Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 যুক্তি

অনেকে ঈশ্বরের প্রমাণে এই যুক্তি দেন—জগতের মধ্যে একটি শৃঙ্খলা বা নিয়মের সন্ধান পাই। সকল নিয়মেরই একজন নিয়ামক থাকতে হয়। আবার জগতের এই সুব্যবস্থিত অগ্রগতির পিছনে কোনও এক উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই আছে। কোনও একটি পরিণামের দিকে এ জগৎ অবশ্যই চালিত হচ্ছে। সুতরাং একজন নিয়ন্তা চেতন-পুরুষ এই জগতের অন্তরালে থেকে একে নিয়ন্ত্রিত করছেন—এই রূপই মনে করতে হয়।
এই যুক্তির বিরুদ্ধে এই কথাই ওঠে যে—নিয়ম-শৃঙ্খলা অনেক ক্ষেত্রেই আছে বটে কিন্তু আবার অনেক স্থলে তা পাই না। উদ্দেশ্য-বিষয়েও সেই কথা বলা যায়। জীবন ও জগতে বিশৃঙ্খলা, আকস্মিকতা ও উদ্দেশ্যহীন ক্ষয়-ক্ষতি ও অধঃপতন সদাই চোখে পড়ে। তাছাড়া আর একটি নিয়ম কাজ করছে বলে এ কথা বলা যায় না যে সে নিয়ম বরাবরই বা নিশ্চিন্তভাবে খাটবে। প্রতিদিন সূর্য উঠছে বলেই যে কাল উঠবে—এ যুক্তি নয়। যদি এখন বলা যায় যে এই সমস্ত অনিয়ম ও উদ্দেশ্য-বিহীনতা আপাত-দৃষ্টিতে মাত্র সত্য—বস্তুতঃ নয়। আমরা যদি সমগ্র জগৎকে দেখতে পেতেম—তার ভূত-ভবিষ্যৎ সমস্তখানি মিলিয়ে—দূরের, কাছের সব কিছুকে অখণ্ড-রূপে পেতেম—তাহলে এরূপ কোনও অসঙ্গতি কোথাও চোখে পড়তো না। কিন্তু তাহলেই দেখতে পাচ্ছি যে এই যুক্তির পিছনে রয়েছে পূর্ব-সিদ্ধান্ত যে এই জগৎ একটি সামঞ্জস্য-পূর্ণ সমগ্র ব্যাপার এবং এ-সিদ্ধান্ত আমাদের লৌকিক বা ব্যবহারিক জ্ঞান হ’তে আসতে পারে না। এর পিছনে আছে যুক্তিকারের অলৌকিক জ্ঞান বা উপলব্ধি। তারই সাহায্যে তিনি এই জগৎকে একটি চেতন-পুরুষের মানস-সৃষ্টি-রূপে দেখতে সমর্থ হন সেইজন্যই একে একটি সুনিয়ন্ত্রিত উদ্দেশ্য-পূর্ণ ব্যাপার বলে মনে করেন।
সুতরাং আবার দেখছি যে প্রামাণ্য বিষয়কে পূর্ব হতেই নিজের অজান্তেই যুক্তি করে স্বীকার করে নিয়েছেন। এই যুক্তি তাই যুক্তিকারের অধ্যাত্ম-জ্ঞানের বিবৃতি-মাত্র। কোনো অনুমানে অনুমেয় (বা সাধ্য) আর তার সাধন (বা যে-বস্তুর সাহায্যে অনুমান হয়) এই দুইয়ের মধ্যে একটি ব্যাপ্তি থাকতে হবে। কিন্তু জগৎ ও তার কারণ ঈশ্বর এই দুইকে যে একসঙ্গে পেয়েছে—ক্রমাগত সেইই এই যুক্তির আশ্রয় নিতে পারে এবং তাহলে তো ঈশ্বরকে প্রত্যক্ষই সে পেয়েছে—তার অনুমানের প্রয়োজন কি? ধোঁয়া হ’তে আগুনের অনুমান করতে হ’লে ধোঁয়াকেও পূর্ব প্রত্যক্ষ করতে হয়। সুতরাং অনুমান প্রত্যক্ষ-জ্ঞানের ভিত্তির ওপরেই প্রতিষ্ঠিত।
আবার আর একদিক হ’তে ঈশ্বরের এই অনুমান-জ্ঞান অসম্ভব মনে হয় এই জন্য যে সাধ্য ও সাধনের মধ্যে ব্যাপ্তি প্রমাণ করতে হলে এই দুইকে বারবার একসঙ্গে পেতে হয় এবং কোনোবারই একের বিহনে অপরকে লাভ করা যায় না। কিন্তু এই বারংবার ঈশ্বর-দর্শন কার হয় এবং হলেও কোনোবারও যে একের অভাবে অন্যটি থাকবে না—এ কথা কে নিশ্চিত করে বলতে পারে? সুতরাং অনুমানে ঈশ্বর-প্রমাণ হয় না। তাহলে সাধু-সন্তরা এই অনুমান-সাহায্যে ঈশ্বরের অবস্থিতি আমাদের কাছে প্রমাণ করতে গিয়েছিলেন কেন? তার উত্তরে বলা যায় যে তাঁদের মানসে ঈশ্বরের অনাদি সত্তা নিঃসন্দেহভাবে গোচর হয়েছিল এবং তাঁরা তাই জগৎকে ঈশ্বরের একটি উপাধি বা চিহ্ন-ভাবেই দেখেছেন—যেমন ধোঁয়া দেখে মানুষ ও বনের পশু। ধোঁয়া দেখলেই যেমন আগুনের জ্ঞান হয়—সাধু-সন্তদের এই জগৎ দেখলেই ঈশ্বরের জ্ঞান হয়। আর তাঁরা এই ধরনের প্রমাণ সাধারণের কাছে উপস্থিত করলেন এই ভেবে যে—মানুষের চেতনায় সুপ্ত রয়েছে এই ঈশ্বর জ্ঞান। এখন তাকে যদি বলা যায় সেই ঈশ্বরের কথা—তার মনে উদয় হতে পারে সেই জ্ঞান। জগতের মধ্যে যতটুকু শৃঙ্খলা আর উদ্দেশ্য-দেখতে পাই তার থেকেই মনে হতে পারে—এদের সঙ্গে যাঁকে দেখেছি চেতনার কোন্‌-সে-গোপন গভীর স্তরে—কোনো আদি যুগে।

প্রবাসজীবন চৌধুরী’র ‘ঈশ্বর-সন্ধানে’ থেকে
26th  November, 2019
শ্রীগুরু সঙ্ঘ

 শ্রীগুরু সঙ্ঘ আমার প্রাণ। শ্রীগুরু সঙ্ঘের জন্য যে প্রাণ দিবে, তার জন্য আমি প্রাণ দিব। শ্রীগুরু সঙ্ঘকে বাঁচাইয়া রাখাই আমার শিষ্যের শিষ্যত্বের লক্ষণ। যে শ্রীগুরু সঙ্ঘকে ভালবাসিতে পারিবে না, তাকে আমি কি ভাবে শিষ্য বলিয়া মনে করিতে পারি?
বিশদ

 বিরহ

 শ্রীরাধা শ্রীকৃষ্ণ-বিরহে দিব্যোন্মাদ অবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছেন। সর্বাঙ্গে কম্পাদি বিকারসমূহের উদ্‌গম হইয়াছে। কথা বলিতে গেলে শব্দগুলি লুণ্ঠিত হইতেছে। নয়নযুগল হইতে অশ্রুধারা বিগলিত হইতেছে। তাহাতে ব্রজবন নদীমাতৃক দেশের তুল্য হইয়াছে। বিশদ

11th  December, 2019
ভগবান 

শ্রীভগবান্‌ কোন বিশেষ পদার্থ নন, তিনিই বহুরূপে। এক একটি ব্যষ্টিরূপে এই পৃথিবীতে, তিনিই আবার সমষ্টিরূপে কৈলাসে। তিনি ছাড়া তুমি নাই। তুমি ফুল, তোমার অন্তরের ফল তিনি। আবার ফুল রূপে ভোক্তা হ’য়ে ফলরূপী ভগবান্‌কে ভোগ করছো তুমি। শ্রীভগবান্‌ তোমার অণুতে পরমাণুতে আবদ্ধ।  
বিশদ

10th  December, 2019
অমৃতকথা 

ঊনবিংশ শতাব্দী ভারতবর্ষের ইতিহাসে সর্বপ্রকারে এক স্মরণীয় যুগ। এই শতকে ভারতবর্ষ বহুবিধ কারণে জীবনমরণের সন্ধিক্ষণে আসিয়া উপনীত হয়। ধর্ম, সমাজ, সাহিত্য ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রেই নিদারুণ পরিবর্তন ঘটে।  বিশদ

09th  December, 2019
 বৈরাগ্য

 বৈরাগ্যের ভাব জাগাইবার জন্য যোগবাশিষ্টের মতো আর কোন পুস্তক নাই। বিরল কোন বৈরাগ্যবান্‌, বা মুমুক্ষু আছেন, যে যোগবাশিষ্ট পড়েন না। যোগবাশিষ্টের সহায়ে বিরাগী মন মুহূর্ত্তের ভিতর অন্তর্জগতে চলিয়া যায়। বৈরাগ্যমূলক এই অপূর্ব গ্রন্থখানা পড়িতে পড়িতে মৃত্যুর চিত্র, ক্ষণভঙ্গুর এই সংসারের চিত্র চোখের সামনে ভাসিতে থাকে।
বিশদ

08th  December, 2019
শ্রীমান্‌ উদ্ধব

যখন মথুরা হইতে ব্রজে যাত্রা করেন শ্রীমান্‌ উদ্ধব, তখন তিনি আপন মনে ভাবনা করিয়াছিলেন নন্দরাজার কথা। যাঁদের কথা বলিতে শ্রীকৃষ্ণের মত ব্যক্তির এত বিহ্বলতা, না জানি তাঁদের কৃষ্ণপ্রীতি কত গভীর! এই গভীরতার একটা মানসিক অনুমতি ছিল উদ্ধবের অন্তরে। 
বিশদ

07th  December, 2019
ধর্ম

শ্রীরামকৃষ্ণ কোন ধর্মকে নিন্দা বা উপেক্ষা করেন নাই। কোন ধর্ম ভাঙ্গিতে তিনি আসেন নাই, নূতন কোন সম্প্রদায় গড়িতেও তিনি আসেন নাই। তিনি বুঝাইয়া দিতে আসিয়াছিলেন,—সকল ধর্মেই সত্য নিহিত আছে, প্রত্যেক মানুষ স্বধর্মে থাকিয়া সত্যকর্ম আচরণ করিবে। 
বিশদ

06th  December, 2019
 কর্মশক্তি

“সতত মনে রাখিও তোমার কর্মশক্তি কাহারও হইতে কম নহে, ইহার পরিচয় এবার পাইয়াছ তোমার কর্মশক্তিই যেন তোমার আশ্রয়দাতার শুভাশীর্বাদ আনয়ন করিয়া তোমাকে মহামুক্তির পথে পরিচালনা করিতে পারে।...” সঙ্ঘগীতায় কর্মশক্তির পরিচয়ের কথা যাহা বলিলেন, তাহা এমন কিছুই নয়। বাংলার বাইরে হিন্দী ভাষীদের নিকট যাইয়া প্রথম একা আদায়, এই যা। যাহা ঘটিয়াছিল তাহা এই—ডালটনগঞ্জে [বিহার] একা কালেক্‌সনে গিয়াছি।
বিশদ

05th  December, 2019
 ঈশ্বর

 ‘সংসারের ভোগ হয়ে গেলে ঈশ্বরের জন্য প্রাণ ব্যাকুল হয়। কি করে তাঁকে পাব, কেবল এই চিন্তা হয়। যে যা বলে তাই শুনে। তিনি তো ধর্ম-মা নন, তিনি আপনারই মা, ব্যাকুল হয়ে মার কাছে আবদার কর। বিশদ

04th  December, 2019
বৈষ্ণব ভক্ত

এক বৈষ্ণব ভক্তের কথা শুনলাম—তিনি তোমার মূর্ত্তি ছাড়া অন্য মূর্ত্তি দর্শন করেন না। তাঁর গৃহে একখানি কালীর ছবি ছিল, তিনি সেখানি গৃহ হতে ফেলে দিয়ে নিশ্চিন্ত হয়েছেন। শক্তির প্রসাদ পর্য্যন্ত গ্রহণ করেন না। আমি ভক্তিহীন—সেজন্য “আমি শ্যাম, আমি শ্যামা” বলে বুঝলে, তাঁদের ত বুঝাতে পারি না।  
বিশদ

03rd  December, 2019
নাম

নীরব কেন? নাম কর্‌! এই রাম নাম—এই কৃষ্ণ নাম—মধুর হতেও মধুর, একথা কি জন্য বলছি জানিস্‌? দেখ্‌, মধুর কোন দ্রব্য জিহ্বায় রাখলে তার মাধুর্য্য অল্পক্ষণ থাকে, কিছুক্ষণ পরে আর জিহ্বাতে স্বাদ থাকে না; কিন্তু এই যে নাম—প্রথম বৈখরীতে জিহ্বায় রাখ, জিহ্বায় জপ করতে করতে এর মধুরত্ব শতগুণ বৃদ্ধি পাবে, জিহ্বা কৃতার্থ হবে, কণ্ঠ ধন্য হবে।  বিশদ

01st  December, 2019
 দেহ

দেখ্‌, আমার এ নাম প্রাণপ্রয়াণের পাথেয়। তুই নাম কর্‌। আজ তোর দেহে প্রাণ আছে, কিন্তু চিরদিন তো থাকবে না। তোর এমন একটা দিন আসছে যেদিন তোর হস্তপদাদি সঞ্চালনের শক্তি থাকবে না, তোর চক্ষু আর কিছু দেখবে না, তোর জিহ্বা রস গ্রহণ করতে পারবে না বা কোন শব্দ উচ্চারণ করতে পারবে না। প্রাণ তোর দেহকে ত্যাগ করে চলে যাবে।
বিশদ

30th  November, 2019
শিক্ষা

বাহ্যিক স্নেহ-প্রেম-ভালবাসা ও আদর-আপ্যায়ন তাহাদের জন্যই প্রয়োজন অধিক। কিন্তু, যাঁরা উচ্চকোটী সাধক, আচার্য্যদেব তাঁহাদিগকে করুণা করেন ভাল খাওয়াইয়া ভাল পরাইয়া নয়; পরন্তু অন্যভাবে।  বিশদ

29th  November, 2019
কর্ম

 এ জগৎ কর্মময়। এখানে মানুষ কর্ম করিতে আসে। তবে প্রকৃত কর্ম কি, এ সম্বন্ধে পণ্ডিতগণও মোহগ্রস্থ হন। প্রকৃত কর্মের সন্ধান না পাইলে উদ্দেশ্য বিহীন ভাবে কর্ম করিয়াও কোন লাভ হয় না। এইরূপ সম্মেলনের মাধ্যমেই সেই প্রকৃত কর্মের সন্ধান পাওয়া যায়।
বিশদ

28th  November, 2019
উচ্চকীর্ত্তন ও নামজপ 

‘‘মহাপ্রভু শ্রীগৌরাঙ্গ নাম-কীর্ত্তনের দ্বারা জীবের মুক্তি বিধান করিতে চাহিয়াছেন, ইহা সত্য। তিনি নিজেই ত্রিসত্য করিয়া বলিয়া গিয়াছেন,—হরের্নাম হরের্নাম হরের্নামৈব কেবলম্‌, কলৌ নাস্ত্যেব নাস্ত্যেব নাস্ত্যেব গতিরন্যথা।   বিশদ

27th  November, 2019
এক আর একে দুই

মহাত্মা কবিরদাস বলেছেন—কবির যো ওহ এক ন জানিয়া,/ তও সব জানে ক্যা হোয়,/ এক হিঁতে সব হোঁত হায়,/ সবতে এক ন হোয়। এক আর একে দুই, দু আর একে তিন। এইরূপ এক থাকলে দুই, তাও আবার একে একে মিলিয়ে দুই হয়। পূর্বের এক পরের একের সঙ্গে না মিললে দুই হয় না। আর এই দুই যা বলছি তাও ভ্রম, কারণ পূর্বেও এক পরেও এক। এক ছাড়া আর কিছুই নেই, জোর করে দুই বলা মাত্র। বস্তুতঃ এক ব্যতীত দুই নেই। 
বিশদ

25th  November, 2019
একনজরে
বিএনএ, রায়গঞ্জ: কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনে বিপর্যয়ের পর উত্তর দিনাজপুরে বিজেপির ঘুরে দাঁড়ানোটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। একদিকে সাংগঠনিক দুর্বলতা, দলীয় অন্তর্দ্বন্দ্ব, লোকসভা নির্বাচনে সাধারণ ভোটারদের সমর্থন কয়েক মাসের মধ্যে অনেকটা হারিয়ে ফেলায় কার্যত দিশেহারা গেরুয়া শিবিরের নেতৃত্ব।  ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...

বিএনএ, আসানসোল: ডিসেম্বরের শুরুতে জাঁকিয়ে শীত না পড়লেও দুর্গাপুর ব্যারেজ সহ চিত্তরঞ্জনের নানা ঝিল ও মাইথন জলাধারে পরিযায়ী পাখির দল ভিড় জমাতে শুরু করেছে। বেশ কয়েক বছর আগে পরিযায়ী পাখির আগমন উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেলেও ফের তাদের সংখ্যা বাড়ছে।   ...

ফতেপুর, ১১ ডিসেম্বর (পিটিআই): উত্তরপ্রদেশে একের পর এক ধর্ষণ এবং সেই সংক্রান্ত অপরাধের ঘটনা ঘটেই চলেছে। এবার সেই রাজ্যের ফতেপুর জেলার জাফরগঞ্জে ১৬ বছরের এক ধর্ষিতাকে পুড়িয়ে মারার হুমকি দিল অভিযুক্তদের পরিবার। শীর্ষস্থানীয় পুলিস অফিসারদের কাছে ওই নাবালিকা এমনটাই অভিযোগ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আত্মবিশ্বাস এত বৃদ্ধি পাবে যে, কোনও কাজই কঠিন মনে হবে না। সঞ্চয় বেশ ভালো হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯১১: রদ হল বঙ্গভঙ্গ
১৯১১: নতুন রাজ্য হল বিহার ও ওড়িশা
১৯১১: কলকাতা থেকে রাজধানী স্থানান্তরিত হল দিল্লিতে
১৯৫০: অভিনেতা রজনীকান্তের জন্ম
১৯৫৭: পূর্ব রেলে ইএমইউ ট্রেনযাত্রা চালু
২০০৫: পরিচালক রামানন্দ সাগরের মূত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.০৪ টাকা ৭১.৭৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.৪৭ টাকা ৯৪.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.১৫ টাকা ৮০.১৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,২৭৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৩১৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৮৬০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৩,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১২ ডিসেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, পূর্ণিমা ১১/১৯ দিবা ১০/৪২। রোহিণী ০/২৮ দিবা ৬/২২। সূ উ ৬/১০/৪৫, অ ৪/৪৯/১৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১/১৬ গতে ২/৪১ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৯/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ৩/৩০ মধ্যে পুনঃ ৪/২৪ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ২/১০ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/২৯ গতে ১/৯ মধ্যে।
২৫ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১২ ডিসেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, পূর্ণিমা ১১/৫৬/৫১ দিবা ১০/৫৯/৫। রোহিণী ২/৩৮/১৪ দিবা ৭/১৫/৩৯, সূ উ ৬/১২/২১, অ ৪/৪৯/৪১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৮ গতে ৯/২৩ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ৩/৩৯ মধ্যে ও ৪/৩৩ গতে ৬/১৩ মধ্যে, কালবেলা ২/১০/২১ গতে ৩/৩০/১ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/৩১/১ গতে ১/১১/২১ মধ্যে।
১৪ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: আত্মবিশ্বাস এত বৃদ্ধি পাবে যে, কোনও কাজই কঠিন মনে হবে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯১১: রদ হল বঙ্গভঙ্গ১৯১১: নতুন রাজ্য হল বিহার ও ওড়িশা১৯১১: ...বিশদ

07:03:20 PM

ফের বিদ্যুৎ বিভ্রাট মেট্রোয়
কলকাতা মেট্রোয় ফের বিদ্যুৎ বিভ্রাট। তার জেরে কিছুক্ষণের জন্য টানেলেই ...বিশদ

08:21:00 PM

অযোধ্যা মামলার রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

04:54:33 PM

সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে গ্রেপ্তার যুব কং কর্মীরা 
ই-মলের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হল যুব কং কর্মীদের। আজ, ...বিশদ

04:43:00 PM

সেক্টর ফাইভে ভুয়ো ডেটিং সাইট খুলে প্রতারণা, মুম্বইতে গ্রেপ্তার ৩ অভিযুক্ত 

04:26:00 PM