সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এরফলেই এদিন শেয়ার বেচার প্রবণতা দেখা যায়। দিনের শুরুতে অবশ্য এই ধসের ইঙ্গিত ছিল না। হুহু করে চড়তে থাকে বম্বে স্টক এক্সচেঞ্চের সূচক। ৪৫০ অঙ্ক বেড়ে একটা সময় ৭২,০৩৯.২০ পয়েন্টে পৌঁছে যায় সেনসেক্স। কিন্তু তারপরই গোঁত্তা খায় সূচক। দিনের শেষে ৭০,৩৭০.৫৫ পয়েন্টে নেমে আসে। এদিন ১.৪৭ শতাংশ বা ১,০৫৩.১ পয়েন্ট পতনের মুখে সূচক। একই দশা ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সূচকের। ১.৫৪ শতাংশ বা ৩৩৩ পয়েন্ট নেমেছে নিফটি। বাজার বন্ধের সময় নিফটি থিতু হয়েছে ২১,২৩৮ পয়েন্টে। এদিন বিএসই ৩০-শেয়াক ইন্ডেক্সের ২৪টিই লোকসানে মুখে পড়েছে।
এদিকে, হংকংকে পিছনে ফেলে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম হিসেবে উঠে এসেছে ভারতের শেয়ার বাজার। এতদিন ভারত ছিল পঞ্চম স্থানে। সোমবারের লেনদেন শেষে যে হিসেব সামনে এসেছে, তাতে দেখা গিয়েছে হংকংকে টেক্কা দিচ্ছে ভারতের শেয়ার বাজার।
ওইদিন ভারতের সব শেয়ার বাজারে নথিভুক্ত সব শেয়ারের সম্মিলিত দর হংকংয়ের শেয়ার বাজারের স্টকের সম্মিলিত মূল্যকে ছাপিয়ে যায়।