোজা’ যার স্কুল ইউনিফর্ম। আপনি স্কুলবেলায় অন্য রঙের হাত ধরে হেঁটেছেন হয়তো। কিন্তু লাল-সাদায় সামগ্রিক সাজের বাৎসরিক মেজাজ বাঙালির হাতে গোনা কয়েকদিন। যেমন ধরুন, অষ্টমীর অঞ্জলি বা দশমীর প্রতিমা বরণ। লাল-সাদার মিশেলে সাজতে পছন্দ করেন বঙ্গনারী। ওই দু’দিনের সঙ্গে যেন জড়িয়ে থাকে এই দুই রঙের আবেগ। এই তালিকায় আরও একটা দিন পড়বেই। বড়দিন। সান্তা বুড়োর জোব্বার লাল-সাদা রং বরাবরই বাঙালির ক্রিসমাস পার্টির ফ্যাশন থিম।
শহুরে রাতে শীতের আদর মেখে কেক, স্টেক-এর বাহারে জমে উঠবে ক্রিসমাস পার্টি। বছর শেষের এই উৎসবের জন্যও আলাদা করে শপিং এখন মাসকাবারির তালিকায় ঢুকে গিয়েছে। কিন্তু যার লাল-সাদার ঘেরাটোপে এখনও কিছু কেনা হয়ে ওঠেনি, ওয়ার্ডরোবে থাকা পোশাক একটু রদবদল করেই তিনিও হয়ে উঠতে পারেন ফ্যাশনিস্তা।
পার্টিতে আপনি যদি শাড়ি বেছে নেন, তাহলে সঙ্গে রাখুন লাল ব্লাউজ। একান্তই শাড়ির সঙ্গে তা মিসম্যাচ হলে হেডগিয়ারে থাকুক লাল বা সাদার ছোঁয়া। কম সময়ে তা জোগাড় করা সম্ভব না হলে লাল, সাদা জারবেরা ফুল দিন খোঁপায়।
লং ড্রেসে যদি নিজেকে সাজাতে চান, তাহলে ক্লাচ ব্যাগ হোক শিমারি লাল রঙের। গাউন পরলে স্লিং ব্যাগে থাকুক সাদা-লাল থিম। অর্থাৎ পোশাকে না হলেও অ্যাকসেসরিজে লাগুক ক্রিসমাসের রং।
রাত পার্টির জন্য যদি শর্ট ড্রেস পছন্দ করে রাখেন, তাহলে বেল্ট নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করতে পারেন। এখন রকমারি বেল্ট দিয়ে সাজের ধরন বদলে ফেলা যায় অনায়াসে। লাল-সাদা কম্বিনেশনে বেল্ট রাখুন সাজ তালিকায়।
স্কার্ফ, স্টোল, সোয়েটার, জ্যাকেট, ফিরান, টুপি, শালের মতো খানদানি শীত পোশাক যদি পার্টির সাজের সঙ্গে মিশিয়ে নেন তাহলে সেখানেই থাকুক ক্রিসমাসের থিম রং।
বড়দিনে পারদ নামে কলকাতার। তাই পায়ে নজর দিন আলাদা করে। জুতো-মোজায় লাল-সাদা রাখুন। সাদা বা লাল একরঙা জুতোও আলাদা করে নজরে পড়বে।
একদিনে এত সব জোগাড় করা যদি না-ও সম্ভব হয়, নেলপলিশ এবং লিপস্টিকের লাল শেড কম-বেশি সকলের সংগ্রহেই থাকে। যে কোনও ত্বকেই লাল লিপস্টিক আলাদা করে কমপ্লিমেন্ট করে। শুধু ম্যাট, গ্লসি কোনটা আপনার ব্যক্তিত্ব, পোশাক, পার্টির ধরনের সঙ্গে মানানসই সেটা দেখে নিন।
‘লাল ফিতে সাদা মোজা’য় তাহলে শুধু আর দুই বিনুনির স্কুল ইউনিফর্ম নয়। নতুন পোশাক না থাকলেও ক্রিসমাস পার্টিতে অনায়াসে আপনার সাজে থাকতে পারে এই দুই রঙের ছোঁয়া।
শিরোনাম পড়ে ‘নীলাঞ্জনা’কে মনে পড়ছে কি? ঠিকই ধরেছেন, গায়ক নচিকেতার ‘নীলাঞ্জনা’। ‘লাল ফিতে সাদা মোজা’ যার স্কুল ইউনিফর্ম। আপনি স্কুলবেলায় অন্য রঙের হাত ধরে হেঁটেছেন হয়তো। কিন্তু লাল-সাদায় সামগ্রিক সাজের বাৎসরিক মেজাজ বাঙালির হাতে গোনা কয়েকদিন। যেমন ধরুন, অষ্টমীর অঞ্জলি বা দশমীর প্রতিমা বরণ। লাল-সাদার মিশেলে সাজতে পছন্দ করেন বঙ্গনারী। ওই দু’দিনের সঙ্গে যেন জড়িয়ে থাকে এই দুই রঙের আবেগ। এই তালিকায় আরও একটা দিন পড়বেই। বড়দিন। সান্তা বুড়োর জোব্বার লাল-সাদা রং বরাবরই বাঙালির ক্রিসমাস পার্টির ফ্যাশন থিম।
শহুরে রাতে শীতের আদর মেখে কেক, স্টেক-এর বাহারে জমে উঠবে ক্রিসমাস পার্টি। বছর শেষের এই উৎসবের জন্যও আলাদা করে শপিং এখন মাসকাবারির তালিকায় ঢুকে গিয়েছে। কিন্তু যার লাল-সাদার ঘেরাটোপে এখনও কিছু কেনা হয়ে ওঠেনি, ওয়ার্ডরোবে থাকা পোশাক একটু রদবদল করেই তিনিও হয়ে উঠতে পারেন ফ্যাশনিস্তা।
পার্টিতে আপনি যদি শাড়ি বেছে নেন, তাহলে সঙ্গে রাখুন লাল ব্লাউজ। একান্তই শাড়ির সঙ্গে তা মিসম্যাচ হলে হেডগিয়ারে থাকুক লাল বা সাদার ছোঁয়া। কম সময়ে তা জোগাড় করা সম্ভব না হলে লাল, সাদা জারবেরা ফুল দিন খোঁপায়।
লং ড্রেসে যদি নিজেকে সাজাতে চান, তাহলে ক্লাচ ব্যাগ হোক শিমারি লাল রঙের। গাউন পরলে স্লিং ব্যাগে থাকুক সাদা-লাল থিম। অর্থাৎ পোশাকে না হলেও অ্যাকসেসরিজে লাগুক ক্রিসমাসের রং।
রাত পার্টির জন্য যদি শর্ট ড্রেস পছন্দ করে রাখেন, তাহলে বেল্ট নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করতে পারেন। এখন রকমারি বেল্ট দিয়ে সাজের ধরন বদলে ফেলা যায় অনায়াসে। লাল-সাদা কম্বিনেশনে বেল্ট রাখুন সাজ তালিকায়।
স্কার্ফ, স্টোল, সোয়েটার, জ্যাকেট, ফিরান, টুপি, শালের মতো খানদানি শীত পোশাক যদি পার্টির সাজের সঙ্গে মিশিয়ে নেন তাহলে সেখানেই থাকুক ক্রিসমাসের থিম রং।
বড়দিনে পারদ নামে কলকাতার। তাই পায়ে নজর দিন আলাদা করে। জুতো-মোজায় লাল-সাদা রাখুন। সাদা বা লাল একরঙা জুতোও আলাদা করে নজরে পড়বে।
একদিনে এত সব জোগাড় করা যদি না-ও সম্ভব হয়, নেলপলিশ এবং লিপস্টিকের লাল শেড কম-বেশি সকলের সংগ্রহেই থাকে। যে কোনও ত্বকেই লাল লিপস্টিক আলাদা করে কমপ্লিমেন্ট করে। শুধু ম্যাট, গ্লসি কোনটা আপনার ব্যক্তিত্ব, পোশাক, পার্টির ধরনের সঙ্গে মানানসই সেটা দেখে নিন।
‘লাল ফিতে সাদা মোজা’য় তাহলে শুধু আর দুই বিনুনির স্কুল ইউনিফর্ম নয়। নতুন পোশাক না থাকলেও ক্রিসমাস পার্টিতে অনায়াসে আপনার সাজে থাকতে পারে এই দুই রঙের ছোঁয়া।
