সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
(ডে পল, লিনো) (হলার)
মাদ্রিদ: রক্ষণ জমাট রেখে প্রতি-আক্রমণে গোল তুলে নাও। এই ফুটবল দর্শন থেকে এক চুলও সরেন না আতলেতিকো মাদ্রিদের কোচ ডিয়েগো সিমোনে। বুধবার রাতে সেই কৌশলেই বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বিরুদ্ধে বাজিমাত আতোয়াঁ গ্রিজম্যানদের। বল পজেশন কিংবা পাসের সংখ্যায় আধিপত্য দেখিয়েও ১-২ ব্যবধানে হেরেছে জার্মান ক্লাব। জয়ী দলের দুই গোলদাতা যথাক্রমে রডরিগো ডে পল ও স্যামুয়েল লিনো। আগামী ১৬ এপ্রিল ঘরের মাঠে ঘুরে দাঁড়ানোর মরিয়া লড়াই চালাবে ডর্টমুন্ড।
মেট্রোপলিটানোতে বুধবার ম্যাচের চতুর্থ মিনিটেই লিড নেয় আতলেতিকো। এই গোলের দায় এড়াতে পারবেন না ইয়ান মাটসেন। নড়বড়ে লেফট ব্যাকের পা থেকে বল ছিনিয়ে লক্ষ্যভেদ রডরিগো ডি পলের (১-০)। এরপর ৩২ মিনিটে আতোঁয়া গ্রিজম্যানের ডিফেন্স চেরা পাস ধরে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন লিনো (২-০)। প্রথমার্ধেই মোটামুটি ম্যাচ পকেটে পুরে নেয় হোম টিম। স্কোরশিটে নাম না তুললেও আলাদা করে প্রশংসা করতে হবে গ্রিজম্যানের। সারা ম্যাচে মোট ছ’টি গোলের সুযোগ তৈরি করেছেন ফরাসি মিডিও। সেগুলি কাজে লাগাতে পারলে আরও বড় ব্যবধানে জিততে পারত আতলেতিকো। পক্ষান্তরে, এদিন বল পজিশনে এগিয়ে থাকলেও ডর্টমুন্ডের আক্রমণে সেই ঝাঁঝ ছিল না। জ্যাডেন স্যাঞ্চোদের আক্রমণগুলি প্রতিপক্ষ বক্সের আগেই খেই হারিয়ে ফেলে। তবে ৮১ মিনিটে অ্যাওয়ে দলকে লড়াইয়ে ফেরান ক্যান্সারজয়ী সেবাস্তিয়ান হলার (২-১)। বাকি সময়ে আর স্কোরলাইনের পরিবর্তন না হলে হাসি মুখেই মাঠ ছাড়েন গ্রিজম্যানরা। ম্যাচের পর আতলেতিকো কোচ সিমোনে বলছিলেন, ‘ঘরের মাঠে জয়টা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তাই আমরা খুশি। তবে অ্যাওয়ে ম্যাচেও এই ছন্দ ধরে রেখে সেমি-ফাইনালে পৌঁছনোই লক্ষ্য।’