কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
বিপাকে পড়ার তালিকায় আছে আনমোল বিস্কুটও। আনমোল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার সুব্রত দে বলেন, ২২ এপ্রিলের পর থেকে ডানকুনির কারখানা একেবারে বন্ধ। অথচ বাজারে প্রচুর চাহিদা আছে বিস্কুটের। আমরা যে পরিমাণ সরবরাহ করি, মেরেকেটে তার ১৫ থেকে ২০ শতাংশ সরবরাহ করা গিয়েছে। পরিস্থিতি এতটাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে, আমাদের কর্মীদের বেতন বা মজুরি দিতেও সমস্যা হবে এবার। আমরা চাই সরকার আশু এর প্রতিকার করুক। ‘সোবিসকো’ ব্র্যান্ডের মূল সংস্থা সোনা বিস্কিটস লিমিটেডের বিপণন বিভাগের সর্বভারতীয় প্রধান মৃণাল সেন বলেন, আমাদের ডানকুনি ও দিল্লি রোডের কারখানা একদম বন্ধ। সেখানে মজুত পণ্যও ফুরিয়ে গিয়েছে। অরেঞ্জ জোনে থাকা সত্ত্বেও জেলাশাসক আমাদের কারখানা বন্ধ রাখতে বলেছেন। অথচ কারখানার কর্মী ও পরিবারের জীবন জড়িত। পরিস্থিতি এমনই চললে, তাঁরা এবার আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বেন। আমাদের নাগপুরের কারখানা রেড জোনে রয়েছে। সেখানে কিন্তু উৎপাদন বন্ধ হয়নি। বিহারের কারখানাও চলছে। বন্ধ শুধু এখানে। আমরা বিষয়টি এরাজ্যের মুখ্যসচিব ও জেলাশাসককে জানিয়েছি। আশা করি সুরাহা মিলবে।