ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
অস্ট্রেলিয়ান অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কামিন্স বলেছেন, ‘ঘরের মাঠে ২০১৫ বিশ্বকাপ ছিল আমার কেরিয়ারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। দুঃখের বিষয় আমি ফাইনালে খেলতে পারিনি। সেই আক্ষেপটা মেটাতে চাই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসরে। সেই কারণে এত কঠিন সময়ের মধ্যেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার আশায় বুক বাঁধছি। সত্যি বলতে কী, এবারের আইপিএলে ভালো কিছু করার ইচ্ছা নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম। কিন্তু করোনা আমার সব পরিকল্পনা ওলট-পালট করে দিয়েছে। কলকাতা নাইট রাইডার্স আমাকে বিপুল অর্থ দিয়ে কেনার পর ফ্র্যাঞ্চাইজির পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা বার্তা পেয়েছিলাম। আসলে আইপিএল এমন একটা টুর্নামেন্ট সারা বিশ্বের ক্রিকেটরা ওখানে খেলার জন্য মুখিয়ে থাকে। কলকাতা নাইট রাইডার্স যথেষ্ট সফল দল। কেকেআরের জার্সিতে ভালো কিছু করার লক্ষ্য রয়েছে আমার। আপাতত ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আইপিএল স্থগিত করে দিয়েছে বিসিসিআই। খোঁজখবর নিয়েছি, কিন্তু কেউ আশ্বস্ত করতে পারেনি কবে আবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। আইপিএলের এই ঘোরতর অনিশ্চয়তার মধ্যে আমি আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মানসিক প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছি।’