কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
রবিবার হর্ষিত রানার স্লোয়ার ফুলটসে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছিলেন কোহলি। তবে বলটি কোমরের উপরে রয়েছে এই যুক্তিতে নো বল দাবি করেছিলেন ভিকে। কিন্তু তা নস্যাৎ হয়ে যাওয়ায় ফিল্ড আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়ান মহাতারকা। ড্রেসিং রুমে ফেরার সময় ব্যাট আছাড় দেন মাটিতে। এই সব ঘটনা তাঁকে বিপদে ফেলেছে। তবে কোহলির আউট নিয়ে বিতর্ক থামছে না। আম্পায়ারদের যুক্তি ছিল, স্লোয়ার ডেলিভারি হওয়ায় বলটি কোমরের নীচেই থাকত। কিন্তু সাইড ক্যামেরায় দেখা গিয়েছে কোহলি ক্রিজের বাইরে দাঁড়িয়ে খেলছিলেন। সেই দূরত্বের ভিত্তিতেই কোহলির আবেদন নাকচ হয়ে যায়। নিজের ভুলেই কোহলিকে আউট হতে হয়েছে বলে মত ক্রিকেট পণ্ডিতদের একাংশের। আরসিবিকে কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে দিলেন ফিল সল্ট। সোমবার দল বেঁধে গল্ফ খেলার ফাঁকে তিনি বলেন, ‘বিরাটের আউট নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে আমরা বেঁচে গিয়েছি। ও ক্রিজে বেশিক্ষণ থাকলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতে পারত। আপাত দৃষ্টিতে আমারও মনে হয়েছে আম্পার ঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। এত প্রযুক্তির ব্যবহার, চুলচেরা বিশ্লেষণের তো তাহলে কোনও প্রয়োজনই পড়ত না।’
কেকেআরের বিরুদ্ধে ২২৩ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ঝড়ের গতিতেই শুরু করেছিলেন বিরাট। তিনি আচমকা আউট হলেও শেষ বল পর্যন্ত লড়ে হারে আরসিবি। বিরাট বেশিক্ষণ ক্রিজে থাকলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতে পারত বলে মত ফিল সল্টের, যিনি অনবদ্য দক্ষতায় শেষলগ্নে ফার্গুসনকে রান আউট করেন। সেই একটা রানই জেতায় কেকেআরকে। চলতি আইপিএলে নাইটদের জার্সিতে ওপেন করতে নেমে দুর্দান্ত খেলছেন সল্ট। আরসিবি’র বিরুদ্ধেও ঝোড়ো ৪৮ রান করেন। পাওয়ার প্লে’তে নারিনের সঙ্গে তাঁর জুটি বড় রান যোগ করছে স্কোরবোর্ডে। এই প্রসঙ্গে সল্ট জানান, ‘নারিনের সঙ্গে আমার বোঝাপড়া ভালো। ও অনেকটা চাপ নেয়। ফলে আমি খোলা মনে খেলতে পারি।’