Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

একরৈখিক সংকীর্ণ প্রচেষ্টা

একেবারে গোড়া কেটে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে মোদি সরকার। ভারতীয় সংবিধানে একক কেন্দ্রীভূত রাষ্ট্রের বদলে যে যুক্তরাষ্ট্রীয় আদর্শে চালিত দেশের অঙ্গীকার লিপিবদ্ধ রয়েছে—তাকে গলা টিপে হত্যা করতে উদ্যত কেন্দ্রের শাসকগোষ্ঠী। এক দেশ, এক ভোট, এক ধর্ম, এক ভাষা, এক সংস্কৃতি, এক দল, এক নেতা, এক সরকার—এ যেন আরএসএসের ভাবধারা মেনে এক স্বৈরাচারীর কণ্ঠস্বর শোনা যাচ্ছে। ভাবনার শুরু মোদি জমানার শুরু থেকেই। ‘এক দেশ, এক ভোট’। এবার এই পরিকল্পনায় সিলমোহর দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। এই পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে লোকসভা-বিধানসভা, পরের পর্যায়ে পুরসভা ও পঞ্চায়েতের ভোট এক যোগে করার প্রস্তাব করা হয়েছে। যুক্তি হিসেবে বলা হচ্ছে, এতে নির্বাচনী খরচ কমবে। সরকারের কাজের সময় বাড়বে। তাছাড়া ভোটের নির্ঘণ্ট জারি হলে নতুন উন্নয়নের কাজ বন্ধ হয়ে যায়, দেশে একবারই ভোট হলে কাজের গতি অব্যাহত থাকবে। এসব যুক্তি কতটা বাস্তবসম্মত তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। প্রথমত, বর্তমানে নির্বাচন প্রক্রিয়া অনেকাংশে প্রচার ভিত্তিক, যে কাজে প্রচুর অর্থ ব্যয় করা হয়। ভোটে প্রার্থীদের প্রচারের বহর দেখে বিভিন্ন সময়ে আদালতও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সুতরাং উত্তরোত্তর বাড়তে থাকা নির্বাচনী খরচ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা গেলেই এই উদ্বেগ কমতে পারে। কিন্তু কেন্দ্র সেই সদিচ্ছা দেখাতে নারাজ। দ্বিতীয়ত, বর্তমানে দেশের লোকসভা-বিধানসভা-পুরসভা-পঞ্চায়েতের ভোট আলাদাভাবেই হয়। গত পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে যদি এই ব্যবস্থাতেই সরকারি কাজ চলতে পারে, তাহলে হঠাৎ করে কেন তা শাসকগোষ্ঠীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াল? তৃতীয়ত, নতুন ব্যবস্থা কার্যকর করতে হলে শুধু নির্বাচনী বিধি নয়, একইসঙ্গে সংসদ ও বিধানসভার কার্যরীতি ও গঠন নীতিতেও সংশোধন আনতে হবে। এতে শুধু যুক্তরাষ্ট্রীয় নীতিই লঙ্ঘিত হবে না, সংসদীয় ব্যবস্থাতেও বড়সড় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সম্ভাবনা দেখা দেবে। ফলে এটা পরিষ্কার, বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার তথা শাসকগোষ্ঠী যে একটি একরৈখিক সংকীর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টা চালাচ্ছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আসলে মোদিবাহিনী চাইছে, বর্তমান সংসদীয় ব্যবস্থাকে বিদায় করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধাঁচে প্রেসিডেন্ট শাসিত একটি কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করতে। যাতে ক্ষমতা কুক্ষিগত করা যায়।
বিরোধীদের আপত্তি ঠিক এইখানেই। তাদের মতে, ভারত এক বহুজাতিক, ভাষা, বর্ণ, ধর্ম, সম্প্রদায়, সংস্কৃতির দেশ। তাদের নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধান। বহুত্বের মধ্যে সমন্বয় হল বৃহত্তর সমাজের ঐক্য সংহতির ভিত্তি। দেশের সংবিধানও এই আধারেই নির্মিত। সংবিধানের দুই অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল, যুক্তরাষ্ট্রীয় ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এই নীতি মেনেই কেন্দ্রে ও রাজ্যগুলির এক্তিয়ার ও কাজ ভাগ করে দিয়েছে দেশের সংবিধান। ভোটেও এর প্রতিফলন দেখা যায়। লোকসভা ভোট হয় দেশের ভালোমন্দ-র দিকে তাকিয়ে। বিধানসভা ভোটের ভাগ্য নির্ধারিত হয় সংশ্লিষ্ট রাজ্যের নিজস্ব বিষয়গুলির উপর দাঁড়িয়ে। অন্যদিকে পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলির ভোট হয় একেবারেই স্থানীয় ইস্যুগুলির ভিত্তিতে। এই সবটা এক ছাঁচে ফেলে দেওয়ার মানে ভারতীয়ের আত্মাকে অস্বীকার করা। বিরোধীদের আশঙ্কা, ‘এক দেশ, এক ভোট’ চালু হলে জাতীয় ইস্যুতে চাপা পড়ে যাবে আঞ্চলিক ইস্যু। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও জলের মতো টাকা খরচ করে কার্যত ভোট কিনে নিতে চাইবে কেন্দ্রের শাসকদল। সেখানে বিরুদ্ধ স্বরের হয়তো কোনও অস্তিত্বই থাকবে না। এই আশঙ্কা অমূলক নয়।
কিন্তু আদৌ কি এই নতুন ব্যবস্থা কার্যকর করা যাবে? কারণ ‘এক দেশ এক ভোট’ চালু করতে গেলে সংবিধান সংশোধনের জন্য সংসদের দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের সম্মতির প্রয়োজন। এই মুহূর্তে বিজেপি তথা এনডিএ জোটের সেই শক্তি নেই। এনডিএ জোটের সব শরিকদল এই ইস্যুতে সরকারের পাশে দাঁড়াবে—এমন নিশ্চয়তা এখনই কেউ দিতে পারছে না। সুতরাং বলা যায় দিল্লি অনেক দূর। সরকারের প্রাথমিক পরিকল্পনা হল, শীতকালীন অধিবেশনেই এই বিল সংসদে আনা। ২০২৯ সালে লোকসভার সঙ্গে বিধানসভার ভোটও সেরে ফেলা। কিন্তু লোকসভায় বর্তমানে দুই যুযুধান পক্ষের যে বিন্যাস তাতে ওয়াকফ সংশোধনী বিলের মতো এই বিলটিকেও না অনির্দিষ্টকালের জন্য ঠান্ডা ঘরে পাঠিয়ে দিতে হয়। তেমনটা হলে শাসকের উদ্দেশ্য সফল না হওয়ায় নরেন্দ্র মোদিদের মুখ কালিমালিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনাই দেখছেন অনেকে।
21st  September, 2024
এবার নাম হোক ‘বাংলা’

আরও একটা লড়াই জিতলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, দাবি ‘ছিনিয়ে নেওয়া’ গেল। ‘মোদের গরব মোদের আশা’ বাংলাকে ধ্রুপদী ভাষার স্বীকৃতি দিল কেন্দ্র। দেবীপক্ষের সূচনালগ্নে বঙ্গবাসী ও বঙ্গভাষীর জন্য এই প্রাপ্তি আহ্লাদিত হওয়ার মতোই। বিশদ

মোদি অর্থনীতির বদল চাই

ডিজেল, পেট্রলসহ কোনও পেট্রপণ্যের আন্তর্জাতিক বাজার দরের সুবিধা জনগণকে দেয় না কেন্দ্র। এই পণ্যগুলি বস্তুত একতরফা এবং দীর্ঘদিন যাবৎ অগ্নিমূল্য করে রেখেছে মোদি সরকার। এই নীতিতে অন্যায় হারে রাজস্ব লুটে যাচ্ছে তারা। পাশাপাশি কৃষক এবং গরিব ও মধ্যবিত্তের প্রাপ্য সরকারি ভর্তুকিতে কোপ বেড়ে চলেছে। বিশদ

04th  October, 2024
সঙ্কীর্ণতার শিকার বিজেপি

সম্প্রতি দু’দফায় বিধ্বংসী বন্যার কবলে পড়েছে বাংলা। প্রথম দফায় প্লাবিত হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের ১২টি জেলা। দ্বিতীয় দফায় বানভাসি হয়েছে উত্তরবঙ্গের পাঁচটি জেলার আরও কয়েক লক্ষ মানুষ। সব মিলিয়ে হাজার হাজার ঘরবাড়ি জলমগ্ন হয়েছে। তলিয়েও গিয়েছে কিছু বসতবাড়ি।
বিশদ

03rd  October, 2024
মূল দাবি গুরুত্ব হারিয়েছে

জরুরি বিভাগসহ হাসপাতালের যাবতীয় চিকিৎসা পরিষেবায় ডাক্তারদের অবিলম্বে যোগ দিতে হবে। আর জি কর সমস্যায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলায় সোমবার পরিষ্কার এই নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের কড়া নির্দেশ, ‘আইপিডি) এবং ওপিডি-সহ যাবতীয় চিকিৎসা পরিষেবায় ডাক্তারদের যোগ দিতে হবে।’ বিশদ

02nd  October, 2024
গোড়ায় গলদ

নিত্যদিনের জীবনধারণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে দামি কী? যে কোনও পরীক্ষায় এই প্রশ্নের উত্তর হবে একটাই, চিকিৎসা খরচ। এবং, এই নিয়ে বিতর্কের কোনও অবকাশ নেই। একদিকে ওষুধের দাম বছরে তিন-চার বার বাড়ছে, এবং কিছু নামী-দামি কোম্পানির ততোধিক জনপ্রিয় ওষুধ গুণমানের পরীক্ষায় ‘পাশ’ করতে পারছে না, বাজার ছেয়ে যাচ্ছে ‘জাল’ ওষুধে! বিশদ

01st  October, 2024
নির্বাচনী বন্ডে দায়ী মোদিও

নির্বাচনী বন্ডকে ঢাল করে চলেছিল হাজার হাজার কোটি টাকার ‘তোলাবাজি’! আর এমনই এক ভয়াবহ ‘ফৌজদারি ষড়যন্ত্রে’ ব্যবহৃত হয়েছিল ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি!
বিশদ

30th  September, 2024
‘ধর্মের’ আশ্রয়ে কুসংস্কার

চার বছর আগে সেটাও ছিল এক সেপ্টেম্বরের ঘটনা। ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর উত্তরপ্রদেশের হাতরাস জেলায় চারজন উচ্চবর্ণের পুরুষ ধানখেতের মধ্যে এক ১৯ বছরের দলিত তরুণীকে গণধর্ষণ করে পৈশাচিক শারীরিক অত্যাচার চালায়। ঘটনার দু’সপ্তাহ পর দিল্লির একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় সেই কন্যার। বিশদ

29th  September, 2024
ত্র্যহস্পর্শে জেরবার

সকলের জন্য শিক্ষা, শিক্ষান্তে কাজ, অথবা লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে—বাল্য বয়সে শেখা এসব স্বপ্ন দেখা মোদি জমানায় ভুলতে বসেছে যুব সমাজ। নতুন কাজ তো দূর অস্ত, এখন আজকে কাজ থাকলেও কালকের গ্যারান্টি নেই। বিশদ

28th  September, 2024
যুগপৎ উদ্বেগ ও অভয়

সম্প্রতি ড্রাগ টেস্ট বা ওষুধের গুণমানের পরীক্ষায় ডাহা ফেল করেছে বহুল ব্যবহৃত ৫৩টি ব্র্যান্ড। এগুলির কোনওটি অ্যান্টাসিড, কোনওটি-বা ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট হিসেবে পরিচিত এবং রীতিমতো জনপ্রিয়। বিশদ

27th  September, 2024
সংস্কার ও পুনর্গঠন

রাজ্য বন্যার কবলে। প্লাবিত হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের ১২টি জেলা। তার ফলে হাজার হাজার ঘরবাড়ি জলমগ্ন হয়েছে। তলিয়েও গিয়েছে কিছু বসতবাড়ি। সব মিলিয়ে দুর্গত মানুষের সংখ্যা ৪০-৫০ লক্ষ! মঙ্গলবার পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, অন্তত ২৮ জনের মৃত্যুও হয়েছে। বিশদ

26th  September, 2024
অভূতপূর্ব সুযোগ

‘মার্কিন সেমিকন্ডাক্টর হাব কলকাতায়, বাইডেনের পাশে দাঁড়িয়ে ঘোষণা মোদির’—সোমবার সংবাদপত্রের প্রথম পাতা দখল করল এমনই একটি শিরোনাম। পরদিন কাগজে পাওয়া গেল আর একটি শিরোনাম, ‘কলকাতায় সেমিকন্ডাক্টর শিল্প নিয়ে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর’। বিশদ

25th  September, 2024
দাম নিয়ন্ত্রণে পথে প্রশাসন

আর জি কর কাণ্ডের জেরে জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি চালানোয় মাসাধিক কাল ধরে সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিষেবা কার্যত লাটে উঠেছিল। সেই অচল অবস্থা কাটলেও দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি এবং তার কারণে খাদ্যসামগ্রীর দাম বৃদ্ধিতে সিঁদুরে মেঘ দেখছে বঙ্গবাসী। বিশদ

24th  September, 2024
অজুহাতের রাজনীতি

ছ’মাস আটকে রাখার পর গত মার্চ-এপ্রিল নাগাদ শহুরে আবাস প্রকল্পে রাজ্যের প্রাপ্য ৫০০ কোটি টাকা পাঠিয়েছিল কেন্দ্র। আরও খোলসা করে বলা যায়, মোদি সরকার ওই টাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল। এবার আসছে এই প্রকল্পেরই পরবর্তী পর্যায়ের ১৯০ কোটি টাকা।
বিশদ

23rd  September, 2024
পেশাদারিত্ব তলানিতে!

একদা যে সংস্থার তদন্তের নামে অপরাধীদের বুকে কাঁপন ধরত, জনমানসে তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে অনেক দিন ধরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ইদানীং দেখা যাচ্ছে, উঠতে বসতে আদালতে ভর্ৎসিত হওয়াটাই প্রায় অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে সিবিআই! রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। বিশদ

22nd  September, 2024
বন্যা, বিবেক, স্থায়ী সমাধান

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, আশ্বিন মাসের আজ ৪ তারিখ। অর্থাৎ মহলয়ার বাকি আর মাত্র দু’সপ্তাহ। ১৬ আশ্বিন (২ অক্টোবর) মহালয়ার চারদিন পর ২১ আশ্বিন (৭ অক্টোবর) দুর্গাপঞ্চমী। অর্থাৎ ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সকল মানুষের বহু প্রতীক্ষিত দুর্গোৎসবের শুরু। বিশদ

20th  September, 2024
ব্যর্থতার ১০০ দিন!

লোকসভা ভোটের আগে নিজের সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, ‘কেউ কেউ আমাকে পাগল বলতে পারে, কিন্তু আমি নিশ্চিত যে, ‘পরমাত্মা’ আমাকে একটি বিশেষ উদ্দেশ্যের জন্য পাঠিয়েছেন।... আমি নিজেকে সম্পূর্ণভাবে ঈশ্বরের কাছে উৎসর্গ করেছি’। বিশদ

19th  September, 2024
একনজরে
‘দুর্গা তুমি থেমো না’— এভাবেই আজকের দুর্গার গান গাইলেন লোপামুদ্রা মিত্র, রূপম ইসলাম, উপল সেনগুপ্ত, তিমির বিশ্বাস, সোমলতা আচার্য চৌধুরী, উজ্জয়িনী মুখোপাধ্যায়ের মতো শিল্পীরা। বোরোলীনের ...

পুজোর মুখে কার ইউটিউব চ্যানেলে কত ভিউয়ার্স বাড়বে চলছে তার প্রতিযোগিতা। কে দামি বাইকে কত গতি তুলে স্টান্টবাজি করতে পারবে চলছে তার মহড়া। কাটোয়া, দাঁইহাট ...

দিল্লি পুরনিগমের স্ট্যান্ডিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনার ভূমিকার কড়া সমালোচনা করল সুপ্রিম কোর্ট। স্ট্যান্ডিং কমিটির একটি আসনে নির্বাচন নিয়ে সাক্সেনা ...

দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন রেজিস্ট্রার যোগ দিতেই একের পর এক সমস্যা শুরু। অধ্যাপকদের বেতন বন্ধ থেকে শুরু করে রেজাল্ট আটকে থাকা, এমনকী নতুন ক্লাস শুরু নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিক্ষক দিবস
১৭৮৯ - ফরাসি বিপ্লবের সূচনা
১৮৬৪ - ঘূণিঝড়ে কলকাতা ও সংলগ্ন অঞ্চলে ১৭ হাজার লোকের মৃত্যু
১৮৯৫ - অনুশীলন সমিতির সদস্য ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী হেমন্তকুমার বসুর জন্ম
১৯৪৭ - কলকাতা ফিল্ম সোসাইটি স্থাপিত
১৯৮৯ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি ফতিমা বিবি ভারত সুপিমকোর্টের প্রথম মহিলা বিচারপতি মনোনীত হন
১৮০৫ -  ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর লর্ড কর্নওয়ালিসের মৃত্যু
২০১১ - অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জোবসের মৃত্যু
২০২০- সঙ্গীত শিল্পী ও অভিনেতা শক্তি ঠাকুরের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৩ টাকা ৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৫০ টাকা ১১২.০৬ টাকা
ইউরো ৯১.০৪ টাকা ৯৪.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪। তৃতীয়া অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র ৪০/৩ রাত্রি ৯/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৩৩/১, সূর্যাস্ত ৫/১৭/১১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/২০ মধ্যে পুনঃ ৭/৭ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/১ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/২১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। 
১৮ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪। তৃতীয়া শেষরাত্রি ৪/৫৪। স্বাতী নক্ষত্র ৮/১৬। সূর্যোদয় ৫/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/১৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৪ মধ্যে ও ৭/৯ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৫ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৯ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/১ মধ্যে ও ১২/৫৪ গতে ২/২৩ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫১ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৩ মধ্যে। 
১ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
নিট দুর্নীতি মামলা: পাটনা আদালতে চার্জশিট জমা দিল সিবিআই

10:31:00 PM

মহিলা টি-২০  বিশ্বকাপ: বাংলাদেশকে ২১ রানে হারাল ইংল্যান্ড

10:30:00 PM

ধর্মতলায় আমরণ অনশন শুরু করলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা

09:48:00 PM

জম্মুর ঘোরটায় বিস্ফোরক উদ্ধার, তদন্তে পুলিস

09:34:00 PM

আইএসএল: মহামেডানকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:29:00 PM

মাছ ধরতে গিয়ে বাজ পড়ে মৃত্যু রানাঘাটের ৮৪ বছরের বৃদ্ধের

09:19:00 PM