Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

রাষ্ট্র দেশবাসীকে অনিশ্চয়তাই দিয়ে চলেছে
সমৃদ্ধ দত্ত

কর্ণাটকের চিত্রগুড়ার খ্যাতনামা একটি পথচলতি খাবার দোকান শ্রী লক্ষ্মীভবন টিফিন রুম। সেই দোকানে ঢোকার মুহূর্তেই প্রবেশদ্বারে এবং ক্যাশকাউন্টারে বড় বড় করে নোটিস লাগানো হয়েছিল ২০১৭ সাল থেকেই। নোটিসে লেখা ছিল, ২ হাজার টাকার নোটের খুচরো নেই। অনুগ্রহ করে খাবারের দাম যা হয়েছে, ঠিক সেটাই মিটিয়ে দিন অথবা ছোট নোট দেবেন। সোজা কথায় ২ হাজার টাকার নোট ওই দোকান নেবে না। ২০১৭ সালের শেষার্ধ থেকেই এই নোটিস পড়ে যায়। স্থায়ীভাবে সেটি রাখা রয়েছে। ওই দোকানের মালিককে বিখ্যাত সাংবাদিক পি সাইনাথ প্রশ্ন করেছিলেন, নোটবাতিলের পর এখন তো  আবার সব টাকা বাজারে এসে গিয়েছে। নতুন ২ হাজার টাকা, ৫০০ টাকা সবই পাওয়া যাচ্ছে। কিছু মাস আগে পর্যন্ত সমস্যা ছিল। এখন আর নেই। তাহলে আপনি কেন এভাবে ২ হাজার টাকার নোট প্রত্যাখ্যান করছেন? মালিক এস মূর্তি হেসে বলেছিলেন, কে জানে আবার কবে কী হয়! তাই রিস্ক নিচ্ছি না! অর্থাৎ তিনি সরাসরি না বললেও বুঝিয়ে দিয়েছিলেন যে, তিনি আর সরকারকে বিশ্বাস করেন না। তাঁর স্থির বিশ্বাস, এরা যখন তখন যা ইচ্ছে করতে পারে, মতিস্থির নেই। 
ঠিক রাগ, দুঃখ, ক্ষোভ নয়। আসলে একটা ভয়ের জন্ম হয়। যখন আমরা জানতে পারি রাষ্ট্র তার দেশবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করছে। আবার রাষ্ট্রকে দেশবাসী বিশ্বাসও করছে না। রাষ্ট্র তার দেশবাসীকে মানুষ হিসেবে নয়, পুতুল হিসেবে দেখছে। রাষ্ট্র ভাবছে, আমি যখন যা করব, সেটা দেশবাসীর মেনে নেওয়াই ভবিতব্য। সে প্রতিবাদ করলেই তাকে অ্যান্টি ন্যাশনাল বলা হবে। আর প্রতিবাদ করার মতো সময় কোথায় তার। গ্রাসাচ্ছাদনের ব্যবস্থা করতে করতেই সারাদিন সময় মেলে না সিংহভাগ দেশবাসীর। আরও ভয় বুকে দানা বাঁধে, যখন দেখা যায় যে, রাষ্ট্র অথবা সরকার দেশবাসীকে স্বস্তি দিতে চায় না। বরং একটা আশ্চর্য নিষ্ঠুরতায় ভর করে সে সারাক্ষণ ভাবছে কীভাবে দেশবাসীকে নানারকমভাবে ব্যতিব্যস্ত করে রাখা যায়। কিছুতেই এই মানুষগুলিকে ভাবনাহীন স্বাভাবিক জীবনে থাকতে দেব না। এরকমই যেন ভাবছে রাষ্ট্র। তারই প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে বছরের পর বছর ধরে। 
এটা দেশবাসীর কাছে দুর্ভাগ্যজনক। কিন্তু একটি সূক্ষ্ম বিপজ্জনক প্রবণতা গ্রাস করছে ভারতকে। সেটি হল, মানুষ আর দেশের পরিচালকদের বিশ্বাসই করে না। রাষ্ট্রের পরিচালকরা অথবা সরকারের প্রধান যাঁরা, তাঁরা বুঝতে পারছেন না যে, এভাবে আসলে নিজেদের অজান্তে তাঁরা অবিশ্বাসী চরিত্রে পর্যবসিত হয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের কোনও কথায়, কোনও সিদ্ধান্তে, কোনও বক্তব্যে, কোনও আশ্বাসে, কোনও প্রতিশ্রুতিতে আর মানুষ বিশ্বাস করবে না। করছেও না। ক্রমেই তাঁদের কথাকে সিরিয়াসলি নেওয়া হচ্ছে না আর। 
আমরা ভোট দিই। আমরা আয়কর দিই। আমরা জিএসটি দিই। আমরা প্রতিটি আইন মেনে চলি। যখন যা নির্দেশ আসে, সেগুলি পালন করি।  কিন্তু রাষ্ট্র এসবের বিনিময়ে আমাদের শাস্তি দেয়। জীবনকে প্রতিনিয়ত অনিশ্চিত করে দিচ্ছে। কিছু না কিছু কারণে লাইনে দাঁড় করাচ্ছে। এই কার্ডের সঙ্গে ওই কার্ডের লিঙ্ক। সেই কার্ডের কে ওয়া‌ই সি। আধার আপডেট না করলে সুবিধা মিলবে না। যখন তখন আমাদের পরিকল্পিতভাবে হেনস্তা করা চলছে। আর রাষ্ট্র যখন তখন এমন সব সিদ্ধান্ত আমাদের উপর চাপিয়ে দিতে পারে, যাতে আমাদের জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ আবার বাধাপ্রাপ্ত হয়। নতুন নতুন  চিন্তা, উদ্বেগ, সমস্যার পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। কর্ণাটকের চিত্রগুড়ার সেই দোকানমালিক ঠিক কতটা দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ছিলেন আজ সেটা বোঝা গেল। তিনি রাষ্ট্রের খামখেয়ালি মনোভাবকে সঠিক ধরে ফেলেছিলেন একেবারে প্রথম দিন থেকে। তাই ২ হাজার টাকার নোট গ্রহণই করেননি। আজ ৬ বছর পর তাঁর আশঙ্কাই সত্য হল। প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে সেই নোট আচমকা। আবার লাইনে দাঁড়াও জমা করার জন্য। 
২ হাজার টাকার নোট হঠাৎ প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্তের মধ্যে দিয়ে ঠিক এই মনস্তত্ত্বই প্রকট হল, শুধু যে মানুষ তাদের বিশ্বাস করছে না তাই নয়, এখন আর আমাদের রাষ্ট্র নিজের কথাকেই নিজে বিশ্বাস করে না।  ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে দুটি নোট বাতিল করে দিয়ে নতুন নোট চালু করে আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল এবার আর কোনও সমস্যা আসবে না। এখন থেকে স্বস্তিকর দিন চলবে। আমরা সেই আশ্বাসকে ভর করেই সেই নোট নিয়েই জীবন চালিয়েছি। প্রশ্ন হল, কোনও সাধারণ নাগরিক যদি সরকারের উপর সম্পূর্ণ বিশ্বাস করে তার ঘরে যখনই সময় পেয়েছে ২ হাজার টাকার নোটই সঞ্চয় হিসেবে জমিয়ে রাখে, তাহলে সে অন্যায়টা কী করেছে? কালো টাকা, আয় বহির্ভূত টাকা না হলেই হল।  ২ হাজার টাকার নোট আইনত বৈধ। তাই সে রেখেছে। অসময়ের ভরসা হিসেবে। সে এরপর যদি আগামী দিনে কোনও নোটকেই বিশ্বাস না করে? যে কোনও সময় যে কোনও নোটই সরকার বাতিল করে দিতে পারে এরকম একটি বার্তাই কি সরকার দিতে চায়? কেন দিতে চায়? অর্থাৎ মানুষকে সর্বদা একটি অনিশ্চয়তার জীবনের দিকেই কেন ঠেলে দেওয়া হচ্ছে? আগামী দিনে ১ হাজার টাকার নোট চালু করা হলে আর কি সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে সেই টাকাকে ভরসা করবে? লেনদেনে বিশ্বাস থাকবে?
কেন্দ্রীয় সরকার, প্রধানমন্ত্রী, শাসক দলের যারা ঘোরতর সমর্থক অথবা ভক্ত, তারা এখন কি ২ হাজার টাকার নোট গ্রহণ করছে? কেউ যদি তাদের কোনও আদানপ্রদানের সময় ২ হাজার টাকার নোট দেয়, তারা নিচ্ছে? যদি না নেয়, তাহলে কেন নিচ্ছে না? রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তো বলছে ২ হাজার টাকার নোট বৈধ! এই টাকা বাতিল হয়ে গেল, এরকম তো বলা হয়নি! বিরোধীরা না হয় সেকথা বিশ্বাস না করে ওই টাকা আর কাছে রাখতে চাইছে না। কেউ দিলে নেবেও না। কিন্তু সরকারের সমর্থকরা নেবে? অথবা নিচ্ছে? যদি না নেয়, তাহলে প্রমাণ হচ্ছে, তারাও কিন্তু নিজেদের পছন্দের সরকারের কথায় আর বিশ্বাস করে না। যাকে তারা বিশ্বাস করে না, তাকেই সমর্থন করে! অর্থাৎ বিরোধী এবং সমর্থক, তাদের রাজনৈতিক অবস্থান যাই হোক, একটা ব্যাপারে তারা একমত যে, এই সরকারের বলা কথাকে আর বিশ্বাস করা যাবে না। এরা যে কোনও সময় যে কোনও সঙ্কটের দিকে ঠেলে দেবে মানুষকে।
মোদি সরকারের সমর্থকদের বিশ্বাসেই সবথেকে বেশি আঘাত লেগেছে। কারণ, ১৫ লক্ষ টাকা প্রত্যেকের অ্যাকাউন্টে দেওয়া হয়নি, সব কালো টাকা বিদেশ থেকে নিয়ে আসা হয়নি অথবা ৩৭০ নং ধারা অবলুপ্তির পর কাশ্মীরে  গিয়ে জমি কেনা হয়নি, এসব তাও সহ্য করা যায়। কিন্তু যা যা নিশ্চিত হওয়ার আশায় দিনের পর দিন, মাসের পর মাস বসে আছে এই সমর্থকরা, তাও আজ পর্যন্ত করতে পারেনি মোদি সরকার। কংগ্রেস মুক্ত ভারত দিতে পারেনি। দুর্নীতির অভিযোগে আজ পর্যন্ত গান্ধী পরিবারকে জেলে পাঠানো যায়নি। সিএএ আইন চালু করা হবে বলে হুমকি দিয়েও সেটা সম্পর্কে আর উচ্চবাচ্য করে না এই সরকার। এনআরসির নামগন্ধ নেই। সিবিআইয়ে আর ইডির উপর আর ভরসা করা যায় না। অ্যারেস্ট করে, জেলে রাখে, জামিন দেয় না। টিভিতে হেডলাইন দেয়। কিন্তু তদন্ত আর এগয় না। 
আজকের রাষ্ট্র গীতার বাণীর উপাসক। গীতায় বলা হয়েছে কর্ম করে যাও, ফলের আশা কোরো না। আজ রাষ্ট্র তার দেশবাসীকে বলতে চায়, সমর্থন করে যাও, অনুগত থেকে যাও, ঝামেলা সহ্য করে যাও। শুধু ফলের আশা কোরো না!
26th  May, 2023
সেঙ্গোল যেন কোনও মতেই নত না হয়
পি চিদম্বরম

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বিকৃতিতে ওস্তাদগণ এবং বিজেপির বাজনদারদের দেওয়া সেঙ্গোলের চমকপ্রদ ব্যাখ্যা শুনে 
থাকলে তাঁদের সমাধি থেকেই উঠে আসবেন তিরুবল্লুবর, এলাঙ্গো আদিগল, আভাইয়ার এবং সঙ্গম কবিরা।
বিশদ

মাত্র ৩৫ বছর বয়সেই
এক নেতার অভিষেক
হিমাংশু সিংহ

‘যিনি মানুষের মনে আশা জাগাতে পারেন তিনিই নেতা।’ কথাটা আমার নয়। বলে গিয়েছেন নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। সেখানে অবশ্য আদর্শ নেতার বয়সের কোনও উল্লেখ 
তিনি করেননি। কিন্তু বাংলার মানুষের মনে গত ৩৯ দিন ধরে ক্রমাগত সেই আশারই সঞ্চার করে চলেছেন এক তরুণ। ক্রমাগত কেন্দ্রের বঞ্চনা। বিশদ

04th  June, 2023
নবজোয়ারেই তৈরি হচ্ছে নতুন প্রজন্মের ভিত

কেউ বলছেন, সার্কাস হচ্ছে। তাই পড়েছে তাঁবু। কেউ বলছেন, কয়লা, গোরু পাচার ও নিয়োগ দুর্নীতি থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা চলছে। আবার কারও মতে, এটা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘জননেতা’ বানানোর গেমপ্ল্যান।
বিশদ

03rd  June, 2023
দশ বছরেও ধর্মই তাস!
সমৃদ্ধ দত্ত

নরেন্দ্র মোদি এক কথার মানুষ। তিনি তাঁর রাজনৈতিক কেরিয়ার শুরু করেছিলেন হাই ভোল্টেজ হিন্দুত্বকে সামনে রেখে। লালকৃষ্ণ আদবানির রথযাত্রার রোডম্যাপ কী হবে সেই পরিকল্পনা করেছিলেন প্রমোদ মহাজন। কিন্তু সেই প্ল্যান সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল গুজরাত বিজেপির এক যুবক নেতাকে। বিশদ

02nd  June, 2023
নির্জলা নিয়তির অপেক্ষা!
মৃণালকান্তি দাস

মাত্র তিন মাসের মধ্যে জলশূন্য হয়ে যাবে গোটা কেপটাউন শহর! বিশেষজ্ঞদের এই ভবিষ্যদ্বাণী মিলে গিয়েছিল ২০১৮ সালেই। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন শহরের প্রায় ৪০ লক্ষ নাগরিক রীতিমতো যুদ্ধের মুখোমুখি হয়েছিল। জল বাঁচানোর লড়াইয়ে নেমেছিল গোটা শহর। যুদ্ধে শামিল সাধারণ মানুষ থেকে বড় বড় সংস্থাও।
বিশদ

01st  June, 2023
পুরাণের রাজার প্রত্যাবর্তন
হারাধন চৌধুরী

মহাভারতে যুধিষ্ঠির জানতে চেয়েছিলেন, রাজার উৎপত্তি কীভাবে? উত্তর দিতে গিয়ে পিতামহ ভীষ্ম যা বলেছিলেন, তার সারকথা হল—মানুষের লোভ আর মোহ থেকেই রাজার জন্ম। পৃথিবীর সূচনায় প্রতিটি মানুষ আপন শৃঙ্খলায় সুখে বসবাস করত। কিন্তু একদিন তাদের মনে লোভ বাসা বাঁধল, মানুষ মোহান্ধ হয়ে উঠল, তখনই সমাজে দেখা দিল বিশৃঙ্খলা, সেটা ক্রমে গড়াল মাৎস্যন্যায় পর্যন্ত।
বিশদ

31st  May, 2023
সরকারের পক্ষে জোরদার তালির বন্দোবস্ত হয়েছে
পি চিদম্বরম

আইপিএল ২০২৩-এর সেরা পাঁচ বোলারের মধ্যে চারজন স্পিনার—রশিদ খান, ওয়াই চাহাল, পীযূষ চাওলা এবং বরুণ চক্রবর্তী। একজন সাধারণ মানুষকে ব্যাপারটা অবাকই করেছে, কারণ তিনি জানেন যে, টি-টোয়েন্টি খেলাটি এমন দাপুটে ব্যাটসম্যানদের কথা মাথায় রেখেই সাজানো, যাঁরা স্পিন বোলারদের পিটিয়ে মাঠছাড়া করে দিতে মরিয়া।
বিশদ

29th  May, 2023
গণতন্ত্রই বিপন্ন, ইট-কাঠ-পাথরের সংসদে লাভ কী?
হিমাংশু সিংহ

আচ্ছে দিন মরীচিকা হয়ে থাকলেও আচ্ছে সংসদ ঘোর বাস্তব হয়েই ধরা দিচ্ছে। কীর্তি, সাফল্য তাঁর পিছু ছাড়ে না। ভক্তকুল নানা অবতারে তাঁর গরিমাকে তুলে ধরে। তবু সাধারণ মানুষের সমস্যা কমে না। বিতর্ক তাড়া করে প্রতি মুহূর্তে। সংবিধান ও গণতন্ত্রের সূতিকাগৃহ হল সংসদ। বিশদ

28th  May, 2023
সংগঠন নেই বঙ্গে, ধামাকাই
কি বিজেপির ভরসা?
তন্ময় মল্লিক

রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, পরপর তিনটি রাজ্যে হেরেছিল বিজেপি। আর তাতেই নরেন্দ্র মোদির দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা নিয়ে উঠে গিয়েছিল প্রশ্ন। ঠিক সেই সময়ে ঘটেছিল পুলওয়ামায় সেনা জওয়ানদের গাড়িতে জঙ্গি হামলা। তারপরই পাকিস্তানে সার্জিকাল স্ট্রাইক। বিশদ

27th  May, 2023
কাশ্মীরে শ্মশানের শান্তি
মৃণালকান্তি দাস

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে মুজফফরাবাদ থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে নীলম উপত্যকায় রয়েছে ১৮টি মহাশক্তি পীঠের অন্যতম শারদাপীঠ এবং শারদা বিশ্ববিদ্যালয়ের ধ্বংসাবশেষ। এক সময়ে সেই শারদাপীঠের উদ্দেশে তীর্থযাত্রা শুরু হতো কাশ্মীরের তিতওয়াল গ্রাম থেকে। বিশদ

25th  May, 2023
ব্যুমেরাং হচ্ছে মোদিজির সার্জিক্যাল স্ট্রাইক
সন্দীপন বিশ্বাস

মোদি সরকারের কফিনে প্রথম পেরেকটি মেরে দিল কর্ণাটক। দক্ষিণের এই রাজ্যটি চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিল মোদি ম্যাজিকের শূন্যগর্ভ অহঙ্কার।
বিশদ

24th  May, 2023
রাজনীতি যখন মার্কেটিং
শান্তনু দত্তগুপ্ত

সাবানের বিজ্ঞাপন। আটের দশকের শেষে দূরদর্শনে খেলা বা সিনেমা দেখার ফাঁকে উদয় হতো তার। সেই সময়ের নামজাদা কোনও নায়িকা, তিনি সাবান মাখছেন, আর সুন্দর হয়ে উঠছেন।
বিশদ

23rd  May, 2023
একনজরে
ওড়িশার বালেশ্বরে ট্রেন দুর্ঘটনায় গ্রামের তিন যুবককে হারিয়ে শোকস্তব্ধ কাটোয়ার কড়ুই। রবিবার সন্ধ্যায় তিনজনের দেহ গ্রামে আসতেই কান্নায় রোল ওঠে। গোটা গ্রামজুড়ে শোকের পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ...

পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের দু’টি প্রত্যন্ত গ্রামে পাওয়া গেল মারাত্মক মাল্টি ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট (এমডিআর) যক্ষ্মা রোগীর খোঁজ। ...

খিদিরপুর সুইমিং ক্লাবের শতবর্ষ উদাযাপনে বিশেষ উদ্যোগ। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘প্রাণা’র সঙ্গে যৌথভাবে এক মহৎ কর্মযজ্ঞে ...

মৃত মহিলার যৌন নিগ্রহ ধর্ষণ নয়। এমনই রায় দিল কর্ণাটক হাইকোর্ট। ২০১৫ সালে টুমকুর জেলার ২১ বছরের এক তরুণীকে গলা কেটে নৃশংসভাবে খুনের অভিযোগ ওঠে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পরিবেশ দিবস
৪৬৯ খ্রীষ্টপূর্ব: গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্ম
১৮৮৯: ভারতবর্ষে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রথম প্রচারক রাজেন্দ্রচন্দ্র দত্তের মৃত্যু
১৯১০: মার্কিন লেখক ও হেনরির মৃত্যু
১৯৪০: প্রথম রাবারের টায়ার প্রদর্শিত হয়
১৯৫২: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক মুকেশ ভাটের জন্ম
১৯৬১: ভারতের টেনিস তারকা রমেশ কৃষ্ণানের জন্ম
১৯৭২: স্টকহোম বৈঠকে প্রতিবছর এই দিনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়
১৯৭২: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের জন্ম
১৯৭৬: বলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী রম্ভার জন্ম
১৯৮৪: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ছয় শত হিন্দু নিহত
২০০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৬ টাকা ৮৩.৩০ টাকা
পাউন্ড ১০০.৯৩ টাকা ১০৪.৪০ টাকা
ইউরো ৮৬.৭০ টাকা ৮৯.৮৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
04th  June, 2023
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬০,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬০,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫৭,৫০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭১,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭২,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
04th  June, 2023

দিন পঞ্জিকা

২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০, সোমবার, ৫ জুন ২০২৩। প্রতিপদ ৪/২১ দিবা ৬/৪০ পরে দ্বিতীয়া ৫৭/১৬ রাত্রি ৩/৫০। মূলা নক্ষত্র ৫১/১০ রাত্রি ১/২৩। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১৫, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৮ গতে ১০/১৪ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫ গতে ১১/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৩/২৯ গতে ৪/১২ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৫ গতে ৮/১৫ ম঩ধ্যে পুনঃ ২/৫৫ গতে ৪/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। 
২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০, সোমবার, ৫ জুন ২০২৩। প্রতিপদ দিবা ৭/৩১। মূলা নক্ষত্র রাত্রি ৩/২১। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩১ গতে ১০/১৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/১১ গতে ১২/০ মধ্যে ও ১/২৫ গতে ২/৪৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৩/৩২ গতে ৪/১৪ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ গতে ৮/১৬ মধ্যে ও ২/৫৬ গতে ৪/৩৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১৬ গতে ১১/৩৬ মধ্যে।
১৫ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ফুরফুরা শরিফে গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

05:25:00 PM

৭ ঘণ্টার মুক্তি মণীশ সিশোদিয়ার
অসুস্থ স্ত্রীকে দেখে আসার জন্য ৭ ঘণ্টা ছাড়া হল দিল্লির ...বিশদ

04:19:16 PM

মৃত্যুকে ধামাচাপা দেওয়ার প্রতিযোগিতা চলছে: মুখ্যমন্ত্রী

04:05:10 PM

যাঁরা ট্রমায় আছেন তাঁদের চারমাস ২ হাজার টাকা দেওয়া হবে: মুখ্যমন্ত্রী

04:03:00 PM

জখমদের দেখতে কাল কটক ও ভূবনেশ্বরে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী

04:02:25 PM

মৃতদের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকার সাহায্য করা হবে: মুখ্যমন্ত্রী

04:01:47 PM