ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
এই প্রসঙ্গে ফিফার এক মুখপাত্র জানান, ‘বর্তমানে গোটা বিশ্ব যে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, তার মস্ত বড় প্রভাব পড়েছে ফিফার সহযোগী সদস্য ও ফুটবল সংস্থাগুলির উপরও। তাই সেই সব সংস্থা ও ক্লাবগুলির পাশে দাঁড়ানোর ভাবনাচিন্তা করছে ফিফা। সাহায্যপ্রার্থীদের আওতায় থাকবে সকল ক্লাব, পেশাদার, অপেশাদার, যুব ও তৃণমূল স্তরের সকল ফুটবল সংস্থা। এটা পরিষ্কার যে পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে বিশ্বের বহু মানুষ ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত। বর্তমান পরিস্থিতিতে চরম আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা। এই কঠিন সময়ে তাদের পাশে দাঁড়ানোটা ফিফার নৈতিক কর্তব্য।’ একই সঙ্গে ওই মুখপাত্র জানান, এই অর্থিক সাহায্য করার জন্য ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে তারা। পাশাপাশি ভবিষ্যতে ফের এরকম কোনও পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সেক্ষেত্রে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশেষ পরিকল্পনা করা হবে বলে জানানো হয়েছে। ২০১৬ সালে ফিফা সভাপতি পদে লড়াইয়ের সময় ইনফান্তিনো পরিষ্কার জানিয়েছিলেন, ‘ফিফার যা অর্থ সঞ্চয় রয়েছে, সেটা সকলের। শুধু ফিফা সভাপতির নয়।’ এখন সেই প্রতিশ্রুতি পালনের পথেই হাঁটতে চলেছেন ইনফান্তিনো।